উত্তর : উক্ত বক্তব্য ভ্রান্ত ছূফীদের বক্তব্য। যার কোন ভিত্তি নেই। তবে হাদীছে রাসূল (ছাঃ)-এর বাসগৃহ এবং তাঁর মিম্বারের মাঝের স্থানটি জানণাতের বাগিচাসমূহের একটি বাগিচা বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/৬৯৪)। অন্য হাদীছে এসেছে, মসজিদে নববীতে ছালাত আদায়ে এক হাযার গুণ এবং মসজিদুল হারামে এক লক্ষ গুণ বেশী নেকী অর্জিত হয় (ইবনু মাজাহ হা/১৪০৬)। অতএব দুনিয়ার বিবেচনায় মসজিদুল হারামই সর্বোত্তম স্থান।






প্রশ্ন (২৬/৬৬): দৈনিক করতোয়া ১৯/৬/১২ ইং তারিখে খবর প্রকাশিত হয় যে, ঘুঘু মুন্সি চরমোনাই-এর মুরীদ। মরার ৩২ বছর পরেও তার লাশ পচেনি। চরমোনাই পীর বলেন, চরমোনাই তরীকায় যিকির করার কারণে ঘুঘু মুন্সির লাশ পচেনি। তার এ দাবী কি ঠিক? তাদের তরীকা কি সঠিক?
প্রশ্ন (২৮/৩৮৮) : আমার দুই মেয়ে, দুই ছেলে। বড় মেয়ে প্রতিবন্ধী। বাকি তিন ছেলে-মেয়ের লেখা পড়াতে অনেক টাকা খরচ হচ্ছে। আমি আমার প্রতিবন্ধী মেয়েকে আমার সম্পত্তি থেকে অতিরিক্ত কিছু সম্পদ আগাম দিতে পারব কি?
প্রশ্ন (১০/৯০) : মসজিদের ভিতরে প্রজেক্টর বা টিভির মাধ্যমে ইসলামী অনুষ্ঠান প্রদর্শন করায় শরী‘আতে কোন বাধা আছে কি?
প্রশ্ন (৪/৩৬৪) : বিপদাপদ থেকে মুক্তির জন্য মাইকে কুরআন তেলাওয়াত করা বা আযান দেয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৫/১৯৫) : মসজিদের সামনে আরবীতে ‘লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ’ লেখা এবং মিম্বরে টাইল্স বসানো যাবে কি?
প্রশ্ন (৫/৪০৫): টিউমারযুক্ত ছাগল টিউমার অপসারণ করে কুরবানী করা বৈধ হবে কি? না কি এটা খুঁৎ বলে গণ্য হবে?
প্রশ্ন (৪/১২৪) :জনৈক ব্যক্তি বলেন, যমযমের পানি মক্কার বাইরে নিয়ে পান করলে এর বরকত নষ্ট হবে। উক্ত বক্তব্যের সত্যতা জানতে চাই।
প্রশ্ন (২৭/৩৮৭) : ফরয ছালাত আদায়কালে নিষিদ্ধ সময় চলে আসলে ছালাত চালিয়ে যেতে হবে না ছেড়ে দিতে হবে?
প্রশ্ন (২১/৪২১) : গরুর গোশত খাওয়াতে শারীরিক কোন ক্ষতি রয়েছে কি? এ ব্যাপারে শরী‘আতের নির্দেশনা জানাবেন। - -রফীকুল ইসলামমাকলাহাট, নিয়ামতপুর, নওগাঁ।
প্রশ্ন (১৯/৩৭৯) : ফেসবুক-ইউটিউব তথা ইন্টারনেট জগতে কাজ করতে গেলে প্রায়শঃই মন্দ ছবি চোখে পড়ে। এভাবে বার বার অনিচ্ছা সত্ত্বেও চোখ পড়ে গেলে গুনাহগার হতে হবে কি?
প্রশ্ন (২০/৩৮০) : পর্দা রক্ষার্থে কোন নারী তার দুলাভাই বা অন্য কোন গায়ের মাহরাম নিকটাত্মীয়র সাথে মোবাইলে বা সরাসরি কথা না বললে সম্পর্ক বিনষ্টের শামিল হবে কি? - -মুখতারুল ইসলাম, বাঘা, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৪/৪৪) : আয়েশা (রাঃ) বলেন, একদা এক চাঁদনী রাত্রে যখন রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর মাথা আমার কোলে ছিল, তখন আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল (ছাঃ)! আকাশে যে পরিমাণ নক্ষত্র আছে সেই পরিমাণ কারো নেকী হবে কি? তিনি উত্তরে বলেন, ওমরের নেকী এই পরিমাণ। আমি বললাম, তাহ’লে আবুবকরের নেকী কোথায়? তখন তিনি বললেন, ওমরের সমস্ত নেকী আবুবকরের একটি নেকীর সমান (রাযীন)। উক্ত হাদীছটি কি ছহীহ?
আরও
আরও
.