উত্তর : যেকোন কবরের উপর গম্বুজ নির্মাণ করা শরী‘আত বিরোধী কাজ (মুসলিম হা/২২৮৭ ও ২২৮৯)। গম্বুজটি ১২৭৯ খ্রীষ্টাব্দে সর্বপ্রথম নির্মাণ করেন মামলূক সুলতান কালাউন। অতঃপর ১৪৮১ খ্রীষ্টাব্দে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত হবার পর সুলতান আশরাফ কায়েতবায়ী পুনরায় একটি কালো পাথরের গম্বুজ নির্মাণ করেন। পরবর্তী শাসকদের আমলে তাতে সাদা এবং নীল রঙের প্রলেপ দেয়া হয়েছিল। ৯৪৬ হিজরীতে গম্বুজের উপর তুর্কী খেলাফতের প্রতীকবাহী চন্দ্রাকৃতি স্থাপন করেন মক্কার শাসক ওয়াছেল। অতঃপর ১৮৩৯ খ্রীষ্টাব্দে তুর্কী সুলতান মাহমূদ খান গম্বুজের উপর সবুজ রঙের প্রলেপ দেন। তখন থেকে এটি ‘কুববাতুল  খাযরা’ (সবুজ গম্বুজ) নামে পরিচিতি লাভ করে এবং তা আজও অক্ষত আছে। ১৮০৫ খ্রীষ্টাব্দে মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহহাবের অনুসারী সংস্কারবাদীগণ মদীনার বাকী‘ কবরস্থানের সকল কবরের উপর থেকে গম্বুজ ভেঙ্গে ফেলে দেন। কিন্তু বৃহত্তর ফিৎনার আশংকায় এবং গম্বুজটির বিশ্বব্যাপী পরিচিতির কারণে এটি ভাঙ্গেননি (শায়খ রশীদ রেযা, আল-ওয়াহহাবিয়্যূন ওয়াল হিজায পৃ. ৬৯-৭১)। এর বিরুদ্ধে সঊদী ওলামায়ে কেরাম সোচ্চার হওয়া সত্ত্বেও কেবল ফিৎনার আশংকায় সরকার এটা রেখে দিয়েছেন (মাজমূ‘ ফাতাওয়া বিন বায ১/২৭০)






প্রশ্ন (১৪/২৯৪) : কুরআন-হাদীছ থেকে দো‘আ পড়ে পানিতে ফুঁক দিয়ে সেই পানি খাওয়া বা তা দিয়ে গোসল করায় শরী‘আতে কোন বাধা আছে কি?
প্রশ্ন (৪০/৪৮০) : হাদীছে এসেছে, রাসূল (ছাঃ) নিজের পিতার নামে কসম খেয়েছেন। এক্ষণে পিতা-মাতার নামে বা তাদের মাথায় হাত রেখে কসম খাওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (১৪/৩৩৪) আল্লাহর বাণী ‘কেবল আলেমগণই আল্লাহকে ভয় করেন’। এখানে আলেম দ্বারা উদ্দেশ্য কি? বিস্তারিত জানতে চাই।
প্রশ্ন (৮/৪০৮) : একজন আলেমের কি কি গুণাবলী দেখে তার নিকট থেকে ফৎওয়া গ্রহণ করা উচিৎ?
প্রশ্ন (১৪/৯৪) : সামর্থ্যবান হওয়া সত্ত্বেও যারা কুরবানী করেনি, তাদেরকে সমাজের অংশ থেকে গোশত দেওয়া যাবে কি? কুরবানী দাতারা ফক্বীর-মিসকীনদের অংশ থেকে পুনরায় গোশত নিতে পারবে কি?
প্রশ্ন (২৭/২২৭) : আমি গর্ভাবস্থায় স্ত্রীকে এক তালাক দিয়েছি। এরপর সে পিতার বাড়িতে চলে যায়। তিন মাস পরে বাচ্চা প্রসবের পূর্বে মিটমাট হয়ে যায়। এক্ষণে নতুন বিবাহের প্রয়োজন রয়েছে কি? - -শরীফুল ইসলাম, গোমস্তাপুর, চাঁপাই নবাবগঞ্জ।
প্রশ্ন (৩/৩) : সূদী অর্থ দিয়ে ক্রয়কৃত জনৈক ব্যক্তির জমি ফসল ভাগাভাগির চুক্তিতে লিজ নেওয়া যাবে কি? - -কাওছার মাহমূদনওদাপাড়া, রাজশাহী।
প্রশ্ন (২৮/৩৬৮) : ছিয়াম অবস্থায় অসুখের কারণে ডুস ব্যবহার করা যাবে কি? এছাড়া চোখ, কান ও নাকের ঔষধ ব্যবহার করা যাবে কি? - -আব্দুল গফূর, বাঘা, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৪০/১২০) : অনেক মানুষকে ইসলামের বিভিন্ন বিধান সম্পর্কে বললে তারা সেগুলিকে শাখাগত বিষয় বলে এড়িয়ে যান। যেমন দাড়ি রাখা প্রসঙ্গে। এক্ষণে দ্বীনের মধ্যে মৌলিক ও শাখাগত বিষয় বলে কোন পার্থক্য আছে কি?
প্রশ্ন (৭/১২৭) : মসজিদে ছালাত আদায়ের ক্ষেত্রে বা সফরে অনেক সময় পৃথক ওযূখানা বা পর্দার মধ্যে পানি ব্যবহারের ব্যবস্থা থাকেনা। ফলে মেয়েদের জন্য ওযূ করা সম্ভব হয় না। এমন অবস্থায় তাদের তায়াম্মুম করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৪/৪) : জনৈক ব্যক্তিকে বলতে শুনলাম, সূরা বাক্বারাহ ১৮৭ আয়াতে ছিয়াম রাত্রি পর্যন্ত পূর্ণ করতে বলা হয়েছে। এছাড়া সূরা ইনশিক্বাক্বের ১৬-১৭ আয়াতে আল্লাহ সন্ধ্যা ও রাতকে পৃথকভাবে উল্লেখ করেছেন। সেকারণ সূর্যাস্তের পর নয়; বরং তার ১ ঘণ্টারও অধিক সময় পর রাত শুরু হ’লেই ইফতার করতে হবে। একথার কোন সত্যতা আছে কি? - -মুস্তাফীযুর রহমান, গুলশান, ঢাকা।
প্রশ্ন (১৮/৪৫৮) : কিছু কিছু মসজিদে দেখা যায় কিছু মুছল্লী নিজেদের জন্য স্থান নির্ধারণ করে রাখে এবং সেখানে নিজস্ব জায়নামায পেড়ে রাখে। এরূপ আমল কতটুকু শরী‘আত সম্মত? - -নাজীবুল ইসলাম, শাজাহানপুর, বগুড়া।
আরও
আরও
.