উত্তর : ঐ মহিলার চুলের জট আগে কাটতে হবে এবং এর মাধ্যমে তার কুসংস্কারপূর্ণ আক্বীদার জট ছাড়াতে হবে। ‘জট কারু উপকার বা ক্ষতি করতে পারে না আল্লাহর হুকুম ব্যতীত’ এই আক্বীদা তার হৃদয়ে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। অতঃপর তার চুলের যত্ন নিতে হবে। প্রয়োজনে চিকিৎসা করাতে হবে। কেননা সাধারণতঃ চুলের অযত্নের কারণেই এরূপ অবস্থার সৃষ্টি হয়ে থাকে। রাসূল (ছাঃ) বলেন, যার চুল আছে, সে যেন স্বীয় চুলকে সম্মান করে অর্থাৎ যত্ন নেয় (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/৪৪৫০)

-কামাল হোসাইন, ঢাকা।







প্রশ্ন (৫/২৮৫) : ‘বিশ্বনবীর কথা’ নামক বইয়ে আছে, মুহাম্মাদ (ছাঃ) ভূমিষ্ট হওয়া মাত্রই সিজদায় পড়ে ‘ইয়া উম্মাতী’ ‘ইয়া উম্মাতী’ বলেছিলেন। একথা কি সত্য?
প্রশ্ন (২৮/৩৮৮) : কোন মেয়ে যদি হিন্দু থেকে মুসলমান হয় তার বিবাহের ক্ষেত্রে অলী কে হবেন? এলাকার মুরববী, কোন আলেম বা সমাজনেতা অলী হ’তে পারবেন কি?
প্রশ্ন (২৩/২২৩) : ছালাতরত অবস্থায় হাঁচি হ’লে আলহামদুলিল্লাহ বলা বা তার জবাব দেওয়া জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (২৪/১৮৪) : জনৈকা মহিলার ২ জন মেয়ে ছাড়া আর কেউ নেই। সে সমানভাবে দুই মেয়েকে সমস্ত সম্পদ লিখে দিয়েছে। তার উক্ত কাজ কি শরী‘আত সম্মত হয়েছে? বর্তমানে সে মৃত।
প্রশ্ন (৩১/৩১) : শেষ যামানায় ঈসা (আঃ) পৃথিবীতে আগমন করে কত বছর অবস্থান করবেন? - -রায়হান কবীর, আদাবর, ঢাকা।
প্রশ্ন (২৯/৪৬৯) : কোন মুসলমানকে কাফের বলে অভিহিত করা যাবে কি?
প্রশ্ন (২৮/৩৮৮) : শুনেছি স্বামী-স্ত্রী দু’জনের একজন ছালাত আদায় না করলে বিবাহ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এমতাবস্থায় ফেরাউন ও তার স্ত্রী আসিয়ার সম্পর্ক কিভাবে ছিল?
প্রশ্ন (১/২৮১) : গায়ের মাহরাম আত্মীয়-স্বজনের সাথে সম্পর্ক রক্ষা করার বিধান কী? তাদের সাথে কথা বলা বা তাদের বাড়িতে যাওয়া ইত্যাদি কর্ম কী আবশ্যক?
প্রশ্ন (২৯/৪৬৯) : একটি হাদীছে অসুখের জন্য সূরা ফাতিহা, আয়াতুল কুরসী, সূরা নাস, ফালাক্ব, বাক্বারা, আলে-ইমরান, হাশর, মুমিনূন, জীন প্রভৃতি সূরার কিছু কিছু আয়াত পড়ার কথা এসেছে। উক্ত আয়াতসমূহ দ্বারা কোন অমুসলিমকে ঝাড়-ফুঁক করা যাবে কি? - -হাফীযুর রহমান, কুষ্টিয়া।
প্রশ্ন (৩/৮৩) : শায়খ নাছিরুদ্দীন আলবানী (রহঃ) সূরা ক্বাছাছ ৮৮ আয়াতের তা’বীলের কারণে ইমাম বুখারীকে কাফের আখ্যায়িত করেছেন কি? - -গোলাম কাদের, চট্টগ্রাম।
প্রশ্ন (১২/৪১২) : আমাদের এলাকায় বন্ধক দু’ভাবে হয়ে থাকে। যেমন আমার এক বিঘা জমি আছে, টাকার প্রয়োজন, কিন্তু জমি বিক্রি করা সম্ভব নয়। অন্য একজনের কাছ থেকে ১ লক্ষ টাকা নিয়ে আমার জমি তাকে দিলাম। সেক্ষেত্রে যতদিন টাকা ফেরত না দিচ্ছি ততদিন এই জমি তার দখলে থাকবে এবং তিনি চাষাবাদ করবেন এবং এর থেকে প্রাপ্ত সকল ফসল তিনি নিজেই ভোগ করবেন। দ্বিতীয়তঃ জমি আমার দখলে থাকবে এবং আমিই এর চাষাবাদ করবো। যদি তিনি চাষাবাদের খরচ বহন করেন তাহ’লে ফসলের অর্ধেক ভাগ পাবেন আর চাষাবাদের খরচ বহন না করলে ৩ ভাগের এক ভাগ ফসল পাবেন। আমি বিভিন্নভাবে জানতে পেরেছি প্রথম নিয়মটি স্পষ্ট সূদ। এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে দ্বিতীয় নিয়মে বন্ধক দিলে সেটা কি সূদ হবে?
প্রশ্ন (৭/৪৭) : স্ত্রীকে রান্না-বান্নার কাজে সাহায্য করা কি সুন্নাত?
আরও
আরও
.