উত্তর : এটি কোন দো‘আ নয়, বরং কবিতা। বাক্যটি পারস্য কবি শেখ সা‘দী (৫৮৫ অথবা ৬০৬-৬৯১ হিঃ) স্বীয় গুলিস্তাঁ গ্রন্থে আরবীতে লিখিত তার অল্প সংখ্যক কবিতা সমূহের মধ্যে রাসূল (ছাঃ)-এর প্রশংসায় লিখিত কবিতার একটি অংশ। এটি দরূদ হিসাবে পাঠ করা যাবে না। কারণ এটি একটি কবিতা মাত্র। দ্বিতীয়তঃ এটি শিরক মিশ্রিত। এখানে বলা হয়েছে, ‘উচ্চতা তার পূর্ণতায় পৌঁছে গেছে’। অথচ এটি কেবল আল্লাহ্র জন্য খাছ। তৃতীয়তঃ এখানে রাসূল (ছাঃ)-কে নূরের তৈরী কল্পনা করা হয়েছে। যাঁর দেহের আলোকচ্ছটায় অন্ধকার বিদূরিত হয়েছে। এটি কুরআন বিরোধী আক্বীদা (কাহফ ১৮/১১০)।  সুতরাং এটি পাঠ করা থেকে বিরত থাকা আবশ্যক। উল্লেখ্য যে, স্বয়ং কবিও এটিকে দরূদ বলেননি। বরং শেষে বলেছেন, صَلُّوا عَلَيْهِ وَآلِهِ ‘তোমরা তাঁর ও তাঁর পরিবারের প্রতি দরূদ পাঠ কর’।






প্রশ্ন (২৯/১৪৯) : মহিষ, ঘোড়া ও গাধার দুধ ও গোশত হালাল কি?
প্রশ্ন (২৪/৬৪) : ফজর ও যোহরের ছালাতের পূর্বে যে সুন্নাত ছালাত রয়েছে তা আযানের পূর্বে পড়া যাবে কি?
প্রশ্ন (৩২/১৯২) : জুম‘আর ছালাতের পূর্বের সুন্নাত কোন কারণে বাদ গেলে ছালাতের পর তার ক্বাযা আদায় করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৩০/৪৭০) : জনৈক আলেম বলেন, যে ব্যক্তি জুম‘আর খুৎবার পূর্বে মসজিদে আসতে পারল না, ঐ জুম‘আ থেকে পরবর্তী জুম‘আ পর্যন্ত তার কোন ছালাত কবুল হবে না। এ কথার কোন ভিত্তি আছে কি?
প্রশ্ন (৩৫/২৩৫) : মহিলারা জুম‘আর ছালাতে মসজিদে গেলে বা বাড়িতে যোহর আদায় করলে তাদের জন্য গোসল করা সুন্নাত হবে কি?
প্রশ্ন (১৩/৫৩) : ফজরে ও মাগরিবের সুন্নাত ছালাতে সূরা কাফেরূন ও ইখলাছ একাধিকবার পাঠ করার বিষয়টি সঠিক কি? - -আব্দুল্লাহেল কাফী, ছোটবনগ্রাম, রাজশাহী।
প্রশ্ন (১৪/২৯৪) : কুরআন-হাদীছ থেকে দো‘আ পড়ে পানিতে ফুঁক দিয়ে সেই পানি খাওয়া বা তা দিয়ে গোসল করায় শরী‘আতে কোন বাধা আছে কি?
প্রশ্ন (৪/৪০৪) : মানুষ ও পাথরকে জাহান্নামের ইন্ধন হিসাবে পবিত্র কুরআনে উল্লেখ করা হয়েছে। এক্ষণে কোন পাথর বা মানুষকে জাহান্নামের ইন্ধন হিসাবে ব্যবহার করা হবে?
প্রশ্ন (৫/৩২৫) : আমার স্বামী গত বছর ৩১শে ডিসেম্বর এক তালাক দেয়। অতঃপর এই বছরের ৭ই জানুয়ারী রাজ‘আত করে ও আমাদের মিলন হয়। আবার ১২ তারিখে এক তালাক দেয়। পরে ফেব্রুয়ারীর ২৬ তারিখে ঋতুকালীন সময় আবার তালাক দেয়। মার্চের ২০ তারিখে পবিত্র অবস্থায় আরেক তালাক প্রদান করে। এক্ষণে আমার স্বামীর সাথে সংসার করার কোন সুযোগ আছে কি?
প্রশ্ন (২৭/১৪৭) : আল্লাহ তা‘আলা প্রত্যেক হিজরী শতাব্দীর শুরুতে একজন মুজাদ্দিদ প্রেরণ করেন। যিনি দ্বীনের সংস্কার করবেন (আবুদাঊদ)। হাদীছটি কি ছহীহ? বর্তমান শতাব্দীর মুজাদ্দিদ কে?
প্রশ্ন (২৯/২৯) : ইবনু মাজাহ ৩০৫৬ নং হাদীছে যে আমীরগণের আনুগত্য করার কথা এসেছে, তাদের বৈশিষ্ট্য কি কি? - -এনামুল হক, চারঘাট, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৪০/২৪০) : ওযূর ক্ষেত্রে নাকে ও মুখে পৃথক পৃথকভাবে পানি দেওয়ায় সুবিধা হয়। এটা জায়েয হবে কি? - - মীযানুর রহমান, চৌডালা, চাঁপাই নবাবগঞ্জ।
আরও
আরও
.