উত্তর : যাবে। কেননা পিতা-মাতার অন্যায়ের দায় জারজ সন্তানের উপর পড়ে না (বাক্বারাহ ২৮৬; আন‘আম ১৬৪)। উল্লেখ্য যে, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, وَلَدُ الزِّنَا شَرُّ الثَّلاَثَةِ ‘জারজ সন্তান হ’ল তিনজন নিকৃষ্ট ব্যক্তির একজন’ (আবুদাঊদ হা/৩৯৬৩)। এ
বিষয়ে ইমাম ত্বীবী (রহঃ) বলেন, এ কথার মধ্যে জারজ সন্তানের বিষয়ে ইসলামের
কঠোর দৃষ্টিভঙ্গির প্রকাশ ঘটেছে। যাতে ঐ সন্তান নিজে ব্যভিচারে ধ্বংস না হয়
(মিরক্বাত)।