উত্তর: এ বক্তব্য ভিত্তিহীন এবং ইমাম আবু হানীফা (রহঃ)-এর উপর চরম মিথ্যা অপবাদ। ইমাম আবু হানীফা (রহঃ)-এর নিজস্ব রচিত কোন কিতাব নেই। যে কিতাবগুলো তাঁর নামের সাথে সম্পৃক্ত করা হয় তার কোন ভিত্তি নেই। মূলতঃ দু’টি কিতাব তাঁর রচিত বলে উল্লেখ করা হয়। একটি হ’ল- মুসনাদে ইমাম আবু হানীফা। দ্বিতীয়টি হ’ল- আল-ফিক্বহুল আকবার। কিন্তু এতে যথেষ্ট মতপার্থক্য রয়েছে। কেননা এটি ধারাবাহিক সূত্রে প্রমাণিত নয়। আবার এই কিতাবে এমন কিছু আলোচনা রয়েছে যা ইমাম আবু হানীফার মৃত্যুর বহু বছর পরে ঘটেছে। যেমন কুরআন আল্লাহর মাখলূক না তাঁর কালাম? যা প্রমাণ করে যে, এটি তার রচিত কিতাব নয় (ড. আব্দুল আযীয হুমায়দী, বারাতু আইম্মাতিল আরবা‘আ ৫৫-৭৬ পৃ: দ্রষ্টব্য)। তাছাড়া ইসলাম মাযহাবী খুঁটির উপর দন্ডায়মান কথাটি অত্যন্ত আপত্তিকর। কেননা মাযহাবসমূহ শরী‘আত গবেষণার ধারাবাহিকতা মাত্র। এর উপর ইসলামী শরী‘আত নির্ভরশীল নয়। বরং ইসলামী শরী‘আতের ভিত্তি বা খুঁটি হ’ল কুরআন এবং ছহীহ হাদীছ। ইমাম আবু হানীফা (রহঃ) সহ সকল ইমামই সর্বাবস্থায় কুরআন এবং সুন্নাহকে অগ্রাধিকার দিয়েছেন। এটাই সালাফে ছালেহীনের সর্ববাদীসম্মত নীতি।






প্রশ্ন (২৪/১০৪) : আমি একটা সরকারী কলেজে শিক্ষকতা করি। শিক্ষকগণ সকালে আসেন এবং দুপুর দুইটায় ক্লাস শেষ করে চলে যান। কিন্তু সরকারী নির্দেশনা হ’ল, সকাল ৯-টা থেকে বিকেল ৫-টা পর্যন্ত অফিস করা। তাদের যুক্তি হ’ল তারা ক্লাস নিয়েছেন তাদের কাজ শেষ। তারা খাতা দেখা সহ অন্যান্য কাজ বাসায় রাতেও করেন। এমনকি ছুটির দিনেও প্রয়োজনে কাজ করেন। তাদের অফিস টাইমের বাইরে বাসায় পড়াশোনাও করতে হয়, যা সরকারী অন্যান্য অফিসাররা করেন না। তাই তারা সরকারী অফিস টাইমের নিয়ম মানেন না। তাদের এ কাজে প্রিন্সিপালেরও মত আছে। তিনি বাধা দেন না। এমতাবস্থায় আমার করণীয় কি? আমি কি চলে যাবো, না চাকুরীবিধি অনুযায়ী অফিসে ৫-টা পর্যন্ত কাজ করব?
প্রশ্ন (২৭/২৬৭) : কোন ব্যক্তি মারা গেলে জানাযায় আগত লোকদের জন্য গরু-খাসি যবহ করা হয়। অতঃপর দাফন কার্য সম্পন্ন করে খানাপিনা করা হয়। উক্ত আমল শরী‘আত সম্মত কি?
প্রশ্ন (২১/৩৪১) : বিবাহের মোহর নির্ধারণ হয়েছে অনেক বেশী। যা আমার সামর্থ্যের বাইরে। এমতাবস্থায় করণীয় কি?
প্রশ্ন (২১/৩৪১) : আযানের হাদীছগুলো থেকে কি এটা প্রমাণিত হয় না যে ওলী-আউলিয়াদের কাছে স্বপ্নের মাধ্যমে অহী আসতে পারে? - -মুহাম্মাদ রনি হুসাইন, শফীপুর, গাযীপুর।
প্রশ্ন (২৮/৪৬৮) : আমি দীর্ঘদিন যাবৎ তোতলামি সমস্যাতে ভুগছি। ফলে আমি প্রায়ই হতাশায় ভুগি। ধৈর্য ধারণ করা কঠিন হয়ে যায়। এজন্য কি কোন আমল আছে যার মাধ্যমে আমি এথেকে মুক্তি পেতে পারি?
প্রশ্ন (১৩/১৩৩) : রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই রাতে ছালাত আদায় করা কষ্টকর কাজ। অতএব যখন তোমাদের কেউ বিতর পড়বে তখন যেন দু’রাক‘আত ছালাত আদায় করে নেয়। যদি রাতে উঠতে পারে, তাহ’লে তাহাজ্জুদ পড়বে। নইলে এই দু’রাক‘আত তার রাতের ছালাত হিসাবে গণ্য হবে’ (দারেমী, মিশকাত হা/১২৮৬)। উক্ত হাদীছের উপর নিয়মিত আমল করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৮/৩৯৮) : ইমাম মাহদী আসার ব্যাপারে নিশ্চিত হ’লে মুমিনদের জন্য করণীয় কি?
প্রশ্ন (১৯/৪৫৯) : একটি হাদীছে বলা হয়েছে, ইজতিহাদ সঠিক হ’লে দ্বিগুণ নেকী এবং বেঠিক হলে একটি নেকী’। এ হাদীছটি কি ছহীহ? ছহীহ হলে কোন কোন ক্ষেত্রে এ হাদীছটি প্রযোজ্য? যে কেউ কি ইজতিহাদ করতে পারে?
প্রশ্নঃ (৯/২৪৯): পরকালে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর পিতা-মাতার অবস্থান কি হবে?
প্রশ্ন (৭/৩৬৭) : কত বছর বয়স থেকে নারীদের বোরকা পরা ও নেকাব ব্যবহার করা আবশ্যক? - -নাঈমা, রংপুর।
প্রশ্ন (১৯/৩৭৯) : ছালাতের সময় টুপি বা পাগড়ী পরা কি যরূরী? না পরলে সুন্নাতের খেলাফ হবে কি? জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৩৮/৩৫৮) : নববী যুগে ইসলামের হদ, তা‘যীর প্রভৃতি বিধান অনুযায়ী অমুসলিমদের বিচার করা হ’ত কি? - -আবুবকর ছিদ্দীক, বগুড়া।
আরও
আরও
.