উত্তর : হজব্রত পালনরত অবস্থায় মৃত্যুবরণকারীর বিশেষ মর্যাদা রয়েছে। একদা আরাফার মাঠে জনৈক ছাহাবী মুহরিম অবস্থায় মৃত্যুবরণ করলে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, তোমরা তাকে বরই পাতা ও পানি দিয়ে গোসল করাও, তাকে দু’টি কাপড়ে কাফন পরাও, তাকে সুগন্ধি লাগিয়ো না এবং মাথা ঢেকে দিয়ো না। কেননা ক্বিয়ামতের দিন তাকে তালবিয়া পাঠরত অবস্থায় উঠানো হবে’ (বুখারী হা/১২৬৫; মুসলিম হা/১২০৬; মিশকাত হা/১৬৩৭)। রাসূল (ছাঃ) বলেন, যে ব্যক্তি হজ্জ বা ওমরার উদ্দেশ্যে বের হ’ল। অতঃপর মারা গেল। আল্লাহ তা‘আলা ক্বিয়ামত পর্যন্ত তার আমলনামায় হজ্জ বা ওমরার ছওয়াব লিখে দিবেন (আবু ইয়া‘লা হা/৬৩৫৭; ছহীহাহ হা/২৫৫৩)






প্রশ্ন (৪/৩২৪) : ছালাতে একই সূরা বারবার পড়া করা যাবে কি? - -সাইফুল ইসলাম, মহারাজপুর, গুরুদাসপুর, নাটোর।
প্রশ্ন (২৬/৪২৬) : দেশে শারঈ আইন চালু না থাকায় যেনা-ব্যভিচারের ক্ষেত্রে সামাজিকভাবে যে অর্থ জরিমানা করা হয় তার হকদার কে?
প্রশ্ন (১৪/৪১৪) : একজন পুরুষ কি তার মা, খালা, ফুফুর সাথে কোলাকুলি করতে পারবে? অন্যদিকে একজন নারী কি তার পিতা, চাচা বা মামার সাথে কোলাকুলি করতে পারবে? আমার জানামতে নারীদের জন্যও পরস্পর বুক মিলিয়ে কোলাকুলি করা ঠিক নয়। এ ব্যাপারে শারঈ বিধান কি?
প্রশ্ন (৩৭/৪৭৭) : হজ্জ করতে গিয়ে বরকত লাভের উদ্দেশ্যে মক্কা থেকে কাফনের কাপড় ক্রয় করা যাবে কি?
প্রশ্ন (১৪/৫৪) : নানার বাড়ীতে থাকার সময় রাতে কান্নাকাটি করলে নানী আমার কান্না থামানোর জন্য বয়সের কারণে বুকে দুধ না থাকা সত্ত্বেও স্তন্যদান করতেন। তিনি নিশ্চিত যে আমি সেখান থেকে কিছু গলধঃকরণ করিনি। এক্ষণে আমি মামার দুধ ভাই হিসাবে গণ্য হব কি?
প্রশ্ন (২/১৬২) : সিজদা থেকে দ্বিতীয় রাক‘আতের জন্য ওঠার পদ্ধতি কি? কেউ বলছেন, হাঁটুতে হাত রেখে উঠতে হবে। কেউ বলছেন, আটা পেষার মত মুষ্টিবদ্ধ হাতের উপর ভর দিয়ে উঠতে হবে। কোনটি সঠিক? - -আব্দুল্লাহ মাহমূদ, নওয়াপাড়া, যশোর।
প্রশ্ন (২২/২২২) : মি‘রাজে গিয়ে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ৫০ ওয়াক্ত ছালাত নিয়ে মূসা (আঃ)-এর সাথে সাক্ষাৎ করতে আসলে তাঁর পরামর্শে আল্লাহর নিকট থেকে কমিয়ে ৫ ওয়াক্ত করা হয়। এ বিষয়টি ছহীহ হাদীছের আলোকে বিস্তারিত জানতে চাই।
প্রশ্ন (১২/২৫২) : মাওলানা আশরাফ আলী থানবী (রহঃ) তার ‘পূর্ণাঙ্গ নামায’ বইয়ে লিখেছেন, ওযূর পর সূরা ক্বদর পাঠ করতে হবে (পৃঃ ৪৫)। কিন্তু কোন দলীল উল্লেখ করেননি। উক্ত সূরা পড়ার দলীল জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৩৪/৪৩৪) : ১৯৬৫ সালে একটি হিন্দু পরিবার অল্প কিছু অর্থ নিয়ে তাদের জমি আমাকে দিয়ে যায়। পরে তারা ফেরত না নেওয়ায় আমি নিজের নামে লিখে অদ্যাবধি তা ভোগ করছি। এক্ষণে এটা কি আমার সম্পদ হিসাবে গণ্য হবে?
প্রশ্ন (২৬/২৬) : কম্পিউটারের দোকানে মাঝে মাঝেই আমাদের জমি বন্ধকের চুক্তিপত্র লিখতে হয়। এটা কম্পোজ করে দিলে কি আমাকে গোনাহের ভাগিদার হ’তে হবে?
প্রশ্ন (১২/২৫২) : নিফাস ভালো হওয়া বা সময় শেষ হওয়ার পর স্বামীর জন্য হালাল হওয়ার জন্য গোসল করা আবশ্যক কি?
প্রশ্ন (২১/৩০১) : পিতার অবর্তমানে আমার অমতে বড় ভাই আমাকে বিবাহ দেন। বিবাহে আমি কবুল বলিনি এবং কাবিননামায় স্বাক্ষর করিনি। এরপর সংসার হয়, সন্তান হয়। একসময় আমরা আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নেই। কিন্তু স্বামী তালাক দিতে রাযী নন। আর আমার পরিবার ডিভোর্সের ব্যাপারে রাযী নয়। পরে সরকারী নিয়ম অনুযায়ী খোলা তালাকের চিঠি দেই। তারপর বড় ভাইয়ের অনুমতি ছাড়া নিজে ব্যক্তিগতভাবে অন্যজনের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হই। পরে জানতে পারি অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিবাহ জায়েয নয়। বর্তমানে আলাদা আছি। অভিভাবকের সম্মতি আদায়ের চেষ্টা চলছে। কিন্তু তাদের কথা পূর্বের স্বামীর কাছে ফিরে না গেলে তারা কোন সম্পর্ক রাখবে না। এক্ষণে আমার করণীয় কি?
আরও
আরও
.