উত্তর : মসজিদে ডাষ্টবিন রাখা যাবে না। বরং তা মসজিদের বাইরে কোন স্থানে রাখতে হবে। আনাস (রাঃ) বলেন, জনৈক বেদুঈন মসজিদে পেশাব করলে রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘মসজিদ পেশাব করা বা আবর্জনা ফেলার স্থান  নয়। মসজিদ হচ্ছে আল্লাহর যিকির, ছালাত ও কুরআন তেলাওয়াতের জন্য’ (মুসলিম হা/২৮৫, মিশকাত হা/৪৯২)। আয়েশা (রাঃ) বলেন, ‘ রাসূল (ছাঃ) আমাদেরকে মহল্লায় মহল্লায় মসজিদ নির্মাণ করতে এবং তাকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও সুগন্ধিময় রাখতে নির্দেশ দিয়েছেন’ (তিরমিযী, আবুদাউদ, মিশকাত হা/৭১৭)






প্রশ্ন (২৪/৩৬৪) : ছালাতে উচ্চৈঃস্বরে ‘রববানা লাকাল হামদ’ বলা যাবে কি? - -আব্দুল্লাহ হারিছ, নওগাঁ।
প্রশ্ন (২/২৮২) : ‘হিন্দুস্থানে একটি যুদ্ধ হবে এবং সেখানে শাহাদতবরণকারীগণ জান্নাতে যাবে’ মর্মের বর্ণনাটির কোন সত্যতা আছে কি?
প্রশ্ন (১/২৮১) : জনৈক লেখক বলেন যে, বাঁশির শব্দে ইবনু ওমর (রাঃ) কানে আঙ্গুল দেয়াতে গান হারাম হয়েছে তা বলা যায় না (সৌভাগ্যের পরশমণি)। আবার রাসূল (ছাঃ) নিজে কানে আঙ্গুল দিয়েছিলেন কিন্তু ইবনু ওমর (রাঃ)-কে তা করতে বলেননি। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ও খলীফাদের যুগে বাদ্যযন্ত্র ও গান নিষেধ ছিল না; বরং তা উপভোগ করা হত (তাবারী)। তিনি আরো বলেন, কুরআনে এমন কোন আয়াত নেই যা গানকে হারাম করে। তাই ইবনে হাজার, ইবনু খাল্লিকান, জালালুদ্দীন সুয়ূত্বী, গাযালী প্রমুখ বিদ্বানদের মতে বাদ্যযন্ত্রসহ গান শোনা বৈধ। যদি তা সৎ উদ্দেশ্যে এবং কল্যাণকর কথা হয়। উক্ত দাবীগুলো কি সত্য? সৌভাগ্যের পরশমণি’ এবং ‘এহইয়াউ উলূমিদ্দীন’ বইগুলো কি গ্রহণযোগ্য?
প্রশ্ন (১৯/২১৯) : জনৈক ব্যক্তি বলেন, জায়নামায বা কার্পেটের উপর সিজদা দেওয়ার চেয়ে মাটিতে সিজদা করা উত্তম ও ফযীলতপূর্ণ। একথার কোন সত্যতা আছে কি? - -জাফর আহমাদ, বৃ-কুষ্টিয়া, বগুড়া।
প্রশ্ন (১০/১৭০) : এক স্থানে দান করার নিয়ত করার পর অন্য স্থানে দান করার নিয়ত করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৩/৩২৩) : মহিলারা কি রক্ত দান করতে পারবে?
প্রশ্ন (১৭/১৭৭) : মসজিদে আযান দিয়ে কোন মুছল্লী না আসায় একাকী ছালাত আদায় করলে জামা‘আতের নেকী পাওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (২৫/৩৮৫) : জনৈক ব্যবসায়ী মানুষের সুবিধার জন্য খুব সামান্য লাভ রেখে সবকিছু বিক্রি করেন। যদিও বাজারদর বেশী থাকে। এভাবে বাজারদরের চেয়ে কম রেখে ব্যবসা করা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (৭/৩৬৭) : রামাযানের ইফতারের জন্য বরাদ্দকৃত টাকা উদ্বৃত্ত হ’লে তা মসজিদে বা অন্য কোন জনকল্যাণমূলক কাজে লাগানো যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৩/৪৭৩) : আমার প্রশ্ন`: Google এ একটি একাউন্ট খুলতে হবে। অতঃপর এক হাযার বা তিন হাযার টাকা জমা রাখলে কাজের উপর ভিত্তি করে Google কর্তৃপক্ষ টাকা দিবে। যার একাউন্টে যত টাকা জমা থাকবে সে প্রতি কাজের বিনিময়ে তত বেশী টাকা পাবে। কাজটি হ’ল- Google প্রতিদিন ২০টি পণ্য বিক্রি করবে। শুধুমাত্র সেই পণ্যগুলো Google এ প্রেরণ করতে হবে। তাহ’লে জমাকৃত একাউন্টের টাকার উপর ভিত্তি করে প্রতিদিন তারা অর্থ প্রদান করবে। এক হাযার টাকা একাউন্টে জমা থাকলে ২০টি পণ্য প্রেরণের জন্য তারা ৩৫ টাকা দিবে। আর ১০ বা ২০ হাযার টাকা একাউন্টে জমা থাকলে ২০টি পণ্য প্রেরণের জন্য Google কর্তৃপক্ষ ৮০০ টাকা দিবে। এভাবে অর্থ উপার্জন করা বৈধ হবে কি?
প্রশ্ন (২/২৪২) : স্বামী জীবিত অবস্থায় তার স্ত্রীকে ছালাত সহ অন্যান্য সৎ কাজের তাকীদ দেন। কিন্তু স্ত্রী তা অবহেলা করে। এজন্য স্বামী তার উপর অসন্তুষ্ট ছিলেন। এমতাবস্থায় স্বামী মারা যান। বর্তমানে স্ত্রী ছালাত ও সৎ কাজের প্রতি খুবই ঝুঁকে পড়েছে। জনৈক আলেম বলেন, আল্লাহর কসম! যার উপর স্বামী অসন্তুষ্ট, ঐ মহিলা জাহান্নামী। উক্ত বক্তব্য কি সঠিক?
প্রশ্ন (১৬/৩৭৬) : মাসিক আত-তাহরীক ডিসেম্বর ২০০৯ সংখ্যা ১২নং পৃষ্ঠায় ‘নয়টি প্রশ্নের উত্তর’ নিবন্ধে বলা হয়েছে যে, যাদের নিকট ইসলামের দাওয়াত পৌঁছেনি, তাদের জন্য আখিরাতে আল্লাহর বিশেষ ব্যবস্থাপনা থাকবে। আর সেটা এই যে, তাদের পরীক্ষার জন্য আল্লাহ তাদের কাছে একজন রাসূল পাঠাবেন। প্রশ্ন হ’ল, ঐ রাসূলের নাম কী?
আরও
আরও
.