উত্তর : এই ধরণের অনিচ্ছাকৃত হত্যার ক্ষেত্রে ইসলামের শাস্তিবিধান হ’ল দিয়াত বা রক্তমূল্য প্রদান করা। আল্লাহ বলেন, ‘যদি কোন মুমিন কোন মুমিনকে ভুলক্রমে হত্যা করে, তবে সে একজন মুমিন ক্রীতদাসকে মুক্ত করবে এবং তার পরিবারকে রক্তমূল্য প্রদান করবে। তবে যদি তারা ক্ষমা করে দেয় (সেকথা স্বতন্ত্র)।...কিন্তু যদি সে তা (ক্রীতদাস) না পায়, তাহ’লে আল্লাহর নিকট থেকে ক্ষমা প্রাপ্তির জন্য একটানা দু’মাস ছিয়াম রাখবে (নিসা ৪/৯২)। আর রক্তমূল্য হ’ল বিভিন্ন বয়সী মোট ১০০টি উট  (মুওয়াত্ত্বা মালেক হা/৩১৩৯; আবুদাউদ হা/৪৫৪১; নাসাঈ হা/৪৮০১; ছহীহুল জামে‘ হা/৬৪৪৩)। যা বর্তমান বাজারমূল্যে এক হাযার দীনার তথা প্রায় সোয়া চার কেজি স্বর্ণ বা সমপরিমাণ অর্থমূল্য (প্রায় ২ কোটি টাকা) (আল-মাওসূ‘আতুল ফিক্বহিয়া ৫০/২১)। কোন ব্যক্তি এককভাবে সক্ষম না হ’লে তার সমস্ত নিকটাত্মীয় মিলে এই রক্তমূল্য পরিশোধ করবে। যদি তাতেও সক্ষম না হয় তাহ’লে সরকারী বায়তুল মালের সহযোগিতা নিয়ে দিয়ত পরিশোধ করবে। এটাও সম্ভব না হ’লে উভয় পক্ষ সমঝোতা করবে। তবে যদি মৃতের আত্মীয়স্বজন ক্ষমা করে দেয়, সেক্ষেত্রে দিয়াত দিতে হবে না। কিন্তু সর্বাবস্থায় হত্যাকারী কাফফারা হিসাবে (বিনা ওযরে) ধারাবাহিক দু’মাস ছিয়াম পালন করবে ও আল্লাহর নিকট ক্ষমা চাইবে (উছায়মীন, আশ-শারহুল মুমতে‘ ১৪/১৭৯)







প্রশ্ন (২২/২২২) : চোর তওবা করার পূর্বে মারা গেলে জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে কি?
প্রশ্ন (১০/৪১০) : ঈদুল আযহার দিন ফকীর-মিসকীনরা যে গোশত পায়, সেগুলো তারা বিক্রি করে। উক্ত গোশত ক্রয় করা যাবে কি? - -নূরুল ইসলাম, পবা, রাজশাহী।
প্রশ্ন (২৬/২২৬) : আর-রাহীকুল মাখতূম গ্রন্থের ২৬৭ পৃঃ বলা হয়েছে, ‘আমার পূর্বে এমন এক যুবককে নবী হিসাবে পাঠানো হয়েছে যার উম্মতের সংখ্যা আমার উম্মতের তুলনায় অধিক হবে’। এখানে যুবক বলে কোন নবীকে বুঝানো হয়েছে?
প্রশ্ন (৩/৪০৩) : দেশে প্রচলিত লম্বা জামা ও টুপি কি সুন্নাতী পোষাক? দলীলভিত্তিক জানিয়ে বাধিত করবেন?
প্রশ্ন (১২/১৭২) : স্বামীর পায়ের নীচে স্ত্রীর জান্নাত এবং মায়ের পায়ের নীচে সন্তানের জান্নাত মর্মে যে কথা সমাজে চালু আছে তার ছহীহ দলীল জানতে চাই।
প্রশ্ন (৩৫/২৭৫) : পেশাব করার পরে কিছু অংশ কাপড়ে লেগে যায় বলে মনে হয়। এমতাবস্থায় করণীয় কি?
প্রশ্ন (১৫/৩৭৫) : ইন্নী ওয়াজ্জাহতু ওয়াজহিয়া লিল্লাযী... দো‘আটি ছালাতের কোন স্থানে পড়া যাবে?
প্রশ্ন (৬/২৪৬) : নেয়ামুল কুরআনের ৯৫ পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে, ৫টি স্থানে মিথ্যা বলা জায়েয। ১. জিহাদের সময়, ২. মীমাংসার সময়, ৩. স্ত্রীর মন জয় করার জন্য, ৪. ছেলে-মেয়েকে পড়ানোর ব্যাপারে উৎসাহিত করার জন্য, ৫. কথা বলার ইচ্ছা নেই তবুও বলতে হয়, এমন অবস্থায়। এগুলোর সত্যতা জানতে চাই।
প্রশ্ন (২৮/৩০৮) : হজ্জের সময় কোন ভুল-ত্রুটির কারণে দম ওয়াজিব হ’লে তা মক্কাতেই আদায় করতে হবে কি? নাকি হজ্জের পর দেশে এসে আদায় করলেও চলবে?
প্রশ্ন (২৪/৩০৪) : হানাফী মসজিদে ছালাত আদায় করার সময় হানাফীদের সাথে পায়ে পা না মিলালে গুনাহগার হ’তে হবে কি?
প্রশ্ন (৫/৪৪৫) : নির্দিষ্ট স্থানে কবর দেওয়ার ব্যাপারে পিতা-মাতার অছিয়ত পূর্ণ করা কি আবশ্যিক? - -আল-আমীন, দয়ালের মোড়, নওগাঁ।
প্রশ্ন (৯/২৮৯) : তালাকের সময় দু’জন সাক্ষী থাকা যরূরী কি? - -আব্দুল মতীন, রাজশাহী।
আরও
আরও
.