উত্তর : ক্বিয়ামতের প্রাক্কালে ফিৎনা প্রকাশের পূর্বে দাজ্জাল মক্কা ও মদীনায় প্রবেশ করতে পারবে এবং হজ্জও করবে যেমনটি রাসূল (ছাঃ) স্বপ্নে দেখেছেন (বুখারী হা/৩৪৪০; মুসলিম হা/১৭১; ছহীহাহ হা/৩৯৮৩)। তবে ফিৎনার আবির্ভাবের পর দাজ্জাল কোনভাবেই মক্কা-মদীনায় প্রবেশ করতে পারবে না (বুখারী হা/১৮৮১,১৮৭৯,; মুসলিম হা/২৯৪৩; মিশকাত হা/২৭৪২) অবশ্য হাদীছটি সাধারণ স্বপ্নও হ’তে পারে। কেননা ঈসা, ইউনুস, মূসা (আঃ) কেউ জীবিত ছিলেন না। অথচ হাদীছে তাদের অবস্থা বর্ণনা করা হয়েছে। অনুরূপভাবে দাজ্জালের পরিচিতি বর্ণনা করার জন্য হয়তবা আল্লাহ দাজ্জালকে স্বপ্নের মাধ্যমে দেখিয়েছিলেন (ক্বাযী ইয়ায, শরহ মুসলিম ১/৫২২)। তবে প্রথম মতটিই অধিকতর বিশুদ্ধ। কারণ নবী-রাসূলদের স্বপ্ন সত্য (ইবনু হাজার, ফাৎহুল বারী ৬/৪৮৮-৮৯, ১২/৪১৬)






প্রশ্ন (১৯/১৭৯) : জামা‘আতের সাথে ছালাতরত অবস্থায় মুক্তাদীগণকে ‘সামি‘আল্লাহু লিমান হামিদাহ’ বলতে হবে কি? - -শহীদুর রহমান শহীদ, ঢাকা।
প্রশ্ন (১৫/২৫৫) : যে বিবাহ অনুষ্ঠানে বাদ্যযন্ত্র বাজানো হয় এবং টাকা ও উপহার সামগ্রী গ্রহণ করা হয়, সে বিবাহ অনুষ্ঠানে দাওয়াত গ্রহণ করা যাবে কি?
প্রশ্ন (১৬/২৯৬) : রাসূল (ছাঃ)-এর ছাহাবীগণের সংখ্যা কত ছিল?
প্রশ্ন (৩৫/৩৯৫) : সরকার বর্তমানে মালয়েশিয়া যাওয়া নিষিদ্ধ করেছে। এমতাবস্থায় চোরাইপথে সেখানে গিয়ে অর্থ উপার্জন করা শরী‘আতসম্মত হবে কি?
প্রশ্ন (৭/৩৬৭) : ইবনু ছাইয়াদকে রাসূল (ছাঃ) দাজ্জাল বলে সন্দেহ করার কারণ কি? তাহ’লে দাজ্জাল কি পূর্ব থেকেই জীবিত না কি শেষ যামানায় জন্ম লাভ করবে?
প্রশ্ন (২৮/১০৮) : যমযমের পানি পানের আদব জানতে চাই।
প্রশ্ন (১৮/১৭৮) : মসজিদের মেহরাবের উপরে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ’ এবং একপাশে ‘আল্লাহ’ অপর পাশে ‘মুহাম্মাদ’ লেখা যাবে কি?
প্রশ্ন (২৮/২৬৮) : হাফ প্যান্ট বা সতর খোলা অবস্থায় ওযূ করলে বা ওযূ করার পর সতর উন্মুক্ত হ’লে ওযূ ভঙ্গ হবে কি?
প্রশ্ন (৪/২৪৪) : আমাদের প্রভিডেন্ট ফান্ডে নিয়ম অনুযায়ী আমার মূল বেতনের ১৫% কাটা হয় এবং বেপজা এর সাথে ১৫% যোগ করে। চাকুরী হ’তে অবসর নেয়ার পর উভয়ের জমাকৃত টাকার দ্বিগুণ টাকা অবসরগ্রহণকারীকে দেওয়া হয়। এক্ষণে উক্ত অর্থ কতটুকু গ্রহণ করা জায়েয হবে? - -আমীনুল ইসলামউপ-সহকারী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ), বেপজা, ঢাকা।
প্রশ্ন (৪০/৪৪০) : কোন ব্যক্তি যদি অলসতার কারণে মসজিদের না গিয়ে বাড়ীতে ছালাত আদায় করে তাহ’লে তার ছালাত হবে কি? বর্তমান সমাজে এ ধরনের লোকের সংখ্যা অনেক।
প্রশ্ন (৪/২০৪) : এশার ছালাত রাতের এক-তৃতীয়াংশ বিলম্ব করা উত্তম কি? বিলম্ব করে আদায় করার জন্য একাকী উক্ত সময়ে ছালাত আদায় করা উত্তম হবে কি?
প্রশ্ন (১৬/৯৬) : জনৈক আলেম বলেন, সাত প্রকারের ঘুম আছে। যেমন ১. নাওমুল গাফেলীন, ওয়ায মাহফিলে ঘুমানো। ২. নাওমুল আশক্বিয়া, ছালাতের সময় ঘুমানো। ৩. নাওমুল মালঊনীন, ফজরের ছালাতের সময় ঘুমানো। ৪. নাওমুল মু‘আয্যিবীন, ফজরের আযান থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত ঘুমানো। ৫. নাওমুর রাহাহ অর্থ প্রশান্তির ঘুম। এসময়ের স্বপ্ন সত্য হয়। ৬. নাওমুল মারখূছ, মাগরিব ও এশার ছালাতদ্বয়ের পরে ঘুমানো। এসময় ঘুমানোয় কোন দোষ নেই। ৭. নাওমুল হাসরাহ অর্থ ক্ষতির ঘুম। এটি হ’ল জুম‘আর রাতের ঘুম। এমন ভাগাভাগির কোন শারঈ ভিত্তি আছে কি? - -আনছারুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও।
আরও
আরও
.