উত্তর : যাকাতের টাকা বন্যার্ত অসহায়দের মাঝে ত্রাণ হিসাবে বিতরণ করা যাবে। কারণ যাকাতের সম্পদ যে সকল খাতে বণ্টন করতে বলা হয়েছে তাদের মধ্যে মিসকীন বা সহায়সম্বলহীনগণ অন্যতম (তওবা ৯/৬০)। এমনকি বন্যার্ত অসহায় ব্যক্তি স্বাভাবিক অবস্থায় ধনী হ’লেও তাকে যাকাত প্রদান করা যাবে। রাসূলুল্লাহ্ (ছাঃ) বলেছেন, পাঁচ শ্রেণীর লোক ব্যতীত ধনী ব্যক্তির জন্য যাকাত গ্রহণ বৈধ নয়। (১) আললাহর রাস্তায় জিহাদে যোগদানকারী (২) যাকাত আদায়ের জন্য নিযুক্ত কর্মচারী (৩) ঋণগ্রস্ত ব্যক্তি (৪) গরীবের প্রাপ্ত যাকাতের মাল ধনীর জন্য ক্রয় করা (৫) মিসকীন প্রতিবেশী নিজের প্রাপ্ত যাকাত হাদিয়া হিসাবে প্রদান করলে ধনীর জন্য তা গ্রহণ করা বৈধ’ (আবুদাঊদ হা/১৬৩৫; ছহীহুল জামে‘ হা/৭২৫০)। বন্যার্ত ব্যক্তিরা মিসকীনদের মধ্যে গণ্য।






প্রশ্ন (৩৯/২৭৯) : আমাদের এলাকায় হিন্দুদের সামাজিক উন্নয়নমূলক সংগঠন আছে। তারা এলাকায় নির্মাণাধীন মসজিদে অনুদান দিতে চাচ্ছে। এক্ষণে হিন্দুদের অনুদান গ্রহণ করা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (৩১/৪৩১) : ঘরের বিভিন্ন স্থানে কুরআনের আয়াত, দো‘আ, আয়াতুল কুরসী ইত্যাদির ক্যালিগ্রাফী টানিয়ে রাখা যাবে কি?
প্রশ্ন (২২/৪২২) : বিতর ছালাতে নির্ধারিত কুনূত পাঠের পর কুনুতে নাযেলার দো‘আ সহ অন্য কোন দো‘আ পাঠ করা যাবে কি? বিশেষত এটা পুরো রামাযান নিয়মিতভাবে পাঠ করা যাবে কি? - আব্দুল্লাহ, গোদাগাড়ী, রাজশাহী।
প্রশ্ন (২৬/২২৬) : আর-রাহীকুল মাখতূম গ্রন্থের ২৬৭ পৃঃ বলা হয়েছে, ‘আমার পূর্বে এমন এক যুবককে নবী হিসাবে পাঠানো হয়েছে যার উম্মতের সংখ্যা আমার উম্মতের তুলনায় অধিক হবে’। এখানে যুবক বলে কোন নবীকে বুঝানো হয়েছে?
প্রশ্ন (৩৫/৪৩৫) : সূরা আলে ইমরান ১০২ নং আয়াতে বর্ণিত মুমিন ও মুসলিমের মধ্যে পার্থক্য কি? আর মুহসিন কাকে বলে? - আব্দুল্লাহ আল-মাসঊদ, সোনাতলা, বগুড়া।
প্রশ্ন (৩৮/১৯৮) : দ্বীনে হানীফ কাকে বলে? ইবরাহীম (আঃ)-এর দ্বীনের নাম কী ছিল? উম্মী বলে কাদেরকে বুঝানো হয়েছে?
প্রশ্ন (৮/২০৮) : গল্প-উপন্যাস লেখার ক্ষেত্রে শরী‘আতে কোন বাধা আছে কি?
প্রশ্ন (২৩/২২৩) : কোন অক্ষম সুস্থ মানুষ কি হিজড়াকে বিবাহ করতে পারবে? - -মিমি, নীলফামারী।
প্রশ্ন (১২/১৭২) : ইয়া নবী বলা যদি বেয়াদবী হিসাবে গণ্য হয়, তবে ইয়া আল্লাহ, ইয়া মালিক বলার ক্ষেত্রেও কি একইভাবে বেয়াদবী হবে?
প্রশ্ন (২৫/২২৫) : যোহরের আগে ও পরে চার রাক‘আত করে মোট আট রাক‘আত ছালাত আদায়ের বিশেষ কোন ফযীলত আছে কি? - -মাহফূযুর রহমান, লালপুর, নাটোর।
প্রশ্ন (১/১৬১): ২০০৩ ইং জুলাই আত-তাহরীক ৯নং প্রশ্নোত্তরে লেখা হয়েছে, ‘কবিরাজগণ জিনদের মাধ্যমে যেসব কথাবার্তা বলে থাকেন তা বিশ্বাস করা যাবে’। কিন্তু হাদীছে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি কোন গণকের নিকট আসল এবং তার কথার প্রতি বিশ্বাস করল সে মুহাম্মাদ (ছাঃ)-এর উপর যা অবতীর্ণ হয়েছে তাকে অস্বীকার করল (আহমাদ ২/৪২৯ পৃঃ)। অন্য হাদীছে রয়েছে, ৪০ দিন তার ছালাত কবুল হবে না (মুসলিম, মিশকাত হা/৪৫৯৫)। উক্ত বিষয়ে সমাধান জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (১১/২৫১) : আল্লাহর সৃষ্টিগত ও পরিচালনাগত কাজে কি ফেরেশতাদের ভূমিকা আছে?
আরও
আরও
.