ভারতের আসামের জাতীয় নাগরিকত্ব নিবন্ধনের চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়া ১৯ লাখের মধ্যে ১৪ থেকে ১৫ লাখ অবৈধ অভিবাসীকে বাংলাদেশে ফেরত নিতে বলবেন বলে জানিয়েছেন রাজ্যটির অর্থমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্বশর্মা।

গত ১লা সেপ্টেম্বর এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, উক্ত তালিকার কারণে ১৯৭১ সালের পরে যারা শরণার্থী হিসাবে এসেছেন, তারা সমস্যার সম্মুখীন হবেন। আমরা তাদের প্রতি সহমর্মী। তাই তালিকায় বাদ পড়াদের ক্ষেত্রে কোন মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটবে না বা কাউকে আটকও করা হবে না। তবে আমরা বাংলাদেশকে বলব, তাদের লোকদের ফেরত নিতে।

তিনি আরও বলেন, ভারতের বন্ধু বাংলাদেশ সব সময় আমাদের সহযোগিতা করে আসছে। অবৈধ অভিবাসনের ক্ষেত্রে তারা তাদের নাগরিকদের বরাবরই ফেরত নেয়।

তিনি আরও বলেন, তবে তালিকায় কারও নাম না থাকলেই যে তাকে বিদেশী বলে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হবে, তা নয়। এর জন্য আইনি প্রক্রিয়া আছে। সেটা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তারা ভারতের রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারবে না।

[অথচ সেখানকার বাদ পড়াদের ৬০% হিন্দু। ফলে শাসকদল বিজেপি এই গণনাকে অস্বীকার করেছে। এছাড়া বাংলাদেশ সরকার বলেছে, তাদের মধ্যে একজনও বাংলাদেশী নেই। কেননা ভারতের অবস্থা এমন উন্নত নয় যে, তারা বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে যাবে। আমরা মনে করি, হিন্দু নেতাদের নিকৃষ্ট হিন্দুত্ববাদী হিংস্রতা ১৯৪৭ সালে ভারতকে দু’ভাগ করেছিল। সেই একই রোগ তাদের নেতাদের মধ্যে আবার মাথা চাড়া দিয়েছে। ফলে এইসব অপদার্থ নেতাদের কারণেই ভারত পুনরায় টুকরা টুকরা হবে। আমরা তাদেরকে প্রকৃত মানুষ হবার আহবান জানাবো (স.স.)]






বিশ্বে মাস্কের চাহিদার ৪০ শতাংশ দিচ্ছে চীন
এখন আইনের রক্ষকরাই আইনের ভক্ষক - -ইফতেখারুযযামান
১০ বছরে খেলাপি ঋণ বেড়েছে সাড়ে ৪ গুণ
লিভার চিকিৎসায় বাংলাদেশী চিকিৎসকদের উদ্ভাবন
চাউল চিকন করতে গিয়ে প্রতি বছর ১৬ লাখ টন চাল মিলে নষ্ট হচ্ছে -খাদ্যমন্ত্রী
বিবাহ বহির্ভূত একত্রে বসবাস নিষিদ্ধ করলেন বুরুন্ডির প্রেসিডেন্ট
৭০০ যাজকের বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ
ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে কিডনি জটিলতা এড়ানো সম্ভব
হৃদরোগীদের ভরসার জায়গা সরকারী হাসপাতাল হাইপার অ্যাকিউট স্ট্রোক কেয়ার সেন্টার
রাসূলুল্লাহ (ছা.)-এর ব্যঙ্গচিত্র অঙ্কনকারী সুইডিশ কার্টুনিস্ট-এর আগুনে পুড়ে মৃত্যু
ফ্রান্সে ক্যাথলিক যাজকদের দ্বারা নির্যাতনের শিকার ২ লাখের অধিক শিশু
মানবেতিহাসের ভয়াবহতম যে ভাইরাসে ১০ কোটি মানুষের মৃত্যু হয়েছিল
আরও
আরও
.