উত্তর :  তাহাজ্জুদ বা সাহারীর আযান সাধারণ আযানের ন্যায় দিতে হবে। অতঃপর ফজরের আযানের সাথেই কেবল ‘আছছালা-তু খায়রুম মিনান নাউম’ যোগ হবে। আর ‘এটি কেবল ফজরের আযানের সাথেই যুক্ত’ (মির‘আত ২/৩৫১) আবু মাহযূরাহ (রাঃ) বর্ণিত আযান শিক্ষাদান বিষয়ক হাদীছে এসেছে যে, তিনি বলেন, فَإِنْ كَانَ هَذَا صَلاَةَ الصُّبْحِ ‘অতঃপর যদি এটা ফজরের ছালাত হয়, তাহ’লে তুমি বলবে, আছ-ছালাতু খায়রুম মিনান নাওম...’ (আবুদাঊদ হা/৫০০; আহমাদ হা/১৫৪১৬; মিশকাত হা/৬৪৫)। এতে স্পষ্টভাবে প্রমাণিত হয় যে, ফজরের ছালাতের আযানের সাথেই এটি যুক্ত। আনাস (রাঃ) বলেন,مِنَ السُّنَّةِ إِذَا قَالَ الْمُؤَذِّنُ فِى الْفَجْرِ حَىَّ عَلَى الْفَلاَحِ قَالَ : الصَّلاَةُ خَيْرٌ مِنَ النَّوْمِ ‘সুন্নাত হ’ল যে, মুওয়াযযিন ফজরের আযানে ‘হাইয়া ‘আলাল ফালাহ’ বলার পরে বলবে ‘আছছালা-তু খায়রুম মিনান নাউম’ (ছহীহ ইবনু খুযায়মাহ হা/৩৮৬; আল-আ-ছা-রুছ ছহীহাহ হা/৪৭১)। এতে বুঝা যায় যে, এটাই ছিল ছাহাবী যুগের রীতি।






প্রশ্ন (৪/৪০৪): জনৈক ব্যক্তি সূরা ক্বদর পাঠের অনেক ফযীলত বর্ণনা করেন। অতঃপর বলেন, যে ব্যক্তি ওযূ করার পর তা তিন বার পাঠ করবে, কিয়ামতের দিন সে নবীগণের সাথে পুনরুত্থিত হবে। এটা কি সঠিক?
প্রশ্ন (২৪/১৮৪) : রুকূ অবস্থায় মুছল্লীর দৃষ্টি কোন দিকে থাকবে? - -মামূন, আরএমপি, রাজশাহী।
প্রশ্ন (২৯/৩৮৯) : পিতা-মাতা অমুসলিমদের ন্যায় ইংরেজী নাম রেখেছেন। যদিও তার অর্থ ভালো। আরবী ব্যতীত এরূপ নাম রাখা যাবে কি? যদি না রাখা যায় সেজন্য সন্তান গুনাহগার হবে কি? এক্ষণে তার করণীয় কি? - আমীনুল ইসলাম, পলাশ, নরসিংদী।
প্রশ্ন (১৮/১৭৮) : জনৈক বক্তা বলেন, ওযর ব্যতীত হজ্জ থেকে বিরত থাকা ব্যক্তি ইহূদী বা খ্রিষ্টান অবস্থায় মৃত্যুবরণ করবে। একথা কোন সত্যতা আছে কি? - -সাইফুদ্দীন, মান্দা, নওগাঁ।
প্রশ্ন (২২/৩৪২) : খুলনা দারুল উলূম মাদরাসার মুফতীগণ ফাতাওয়া দিয়েছেন যে, ‘মক্কার যারা মুক্বীম তারা হজ্জ করলে মদীনা-আরাফা-মুযদালিফায় সময় মত ছালাত পড়বে এবং ক্বছর করতে পারবে না (ফাতাওয়া আলমগীরী ১ম খন্ড ১৩৯ পৃঃ; হেদায়া ১ম খন্ড ১৬৬ পৃঃ; মাহমুদিয়া ১ম খন্ড ৩৬৯ পৃঃ)। উক্ত ফাতাওয়া কি সঠিক হয়েছে?
প্রশ্ন (৯/৮৯) : কোন ব্যক্তির সন্তান জন্মসূত্রে মুসলিম হয়েও পরে যদি কাফের হয়ে যায়, রাসূল (ছাঃ)-এর বিরোধিতা করে, তাকে গালি দেয়, তাহ’লে পিতা তাকে ত্যাজ্য ও সকল সম্পদ থেকে বঞ্চিত করতে পারবেন কি?
প্রশ্ন (২৬/৩০৬) : যে ব্যক্তির কথা ও কাজে মিল থাকে না, তার আদেশ-নিষেধ মানা যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৫/৪৭৫) : ‘পাঁচটি রাত্রির দো‘আ ফিরিয়ে দেওয়া হয় না। রজব মাসের ১ম রাত্রি, শা‘বানের মধ্যরাত্রি, জুম‘আর রাত্রি, ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহার রাত্রি।’ উক্ত হাদীছটি কি ছহীহ?
প্রশ্ন (৩০/১৫০): সূরা আ‘রাফ ১৯০ আয়াতের তাফসীর জানতে চাই।
প্রশ্ন (৩১/৩৫১) : তারাবীহর ছালাত আমি একাকী পড়ি। এক্ষেত্রে সূরা মুখস্ত কম থাকায় কুরআন দেখে পড়া যাবে কী?
প্রশ্ন (৪০/৩২০) : জনৈক ব্যক্তি বলেন, হযরত খাদীজা (রাঃ) এবং ফাতিমা (রাঃ)-এর জানাযা পড়া হয়নি। এর সত্যতা জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (১৭/১৭) : আমি মসজিদুল হারামে কর্মরত। আমাদের কোম্পানীর খাবার অনেক খারাপ হওয়ায় আমরা খেতে পারি না। অন্যদিকে ঘরে রান্না করা নিষিদ্ধ। তারপরও মাঝে মাঝেই হিটারে রান্না করে খাই। এভাবে গোপনে রান্না করে খাওয়া জায়েয হবে কি?
আরও
আরও
.