উত্তর : ফাসেক-ফাজের লোকদের ইমাম, নেতা বা মসজিদের সভাপতি বানানো ঊচিৎ নয়। আল্লাহ বলেন, আল্লাহর মসজিদ সমূহ কেবল তারাই আবাদ করে, যারা আল্লাহ ও বিচার দিবসের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে। যারা ছালাত কায়েম করে ও যাকাত প্রদান করে এবং আল্লাহ ব্যতীত অন্য কাউকে ভয় করে না। নিশ্চয়ই তারা সুপথপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে’ (তওবাহ ৯/১৮)। জনৈক ইমাম মসজিদে কিবলার দিকে থুথু নিক্ষেপ করলে পরবর্তীতে রাসূল (ছাঃ) তাকে ইমামতি করতে দেননি (আবুদাউদ হা/৪৮১; মিশকাত হা/৭৪৭; ছহীহুত তারগীব হা/২৮৮)। যা প্রমাণ করে যে, ফাসেক লোকদের নেতা বানানো সমীচীন নয় (ইবনু তায়মিয়া, মাজমূ‘ ফাতাওয়া ২৩/৩৫৬)। তবে ফাসেক-ফাজের লোক যদি ক্ষমতা বলে নেতা হয়ে যায়, তাহ’লে শরী‘আতসম্মত কাজে তাদের আনুগত্য করা যাবে। যেমনভাবে ইবনু ওমর (রাঃ) হাজ্জাজ বিন ইউসুফের নেতৃত্ব মেনে নিয়েছিলেন এবং তার পিছনে ছালাত আদায় করেছিলেন (নববী, আল-মাজমূ‘ ৪/২৫৩)






প্রশ্ন (২১/৩৪১) : বিবাহের মোহর নির্ধারণ হয়েছে অনেক বেশী। যা আমার সামর্থ্যের বাইরে। এমতাবস্থায় করণীয় কি?
প্রশ্ন (২৪/৪৬৪) : প্রথম আলো ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ইং সংখ্যায় দারুল এহসান বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা-এর অধ্যাপক আবুল মনিম খান এক নিবন্ধে বলেন, যে ব্যক্তির কাছে ঈদের দিন সুবহে সাদিকের সময় জীবিকা নির্বাহের অত্যাবশ্যকীয় উপকরণ ব্যতীত সাড়ে সাত তোলা সোনা অথবা সাড়ে বায়ান্ন তোলা রূপা অথবা সমমূল্যের অন্য কোন সম্পদ থাকে তার উপর ছাদকাতুল ফিতর আদায় করা ওয়াজিব। এই পরিমাণ সম্পদকে শরীয়তের পরিভাষায় নিছাব বলা হয়। প্রত্যেক সামর্থ্যবান মুসলমানের উপর ছাদাকাতুল ফিৎর আদায় করা ওয়াজিব। উক্ত দাবী কি সঠিক?
প্রশ্ন (২৩/১৮৩) : হাদীছে বর্ণিত হয়েছে, মানুষ মারা গেলে সমস্ত আমল বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু অন্য হাদীছে রয়েছে, মৃত্যুর পর তার পক্ষ থেকে হজ্জ ও ছাদাক্বা করলে তাও পৌঁছে। এই দুই হাদীছের সমাধান জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৫/২০৫) : খত্বীবের জন্য দুই খুৎবার মাঝে বসার সময় পঠিতব্য কোন দো‘আ আছে কি? - -মুখতার হুসাইননিমতলা, চাঁপাই নবাবগঞ্জ।
প্রশ্ন (১৪/১৩৪) : হিন্দুদের সালাম দেয়া যাবে কি? দলীল ভিত্তিক জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (১৫/৪১৫) : তিন রাক‘আত বিশিষ্ট বিতর ছালাতের দ্বিতীয় রাক‘আতে বৈঠক করা যাবে কি? - -মামূনুর রশীদ, দামপাড়া, চট্টগ্রাম।
প্রশ্ন (৪/১৬৪) : কবরের আযাবের বিষয়টি কুরআনের আয়াত দ্বারা প্রমাণিত কি? কবরের আযাব অস্বীকারকারীর পরিণতি কি? - -হাসান, চরমিরকামারী, ঈশ্বরদী, পাবনা।
প্রশ্ন (২১/১০১) : আমি গ্রীসে পুলিশের হেফাযতে শরণার্থী ক্যাম্পে আছি। এখানে মুরগীর গোশত, কাবাব ও অন্যান্য খাবার দেয়, যা খৃষ্টানদের যবেহকৃত। এগুলি খাওয়া যাবে কি? - -শফীউল ইসলাম, গ্রীস।
প্রশ্ন (২/২৪২) : আমি একান্ত প্রয়োজনে কারু নিকট থেকে টাকা ধার নিয়ে পরে জানতে পারি যে তাকে সূদ দিতে হবে। এক্ষণে আমার করণীয় কি? - -ফারূক, মালয়েশিয়া।
প্রশ্ন (৩৩/৩৯৩) : যখন মসজিদে বা টেলিভিশনে আযান হয়, তখন মহিলা মাথায় ওড়না অথবা কাপড় তুলে দেয়। শরী‘আতে এধরনের কোন বিধান আছে কি?
প্রশ্ন (৩৯/৪৩৯) : সূরা বাক্বারাহ ১১৫ নং আয়াতের সঠিক অর্থ জানতে চাই। وَلِلَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّوا فَثَمَّ وَجْهُ اللهِِ
প্রশ্ন (৪০/৩২০) : তাহাজ্জুদ ছালাত ছুটে যাওয়ার আশংকায় রাতের প্রথম প্রহরে বিতরের পর যে দুই রাক‘আত ছালাত আদায়ের যে বিধান রয়েছে, তা নিয়মিতভাবে কোন কারণ ছাড়াই আমল করা যাবে কি? এতে তাহাজ্জুদের পূর্ণ নেকী অর্জিত হবে কি? - ময়েনুদ্দীন আহমাদ, নওহাটা, রাজশাহী।
আরও
আরও
.