উত্তর : স্থায়ীভাবে ঈদগাহ হিসাবে নির্দিষ্ট করা যাবে না। কারণ মামলা চলায় এর মালিকানা সাব্যস্ত হয়নি। তবে সকলের সম্মতিক্রমে সাময়িকভাবে ঈদের ছালাত আদায়ে কোন বাধা নেই। স্থায়ী ঈদগাহ বা মসজিদের জন্য জমি ওয়াকফকৃত হওয়া যরূরী (বুখারী হা/২৭৭৪; মুসলিম হা/৫২৪)।







প্রশ্ন (২৭/৪২৭) : ভবিষ্যতে মাদ্রাসা করার লক্ষ্যে এখন থেকে নিয়মিতভাবে নিজের ও অন্যদের যাকাত, দান-ছাদাক্বা, ওশর ইত্যাদি নির্দিষ্ট একাউন্টে জমা রাখতে পারব কি?
প্রশ্ন (৩০/৩১০) : হযরত আলী (রাঃ) স্বীয় খেলাফতকালে ইলাহ দাবী করায় কয়েকজন যিনদীক্বকে পুড়িয়ে মেরেছিলেন মর্মে বক্তব্যটির কোন ভিত্তি আছে কি? যদি সত্য হয়, তবে বর্তমানে এরূপ করা কি শরী‘আতসম্মত?
প্রশ্ন (৩৯/১৫৯) : ইমাম আবু হানীফা (রহঃ) সকল ফৎওয়াই কি ছহীহ হাদীছের উপর প্রদান করেছেন? যদি না করে থাকেন তবে তা অন্ধভাবে অনুসরণ করা যাবে কি? - -আবুবকর, নন্দীগ্রাম, বগুড়া।
প্রশ্ন (৩৩/১৫৩): তাবলীগ জামা‘আতের জনৈক ব্যক্তি দাবী করেছেন যে, পেশাব করার পর ৪০ কদম হাঁটতে হবে। কারণ পানি ব্যবহার করে উঠে দাঁড়ালে ফোঁটায় ফোঁটায় পেশাব পড়ে কাপড় নাপাক হয়ে যায়। ফলে ছালাত হবে না। তাদের উক্ত দাবী কি সঠিক?
প্রশ্ন (৩/২৮৩) : অনেকে পবিত্র কুরআনের কসম করে থাকে। এটা কি শরী‘আত সম্মত? কার নামে কসম করতে হবে?
প্রশ্ন (২৭/২৭) : ছালাত আদায় কালে কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে বা কোন বিপদের সংবাদ পেলে ছালাত পরিত্যাগ করা যাবে কি?
প্রশ্ন (১৬/১৭৬) : কেউ পূর্বে কোন গোনাহ করে পরবর্তীতে হেদায়াতের পথে ফিরে এসেছে। এমন ব্যক্তিকে অতীতের গোনাহ মনে করিয়ে খোটা দিলে গোনাহ হবে কি?
প্রশ্ন (১২/১৩২) : আমাদের এলাকায় প্রায় মসজিদের ইমামগণ ছালাত শেষে মুছল্লীদেরকে নিয়ে গোল হয়ে বসেন। বিভিন্ন রকমের দরূদ পড়ে থাকেন। যেমন- বালাগাল উলা, ছাল্লাল্লাহু, ইয়া মুহাম্মাদ, ইয়া রাসূলুল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ইত্যাদি। এসব দরূদ পড়া কি জায়েয।
প্রশ্নঃ (২০/২৬০) : আমার একমাত্র মেয়েকে মৃত্যুর আগে বাড়ি ও সম্পত্তি লিখে দিতে পারি কি?
প্রশ্ন (১৭/৪৫৭) : মৃত ব্যক্তির পক্ষ থেকে মসজিদে শিরনী বা শিন্নী দেওয়া হ’লে তা খাওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (৩২/৭২) : জনৈক ব্যক্তি এক মেয়েকে বিবাহ করে। কিছুদিন পরে তার শ্যালিকাকে পসন্দ হয়। এক্ষণে স্ত্রীকে তালাক দিয়ে শ্যালিকাকে বিবাহ করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৪/২৪৪) : রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, কালো কুকুর, গাধা ও নারী মুছল্লীর সামনে দিয়ে গেলে তার ছালাত নষ্ট হয়ে যায় (ইবনে মাজাহ, আবুদাঊদ)। হাদীছটির ব্যাখ্যা জানিয়ে বাধিত করবেন।
আরও
আরও
.