উত্তর : কোন মুসলমান কবরপূজারী হ’লে সে নিঃসন্দেহে শিরককারী ও কবীরা গোনাহগার। কিন্তু প্রকাশ্যে কালেমা শাহাদতকে অস্বীকার করেনি বিধায় সে প্রকৃত কাফির গণ্য হবে না এবং তার অন্তরের পাপের হিসাব আল্লাহর উপরেই ন্যস্ত হবে (বুখারী হা/২৫; মুসলিম হা/২১-২২; মিশকাত হা/১২)। সুতরাং সে অন্যান্যদের মত সম্পত্তির ওয়ারিছ হবে এবং তাকে বঞ্চিত করে কন্যাদের সম্পদ লিখে দেয়া যাবে না। কারণ মীরাছের বিধান আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত (নিসা ৪/১৩-১৪)। তাছাড়া উক্ত কবরপূজারী যেকোন সময় তওবা করে ফিরেও আসতে পারে। আল্লাহ বলেন, যে কেউ দুষ্কর্ম করে অথবা স্বীয় জীবনের প্রতি অবিচার করে, অতঃপর আল্লাহর নিকট ক্ষমাপ্রার্থী হয়, সে আল্লাহকে ক্ষমাশীল ও দয়ালু হিসাবে পাবে’ (নিসা ৪/১১০)। তিনি আরো বলেন, তোমাদের মধ্যে যদি কেউ অজ্ঞতাবশে কোন মন্দকাজ করে, অতঃপর যদি সে তওবা করে ও নিজেকে সংশোধন করে নেয়, তবে তিনি (তার ব্যাপারে) ক্ষমাশীল ও দয়াবান (আন‘আম ৬/৫৪)। অবশ্য অনেক বিদ্বান এরূপ কবরপূজারীরা তওবা না করলে ওয়ারিছ হবে না মর্মে মত প্রকাশ করেছেন (ফাতাওয়া লাজনা দায়েমা ১/১৮১)






প্রশ্ন (৩৪/৩৫৪) স্ত্রী থাকা অবস্থায় তার বোনের মেয়েকে বিবাহ করা শরী‘আতসম্মত হবে কি?
প্রশ্নঃ (৯/১৬৯): একাকী ফরয ছালাত আদায় করার সময় মহিলারা ইক্বামত দিতে পারবে কি?
প্রশ্ন (২১/৩০১) : কিছু লোক যুক্তি দেখিয়ে বলে থাকে, মসজিদে যাওয়ার জন্য যেমন অনেকগুলো পথ থাকে, তেমনি বিভিন্ন ইসলামী দলের মাধ্যমে জান্নাতে যাওয়া যাবে। উক্ত যুক্তি কি সঠিক?
প্রশ্ন (৩৯/১১৯) : রুকূতে তিনবারের কম বা বেশী তাসবীহ পাঠ করা যাবে কি? - -জান্নাতুল ফেরদাউস লিমা, মালিবাগ, ঢাকা।
প্রশ্ন (১১/৯১) : ছারছীনা প্রকাশনী কর্তৃক প্রকাশিত বুখারীর ৯৯৯ নং হাদীছে উল্লে­খ করা হয়েছে যে, তাবীয ও ঝাড়-ফুঁকের বিনিময় গ্রহণ করা যাবে। বুখারীতে তাবীয ব্যবহার করা যাবে মর্মে কোন হাদীছ আছে কি?
প্রশ্ন (৮/৮) : ইয়াযীদ বিন মু‘আবিয়া কিভাবে মৃত্যুবরণ করেছিলেন? তার মৃত্যুর ব্যাপারে যেসব কাহিনী প্রচলিত আছে, তার কোন ভিত্তি আছে কি?
প্রশ্ন (৩৮/২৭৮) : মাওলানা আকরম খাঁ ও সৈয়দ আহমাদ রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর সীনা চাক বা বক্ষবিদারণ বিষয়টিকে অযৌক্তিক বলে আখ্যায়িত করেছেন। এর সত্যতা আছে কি?
প্রশ্ন (১৬/৯৬) : জনৈক আলেম বলেন, সাত প্রকারের ঘুম আছে। যেমন ১. নাওমুল গাফেলীন, ওয়ায মাহফিলে ঘুমানো। ২. নাওমুল আশক্বিয়া, ছালাতের সময় ঘুমানো। ৩. নাওমুল মালঊনীন, ফজরের ছালাতের সময় ঘুমানো। ৪. নাওমুল মু‘আয্যিবীন, ফজরের আযান থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত ঘুমানো। ৫. নাওমুর রাহাহ অর্থ প্রশান্তির ঘুম। এসময়ের স্বপ্ন সত্য হয়। ৬. নাওমুল মারখূছ, মাগরিব ও এশার ছালাতদ্বয়ের পরে ঘুমানো। এসময় ঘুমানোয় কোন দোষ নেই। ৭. নাওমুল হাসরাহ অর্থ ক্ষতির ঘুম। এটি হ’ল জুম‘আর রাতের ঘুম। এমন ভাগাভাগির কোন শারঈ ভিত্তি আছে কি? - -আনছারুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও।
প্রশ্ন (৬/৩৪৬) : একটি মসজিদের আযানের মাইকে জুম‘আর খুৎবা ও ক্বিরাআত করা হয়। ফলে ২০০ গজের মধ্যে বাজারের ব্যবসায়ীরা স্ব স্ব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে খুৎবা শ্রবণ ও ছালাত আদায় করে। এক্ষণে মসজিদেরই মাইক ইচ্ছামত সম্প্রসারণ করে খুৎবা ও ছালাত শোনানো জায়েয হবে কি? আর নিজ নিজ দোকানে বসে ছালাত আদায় করলে জুম‘আর ছালাতে অংশগ্রহণের নেকী পাওয়া যাবে কি? - -ডা. মুহসিন, হাটগাঙ্গোপাড়া, রাজশাহী।
প্রশ্ন (১৯/২৫৯) : মাইয়েতকে কাফন পরানোর সময় কোন পার্শ্ব থেকে কাপড় উত্তোলন করতে হবে?
প্রশ্ন (২৭/৪২৭) : দরিদ্রতার কারণে স্ত্রীর কাছে মোহরানার টাকা মাফ চাইলে এবং স্ত্রী সন্তুষ্টচিত্তে তা মাফ করে দিলে দায়মুক্ত হওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (৬/৬) : সফরে ৩ জনে মিলে কুরবানী করলে গোশত কি ৩ ভাগ না ৭ ভাগ করতে হবে? - -শারাফাত, ঢাকা।
আরও
আরও
.