উত্তর : বর্ণনাটির সনদ যঈফ (যঈফাহ হা/৬০১১)। তবে আয়েশা (রাঃ) দুনিয়া ও আখেরাতে রাসূল (ছাঃ)-এর স্ত্রী হবেন বলে একাধিক দলীল রয়েছে। যেমন একদিন রাসূল (ছাঃ) আয়েশা (রাঃ)-কে বললেন, তুমি কি এতে খুশী নও যে, তুমি আমার দুনিয়া ও আখেরাতের স্ত্রী? তিনি বললেন, হ্যঁা। তখন রাসূল (ছাঃ) বললেন, তুমি আমার দুনিয়া ও আখেরাতের স্ত্রী (ছহীহ ইবনু হিববান হা/৭০৯৫; ছহীহাহ হা/২২৫৫)

প্রশ্নকারী : হাওয়া বেগম, মুন্ডুমালা, রাজশাহী।








প্রশ্ন (১/৪০১) : রাসূল (ছাঃ) খারেজীদেরকে ‘জাহান্নামের কুকুর’ বলেছেন। এর ব্যাখ্যা কী?
প্রশ্ন (৩৩/৪৩৩) : কুরআন ও হাদীছের মধ্যে ফরয, ওয়াজিব, সুন্নাত ও নফল বুঝার মাপকাঠি কি?
প্রশ্ন (৬/২৪৬) : খেলাধুলার সামগ্রী যেমন ব্যাট, ফুটবল, লাটিম ইত্যাদি বিক্রয়ের দোকান করায় শরী‘আতে কোন বাধা আছে কি?
প্রশ্ন (৬/৪৬) : জনৈক আলেম বলেন, ওমর (রাঃ) জীবনে ১৫টি ভুল করেছিলেন। উক্ত বক্তব্য কি সঠিক?
প্রশ্ন (৩/৪৪৩) : কাদিয়ানীদের মসজিদে তাদের সাথে জামা‘আতে বা একাকী ছালাত আদায় করা যাবে কি? - -আতিয়ার রহমান, অস্ট্রেলিয়া।
প্রশ্ন (৮/৮৮) : মৃত গবাদিপশুকে কোথাও পুঁতে দিতে হবে, না কবর খুঁড়ে উত্তমভাবে দাফন করতে হবে? - -ইমতিয়াযুদ্দীন, সাগরদিঘী, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত।
প্রশ্ন (১৪/৩৩৪) : একটি বইয়ে লেখা রয়েছে, কবর যিয়ারত মহিলাদের জন্য জায়েয নয়। একথার সত্যতা আছে কি? - -সায়মা, কুমিল্লা।
প্রশ্ন (২২/১০২) : স্ত্রীর নামের শেষে স্বামীর নাম লাগানো যাবে কি? - -নাসীম মন্ডল, বিরামপুর, দিনাজপুর।
প্রশ্ন (১৯/৯৯) : রাসূল (ছাঃ)-এর বাণী ‘তুমি (কুরবানীর দিনে) তোমার চুল ও নখ কাটবে, তোমার গোঁফ খাট করবে এবং নাভীর নীচের লোম ছাফ করবে। এটাই তোমার জন্য আল্লাহর নিকট পূর্ণ কুরবানী হিসাবে গৃহীত হবে’। অত্র হাদীছটির ব্যাপারে শু‘আইব আরনাউত্ব সনদ হাসান এবং আলবানী সনদ যঈফ বলেছেন। উপরোক্ত মতামতগুলির মধ্যে কোনটি অগ্রাধিকারযোগ্য হিসাবে বিবেচিত হবে? - -রফীকুল ইসলাম, পাঁচরুখী, নারায়ণগঞ্জ।
প্রশ্ন (১/১৬১) : চোখ ও হাতের যেনা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য করণীয় কি?
প্রশ্ন (৮/৪০৮) : আল্লাহ তা‘আলা রামাযান মাসে কোন ধরনের জাহান্নামীকে মুক্তি দেন? এটা কি তাকদীর অনুসারে হয়ে থাকে? এ মাসে সকল মুমিনের কবর আযাব ক্ষমা করে দেওয়া হয় কি? কবর আযাব ক্ষমা করা হলে তাকি কেবল রামাযানের ৩০ দিনের জন্য, না ক্বিয়ামত পর্যন্ত?
প্রশ্ন (২৮/৪২৮) : আমরা জানি, মেঘের উপরে থাকে পজিটিভ চার্জ আর নীচে থাকে নেগেটিভ চার্জ। যেহেতু বিপরীতধর্মী চার্জ পরস্পরকে আকর্ষণ করে। তাই এই পজিটিভ চার্জ ও নেগেটিভ চার্জ পরস্পরের সংস্পর্শে আসলে উপর থেকে নীচের দিকে চার্জের নির্গমন ঘটে। এর ফলে শক্তির নিঃসরণ ঘটে, শব্দ হয় ও আলোর ঝলকানি সৃষ্টি হয়। কিন্তু হাদীছে (তিরমিযী হা/৩১১৭) এই শব্দকে ফেরেশতাদের হাকডাক বলা হয়েছে এবং বলা হয়েছে যে, এ হাকডাক দিয়েই মেঘমালাকে নির্দিষ্ট দিকে নিয়ে যাওয়া হয়। এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে চাই।
আরও
আরও
.