উত্তর : এই ধরনের বাক্য তিন প্রকারের অর্থ বহন করে। (১) ভবিষ্যৎ সম্পর্কে সংবাদ দেওয়া। এটা শিরক। কারণ ভবিষ্যতের বিষয় আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না (হূদ ১১/১২৩; আলে ইমরান ৩/১৭৯)। (২) লক্ষণ দেখে বা দূরদৃষ্টির মাধ্যমে বিশ্লেষণ করে কোন কথা বলা। এটা শিরক নয়। যেমন চিকিৎসকেরা রোগীর লক্ষণ দেখে রোগের সংবাদ দেন। আবার চেহারা দেখেও কারো বৈশিষ্ট্য অনুমান করা যায়। রাসূল (ছাঃ) বলেন, আল্লাহ তা‘আলার বিশেষ কিছু বান্দা আছে যারা কিছু নিদর্শন দেখে লোকদের চিনতে পারে (ত্বাবারাণী আওসাত্ব হা/২৯৩৫; ছহীহাহ হা/১৬৯৩)। (৩) সতর্ক করা। ভবিষ্যতের কোন বিষয়ে সতর্ক করার জন্য এরূপ কথা বলা, যা মুবাহ। যেমন শিক্ষক ছাত্রকে বলল, তুমি এভাবে পড়লে পরীক্ষায় পাশ করতে পারবে না। তবে সর্বদা সন্দেহপূর্ণ কথা বলা থেকে বিরত থাকা উত্তম।

প্রশ্নকারী : হাসীবুল ইসলাম, বাগেরহাট।








বিষয়সমূহ: বিধি-বিধান
প্রশ্ন (৩০/১১০) : চুরি, মদ্যপান, জুয়া খেলা ও মিথ্যা কথা বলায় অভ্যস্ত জনৈক ব্যক্তি রাসূল (ছাঃ)-এর নিকটে এসে তওবা করতে চাইলে তিনি তাকে কেবল মিথ্যা বলা থেকে নিষেধ করেন। লোকটি তা মেনে নিয়ে বাকী তিনটি কাজ করতে চায়। কিন্তু সত্য কথা বলতে গিয়ে পর্যায়ক্রমে সে বাকী কাজগুলি থেকে তওবা করতে বাধ্য হয়। এ কাহিনীটির কোন সত্যতা আছে কি? - -মামূন, মালিটোলা, ঢাকা।
প্রশ্ন (৩৬/৪৭৬): আমরা ১৫ জন মিলে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা জমা করে একটি মূলধন সংগ্রহ করে তা বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দিয়ে থাকি। তারা ব্যবসায়িক পণ্য ক্রয় করে এবং কিস্তিতে সেই পণ্যের ক্রয়মূল্য সহ নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ (যেমন ২০০০ টাকার বিনিময়ে ২২০০ টাকা) লাভ হিসাবে আমাদেরকে প্রদান করে। উক্ত ব্যবসা হালাল হবে কি? যদি হারাম হয়ে থাকে তবে আমাদের করণীয় কি?
প্রশ্ন (৭/২০৭) : জামা‘আতে ছালাত রত অবস্থায় ওযূ নষ্ট হয়ে গেলে করণীয় কি?
প্রশ্ন (৩১/২৩১) : সময়ের মূল্য সম্পর্কে শরী‘আতে কোন গুরুত্বারোপ করা হয়েছে কি?
প্রশ্ন (১৪/৯৪) : বিবাহের ওয়ালীমা কি বিয়ের পরের দিন করাই যরূরী। না পরে করা যাবে?
প্রশ্ন (৩/২৮৩): দ্বীনের সকল হুকুম অনুসরণ করেও যদি কেউ বিদ‘আতী রসম-রেওয়াজ পরিত্যাগ না করে তবে তার ইবাদত কতটুকু ফলপ্রসু হবে? জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (১/৩৬১) : আযান চলাকালে মসজিদে প্রবেশ করলে বা জামা‘আত শুরুর পূর্বে তাহিইয়াতুল মাসজিদ পড়ে শেষ করা যাবে না, এমন সময় মসজিদে প্রবেশ করলে বসা যাবে কি? বসলে গুনাহ হবে কি?
প্রশ্ন (৫/২৮৫) : ‘বিশ্বনবীর কথা’ নামক বইয়ে আছে, মুহাম্মাদ (ছাঃ) ভূমিষ্ট হওয়া মাত্রই সিজদায় পড়ে ‘ইয়া উম্মাতী’ ‘ইয়া উম্মাতী’ বলেছিলেন। একথা কি সত্য?
প্রশ্ন (৩৪/৪৩৪) : মাসিক আত-তাহরীক ১১তম বর্ষ অক্টোবর’০৭ সংখ্যার ৩০/৩০নং প্রশ্নোত্তরে বলা হয়েছে ইমাম ডানে সালাম ফিরালে মাসবূক অবশিষ্ট ছালাত আদায়ের জন্য দাঁড়াবে। কিন্তু ১৩তম বর্ষ এপ্রিল’১০ সংখ্যার ১৪/২৫৪নং প্রশ্নোত্তরে বলা হয়েছে দুই সালামের পর মাসবূক দাঁড়াবে। কোনটি সঠিক?
প্রশ্ন (৩৮/১৯৮) : সকাল ও বিকালে যে ১০০ বার ‘সুবহানাল্লহিল ‘আযীম ওয়া বিহামদিহী’ পাঠ করবে, তাকে আল্লাহর সৃষ্টিকুলের মধ্যে সবচেয়ে বেশী মর্যাদা দেওয়া হবে, এই হাদীছটি কী ছহীহ?
প্রশ্ন (১৬/১৭৬) : মহিলারা কালো চুলে দুলহান তেল ব্যবহার করতে পারবে কি? এছাড়া তারা চুলের মাথা কেটে ছোট করতে পারবে কি?
প্রশ্ন (২৪/১৪৪) : নবম শ্রেণীর ইসলাম শিক্ষা বইয়ে ১৬৯ পৃষ্ঠায় আছে যে, ইমাম আবু হানীফা (রহঃ) একাধারে ত্রিশ বছর রোযা রেখেছেন ও চল্লিশ বছর যাবৎ রাতে ঘুমাননি। অর্থাৎ এশার ওযূতে ফজরের ছালাত আদায় করেছেন। বর্ণনাটি কতটুকু সত্য? - -আনীস, নওদাপাড়া, রাজশাহী।
আরও
আরও
.