উত্তর : এক্ষেত্রে দু’টি পদ্ধতিই শরী‘আত সম্মত। কেউ চাইলে পুরো ওযূ করে গোসল করবে (বুখারী হা/২৭২; নাসাঈ হা/৪২০)। আবার কেউ চাইলে ওযূর অন্যান্য অঙ্গ ধৈত করে গোসল করে নিবে এবং অবশেষে পা ধৌত করবে (বুখারী হা/২৪৯; মুসলিম হা/৩১৭)। এক্ষেত্রে যদি কোন ব্যক্তি কাদা-মাটির উপর গোসল করে তাহ’লে শেষে পা ধৌত করবে। আর পাকা স্থানে গোসল করলে ওযূর ধারাবাহিকতা রক্ষা করে তারপর গোসল করে নিবে (উছায়মীন, আশ-শারহুল মুমতে‘ ১/২১৩)

প্রশ্নকারী : সাজিদ শাহরিয়ার, মাগুরা।








বিষয়সমূহ: তাহারাত-পবিত্রতা
প্রশ্ন (১১/২১১) : জনৈক অধ্যাপক বলেন, ছাহাবীগণের মধ্যে আলী (রাঃ) সবচেয়ে জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলেন। কারণ রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, ‘আমি জ্ঞানের শহর আর আলী তার দরজা’। বক্তব্যটি কি সঠিক?
প্রশ্ন (৩৪/৩১৪) : আমার সাথে যার বিবাহের কথা হচ্ছে তার বাসায় তার প্রাপ্তবয়স্ক ছোট ভাই এবং পিতা-মাতা একত্রে অবস্থান করে। যদিও সে আমার ৮ বছরের ছোট। একই বাসা হওয়ায় তার সামনে সবসময় নেক্বাব দিয়ে থাকা অনেক কঠিন হবে। এমতাবস্থায় নেকাব খোলা রাখা যাবে কি?
প্রশ্ন (১৬/২৯৬) : শারঈ ওযর বশতঃ মসজিদে যেতে না পারায় ঘরে ছালাত আদায় করলে জামা‘আতের নেকী পাওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৮/৩৯৮) : দাজ্জাল আসবে ক্বিয়ামতের পূর্বে। কিন্তু রাসূল (ছাঃ) কর্তৃক দাজ্জালের ফিৎনা থেকে পানাহ চাওয়ার কারণ কি ছিল?
প্রশ্ন (১৫/৩৩৫) : হাত তুলে মুনাজাত করার পর মুখমন্ডল মাসাহ করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৬/১৫৬): বর্তমানে একদল লোক বলছে, আমাদের পরিচয় হবে কেবল ‘মুসলিম’। আহলেহাদীছ বলাটা বিদ‘আত। এ সম্পর্কে সঠিক বক্তব্য জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৯/৩২৯) : হাশরের ময়দানে বিচারের পর সর্বপ্রথম জান্নাতী হবেন কোন ব্যক্তি?
প্রশ্ন (১৩/১৩) : জনৈক ব্যক্তি জীবিতাবস্থায় সম্পদের কিছু অংশ কিছু ওয়ারিছের নামে রেজিস্ট্রি করে যান। বাকী অংশ তার মৃত্যুর নির্দিষ্ট কয়েক বছর পর বণ্টন করার অছিয়ত করে যান। এরূপ করা সঠিক হয়েছে কি?
প্রশ্ন (৪০/৪০) : গ্রামে গেলে বিভিন্ন স্থানে পড়ে থাকা ব্যক্তি মালিকানাধীন ফল আমরা খেয়ে থাকি। এটা কতটুকু জায়েয হবে? - -সোহেল রানাতেরখাদিয়া, রাজশাহী।
প্রশ্ন (২৮/৩০৮) : জনৈক বক্তা বলেন, মসজিদে ঘুমানোর ব্যাপারে রাসূল (ছাঃ)-এর স্পষ্ট নিষেধাজ্ঞা আছে। এ কথা কি সঠিক? - শওকত হোসাইন দক্ষিণ টেপাখোলা, ফরিদপুর।
প্রশ্ন (৫/৪০৫) : বিশ্ব ইজতেমায় যোগদান করা যাবে কি?
প্রশ্ন (২১/৩৮১) : জনৈক আলেম বলেন, আল্লাহকে খোদা, ছালাতকে নামায ও ছিয়ামকে রোযা বলা যাবে না। এগুলো নাকি ফার্সী শব্দ। প্রশ্ন হ’ল, যারা ফার্সী ভাষায় কথা বলে তারাও কি বলতে পারবে না?
আরও
আরও
.