উত্তর : আয়াতুল কুরসীসহ রাতে ঘুমের সময় পঠিতব্য যিকর গুলো দিনে ঘুমানোর পূর্বেও পাঠ করা যায়। তবে রাতে ঘুমানোর পূর্বে পাঠ করলেই যথেষ্ট হবে (উছায়মীন, লিক্বাউল বাবিল মাফতূহ, ক্লিপ নং ৫; বিন বায, ফাতাওয়া নূরুন আলাদ-দারব ১৭/৩৯৬)

প্রশ্নকারী : মুহাম্মাদ *বিল্লাল, ওয়ারী, ঢাকা

*[‘বেলাল’ লিখুন (স.স.)]






বিষয়সমূহ: বিধি-বিধান
প্রশ্ন (১৯/৪১৯) : আমাদের পাশে একদল যুবক-যুবতী প্রতিদিন রাতে অসামাজিক কর্মকান্ড করে। আমাদের কিছু দ্বীনী ভাই তাদেরকে পিটিয়ে তাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এটা ঠিক হবে কি? - -গালিব, নূর আহমাদ রোড, চট্টগ্রাম।
প্রশ্ন (২৬/২৬৬) : মামা বা চাচা মারা গেলে অথবা মামী বা চাচীকে তালাক দিলে ঐ মামী বা চাচীকে তার ভাগ্নে বা ভাতিজা বিবাহ করতে পারবে কি?
প্রশ্ন (৬/৩২৬) : জনৈক আলেম বলেছেন যে, রাসূল (ছাঃ)-এর নূর দ্বারাই চন্দ্র ও সূর্য সৃষ্টি করা হয়েছে। এ বক্তব্যের কোন ভিত্তি আছে কি?
প্রশ্ন (১২/৩৩২) : আমি সদ্য বিবাহিত। আমার স্ত্রীর বয়স ১৬ বছর। বিভিন্ন ব্যস্ততার কারণে আমরা কয়েক বছর পর সন্তান নিতে চাই। এটা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (৩৫/৩৫৫) : কারো নিকটতম আত্মীয় মরে যাওয়ার কারণে বলল, হে আল্লাহ তুমি আমার সাথে এটা করলে কেন? এমন কথা বলা যাবে কি?
প্রশ্ন (৯/২৮৯) : অনেকে পিঁপড়ার চলাফেরা ও আচরণ দেখে বৃষ্টি বা বন্যার আশংকা করে। এরূপ ভাবনা কি শিরক হবে? - -যহীর রায়হান, ঢাকা।
প্রশ্ন (১৪/২৫৪) : মাসবূক মুছল্লী ইমামের এক সালামের পর দাঁড়াবে না দুই সালামের পর দাঁড়াবে?
প্রশ্ন (১৬/২৫৬) : ২ রাক‘আত ছালাত আদায়ের জন্য ছালাত শুরু করে ১ রাক‘আত পড়ার পর যদি কেউ নিয়ত পরিবর্তন করে ৪ রাক‘আত পড়তে চায়, তা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (২৯/৩৮৯) : পিতা-মাতা অমুসলিমদের ন্যায় ইংরেজী নাম রেখেছেন। যদিও তার অর্থ ভালো। আরবী ব্যতীত এরূপ নাম রাখা যাবে কি? যদি না রাখা যায় সেজন্য সন্তান গুনাহগার হবে কি? এক্ষণে তার করণীয় কি? - আমীনুল ইসলাম, পলাশ, নরসিংদী।
প্রশ্ন (৩৭/২৩৭) : জনৈক মৃত ব্যক্তির পরিবার তার রেখে যাওয়া ইসলামী ব্যাংকে ফিক্সড ডিপোজিট থেকে প্রাপ্ত লভ্যাংশ দিয়ে অতিকষ্টে জীবনযাপন করে। তারা নিজেরাই যাকাত পাওয়ার হকদার। এক্ষণে তাদের ডিপোজিটকৃত মূল টাকা থেকে যাকাত বের করতে হবে কি? - -সেতাউর রহমান, ইয়াম্বু, সঊদী আরব।
প্রশ্ন (২০/২০) : জনৈক আলেম বলেছেন যে, রাসূল (ছাঃ)-এর নূর দ্বারাই চন্দ্র ও সূর্য সৃষ্টি করা হয়েছে। এ বক্তব্য সঠিক কি?
প্রশ্নঃ (১৫/৪১৫) : শাক্বীক্ব ইবনু সালামা (রাঃ) প্রায়ই নিম্নের দো‘আটি করতেন। ‘হে আল্লাহ! যদি আপনি আমাকে হতভাগ্য ও পাপিষ্ঠদের তালিকাভুক্ত করে থাকেন তাহ’লে তা মুছে ফেলুন এবং পুণ্যবান ও সৌভাগ্যবানদের অন্তর্ভুক্ত করুন। আর যদি আমাকে সৎকর্মশীলদের তালিকাভুক্ত করে থাকেন তাহলে তা বাকী রাখুন। আপনি যা ইচ্ছা মিটিয়ে থাকেন ও যা ইচ্ছা বাকী রাখেন। প্রকৃত লিখন আপনার কাছেই রয়েছে। এ হাদীছটি কি ছহীহ? এ দো‘আ সিজদায় ও তাশাহহুদের বৈঠকে পড়া যাবে কি? হাদীছটি ছহীহ হ’লে হরকত সহ ‘তাহরীকে’ প্রকাশের অনুরোধ করছি।
আরও
আরও
.