উত্তর : স্বামী তালাক না দিলে বা নারী খোলা‘ না করে থাকলে বিবাহ বহাল আছে। কারণ তালাক এবং খোলা‘ ব্যতীত বিবাহ বিচ্ছিন্ন হয় না। অতএব দু’বছর পর স্বামীর ঘরে ফিরে আসায় অপরাধ হয়নি এবং এজন্য গুনাহগার হওয়ারও কোন কারণ নেই। বরং বৈবাহিক সম্পর্ক রক্ষা করার নেকী রয়েছে (আল-মাওসূ‘আতুল ফিক্বহিয়া ৩২/১০৭, ১১৩, ১৩২; ফিক্বহুস সুন্নাহ ২/৩১৪)। তবে স্বামীর সাথে বিরোধ করে স্বামীর বাড়ী থেকে চলে যাওয়ার কারণে অনুতপ্ত হৃদয়ে স্বামীর নিকটে ক্ষমা চাইবে।

প্রশ্নকারী : নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক।








বিষয়সমূহ: বিবাহ ও তালাক
প্রশ্ন (১২/৪৫২) : পাত্রে রাখা পানিতে হাত বা পা ডুবালে সেই পানিতে ওযূ করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৪/৪): জুম‘আর ছালাতের আগে ও পরে সুন্নাত কত রাক‘আত?
প্রশ্ন (৩২/৩১২) : ছালাতে সালাম ফিরানোর সময় দুই দিকেই ‘ওয়া বারাক্বা-তুহু’ বলা যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৯/১৯৯) : ইবাযীদের আক্বীদা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাই। - -আবুল কালাম, মাসকাট, ওমান।
প্রশ্ন (৩২/২৭২) : আমি একটি মসজিদের বেতনভুক ইমাম। আমাকে ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় সমাজের এমন অনেক মানুষের বাড়িতে খেতে হয়, যাদের উপার্জন হালাল নয়। এমনকি অনেকে ছালাতও আদায় করে না। এমতাবস্থায় আমার করণীয় কী?
প্রশ্ন (১৬/৩৩৬) : কোন কোন ক্ষেত্রে গীবত করা বৈধ?
প্রশ্ন (২/২) : প্রথম স্বামী মারা যাওয়ার পর দ্বিতীয় বিয়ে করে উভয় স্বামী যদি জান্নাতী হয়, তাহ’লে আমি কোন স্বামীকে পাব?
প্রশ্ন (৩০/৪৩০) : মাঠে পুরো দিন কাজ করার জন্য একজন লোক নিয়োগ করার পর অর্ধদিবস কাজ করে সে বাড়ি চলে গেল। এক্ষণে অর্ধদিবস কাজ করার জন্য সে কোন মজুরী পাবে কী? বাকী অর্ধদিবস কাজ না করার কারণে যদি মালিকের ক্ষতি হয় তাহ’লে লোকসান বহন করবে কে?
প্রশ্ন (১৮/৪৫৮) : কোন হাফেয যদি অবহেলা, অলসতা বা দুনিয়াবী ব্যস্ততার কারণে কুরআন ভুলে যায়, তার পরকালীন কোন শাস্তি আছে কি?
প্রশ্ন (৯/৪৯) : হাদীছের বর্ণনা মোতাবেক পুরাতন কুরআন পুড়িয়ে ফেললে সমাজে বিভ্রান্তি তৈরী হয়। এমনকি ভুল বোঝাবুঝির কারণে হানাহানি পর্যন্ত হয়ে যায়। এ ব্যাপারে করণীয় কি? - -আব্দুল লতীফ, সোনাবাড়িয়া, সাতক্ষীরা।
প্রশ্ন (২৩/৩৮৩) : ই‘তিকাফ-এর ফযীলত কি? রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর ই‘তিকাফের পদ্ধতি কি ছিল? মহিলারা কি এ ইবাদতে অংশগ্রহণ করতে পারবে?
প্রশ্ন (২৪/৪৬৪) : প্রথম আলো ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ইং সংখ্যায় দারুল এহসান বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা-এর অধ্যাপক আবুল মনিম খান এক নিবন্ধে বলেন, যে ব্যক্তির কাছে ঈদের দিন সুবহে সাদিকের সময় জীবিকা নির্বাহের অত্যাবশ্যকীয় উপকরণ ব্যতীত সাড়ে সাত তোলা সোনা অথবা সাড়ে বায়ান্ন তোলা রূপা অথবা সমমূল্যের অন্য কোন সম্পদ থাকে তার উপর ছাদকাতুল ফিতর আদায় করা ওয়াজিব। এই পরিমাণ সম্পদকে শরীয়তের পরিভাষায় নিছাব বলা হয়। প্রত্যেক সামর্থ্যবান মুসলমানের উপর ছাদাকাতুল ফিৎর আদায় করা ওয়াজিব। উক্ত দাবী কি সঠিক?
আরও
আরও
.