উত্তর : উক্ত মেশিনে কাপড় ওয়াশ করাতে দোষ নেই। কারণ এতে বিভিন্ন প্রকারের ডিটারজেন্ট ব্যবহার করা হয়, যাতে কুকুরে লালা বা অপরিষ্কার জিনিস ধুয়ে যায়। তাছাড়া কুকুর কোন খাবারের পাত্রে মুখ দিলে বিশেষভাবে ধোয়ার কথা বলা হয়েছে, অন্যক্ষেত্রে নয়। যেমন কোন প্রশিক্ষিত কুকুর মালিকের জন্য পাখি শিকার করলে তা খাওয়া জায়েয (মায়েদা ৪, বুখারী হা/৫৪৮৭; মুসলিম হা/১৯২৯)। অথচ সেক্ষেত্রে শিকারকৃত পাখিকে বিশেষভাবে ধৌত করে নাপাকী দূর করার কথা বলা হয়নি (নববী, আল-মাজমূ‘ ২/৫৬৭; ফাতাওয়া লাজনা দায়েমাহ ৪/১৯৬)

প্রশ্নকারী : শাহ মুমিনুল ইসলাম, দিনাজপুর।








বিষয়সমূহ: বিবিধ
প্রশ্ন (১৩/৪৫৩) : রাস্তাঘাটে চলতে বড় বড় গাছে পথচারীদের স্মরণ করিয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্যে সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ ইত্যাদি খোলা স্থানে লেখা দেখতে পাই। এরূপ লিখে ঝুলিয়ে রাখায় শারঈ কোন বাধা আছে কি?
প্রশ্ন (১/৩২১) : বাচ্চাদের বিভিন্ন অসুখের জন্য ঔষধ ব্যবহার না করে তেল, পানি, মিছরী ইত্যাদি কারো নিকট থেকে পড়ে নিয়ে ব্যবহারে বাধা আছে কি?
প্রশ্ন (১১/৫১) : মৃত্যুর চল্লিশ দিনের মধ্যে পরিত্যক্ত সম্পত্তি বণ্টন করা যাবে না, মর্মে কোন হাদীছ আছে কি? - -ফযলুল হক, সাভার, ঢাকা।
প্রশ্ন (২৪/৩৮৪) : সূরা আ‘রাফের ২০৪ নং আয়াতে বলা হয়েছে, কুরআন তেলাওয়াতের সময় চুপ থাকতে হবে। অত্র আয়াতটি প্রমাণ করে যে, সূরা ফাতিহা ইমামের পিছনে পড়তে হবে না। বিষয়টি জানতে চাই
প্রশ্ন (৯/১২৯) : ফজরের সুন্নাত ও ফরয ছালাতের মাঝে কোন ছালাত বা যিকর-আযকার রয়েছে কি?
প্রশ্ন (২/২) : জনৈক আলেম বলেন, সূরা ফাতিহা কুরআনের অংশ নয়। এর কোন সত্যতা আছে কি?
প্রশ্ন (১১/৪৫১) : রাসূল (ছাঃ) যেদিন আয়েশা (রাঃ)-এর নিকট অবস্থান করতেন সেদিন লোকেরা অধিকহারে হাদিয়া পাঠাত। রাসূল (ছাঃ)-কে এ বিষয়ে লোকদের নির্দেশনা দিতে বলা হ’লেও তিনি তা করেননি কেন?
প্রশ্ন (৭/২৮৭) : ফেসবুক চ্যাটের কারণে স্ত্রীর সাথে মনোমালিন্যের পর আমি ফেসবুক ব্যবহার করব না বলে কসম করি। বর্তমানে আমি তার সম্মতিতে ফেসবুক ব্যবহার করছি। এক্ষণে উক্ত কসম ভঙ্গের কারণে কোন কাফফারা দিতে হবে কি?
প্রশ্ন (৩/৩৬৩) : ফজর ও মাগরিব ছালাতের পর অনেকে ঊনিশবার ‘বিসমিল্লাহ’ পড়ে থাকেন। কারণ পুলছিরাতের ঊনিশটি স্তর আছে। এই আমল করলে উক্ত স্তরগুলো খুব সহজে পার হ’তে পারবে। উক্ত বক্তব্য কি ঠিক?
প্রশ্ন (৩২/৭২) : শাওয়ালের ছয়টি ছিয়াম পালনের পর আইয়ামে বীযের তিনটি ছিয়াম পালন করতে হবে কি?
প্রশ্ন (২৮/৪২৮) : আমরা জানি, মেঘের উপরে থাকে পজিটিভ চার্জ আর নীচে থাকে নেগেটিভ চার্জ। যেহেতু বিপরীতধর্মী চার্জ পরস্পরকে আকর্ষণ করে। তাই এই পজিটিভ চার্জ ও নেগেটিভ চার্জ পরস্পরের সংস্পর্শে আসলে উপর থেকে নীচের দিকে চার্জের নির্গমন ঘটে। এর ফলে শক্তির নিঃসরণ ঘটে, শব্দ হয় ও আলোর ঝলকানি সৃষ্টি হয়। কিন্তু হাদীছে (তিরমিযী হা/৩১১৭) এই শব্দকে ফেরেশতাদের হাকডাক বলা হয়েছে এবং বলা হয়েছে যে, এ হাকডাক দিয়েই মেঘমালাকে নির্দিষ্ট দিকে নিয়ে যাওয়া হয়। এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে চাই।
প্রশ্ন (১৭/১৩৭) : হাদীছ অস্বীকারকারীরা কি কাফের? বিদ্বানদের মতামত সহ জানতে চাই।
আরও
আরও
.