উত্তর : অন্যের পক্ষ থেকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা এবং এর বিনিময় গ্রহণ করা উভয়টি প্রতারণা ও হারাম। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘যে আমাদের সাথে প্রতারণা করল, সে আমাদের দলভূক্ত নয়’ (মুসলিম হা/১০১)। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) আরো বলেছেন, ‘আল্লাহ যখন কোন বিষয় হারাম করেন তখন তার পারিশ্রমিকও হারাম করেন’ (আহমাদ হা/২৯৬৪; ছহীহুত তারগীব হা/২৩৫৯)

প্রশ্নকারী : *কিরণ, টাঙ্গাইল।

[সুন্দর ইসলামী নাম রাখুন (স.স.)]







বিষয়সমূহ: হালাল-হারাম
প্রশ্ন (১/২০১) : ‘হায়াতুন্নবী’ সম্পর্কিত বিশুদ্ধ আক্বীদা ও শিরকী আক্বীদা কি কি? - ফেরদৌস মাহমূদ সপুরা, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৩৩/১১৩) : বৃষ্টির সময় আযানে ‘আছ-ছালাতু ফী রিহালিকুম’ বলার বিধান কি? কখন এবং কয়বার এটি বলতে হবে?
প্রশ্ন (২৪/১০৪) : জনৈক আলেম বলেন, রাসূল (ছাঃ) সূরা ফাতিহা পড়ার পর মাঝে মাঝে জোরে আমীন বলতেন লোকদেরকে এ ব্যাপারে জানানোর জন্য। এটা তার সবসময়কার আমল ছিল না। একথার সত্যতা জানতে চাই। - -ছদরুদ্দীন, জামালপুর।
প্রশ্ন (৩৬/৪৭৬) : দাড়ি নেই এমন মুসলমানকে সালাম দেওয়া যাবে কী?
প্রশ্ন (৬/৪৬) : নারীদের জন্য বিভিন্ন ইসলামী সংগঠন, ফাউন্ডেশন ইত্যাদির সাথে জড়িত থেকে দ্বীনী কাজ করা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (২৮/৩৮৮) : সামাজিক ঐক্য রক্ষার্থে সাময়িকভাবে বিদ‘আতী আমল করা যাবে কি? - -সজীব আহমাদ, সফীপুর, গাযীপুর।
প্রশ্ন (৩৪/৩৪) : এক ব্যক্তির উপর হজ্জ ফরয হয়েছে। আর তার আরেকজনকে হজ্জ করানোর সামর্থ্য রয়েছে। এক্ষণে সে প্রথমে স্ত্রীকে না মাকে হজ্জ করাবে? - -আহমাদুল্লাহনওদাপাড়া, রাজশাহী।
প্রশ্ন (২১/৩৪১) : আমি একজন উচ্চ শিক্ষিতা মেয়ে। আমি পিতা-মাতাকে না জানিয়ে বিয়ে করেছি। বিয়েতে কোন ওয়ালী ছিল না। ১ জন ছেলে ও ১ জন মেয়ে সাক্ষী হিসাবে ছিল। দেনমোহর ১ লক্ষ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। আমার পরিবার আমার বিয়ে মেনে নেয়নি। ‘তারা আমাকে ডিভোর্স লেটারে সাইন করিয়েছে আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে। আমার স্বামী ধার্মিক এবং গোপনে বিয়ের জন্য আমরা খুবই লজ্জিত ও আল্লাহর কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। ইতিমধ্যে ২টা ডিভোর্স লেটার পাঠানো হয়েছে। জুন মাসে শেষ পত্রটি যাবে। এক্ষণে স্বামীর কাছে প্রত্যাবর্তনের জন্য আমার করণীয় কি?
প্রশ্ন (৬/৪০৬) : আকীকার সময় নবজাতকের ২টি নাম রাখা যায় কি?
প্রশ্ন (৭/৭) : ইসলামে রূপচর্চা করার বিধান কি? কালো চেহারাকে ফর্সাকারী ক্রীম ব্যবহার করা যাবে কি? এটা কি সৃষ্টির পরিবর্তনের পর্যায়ভুক্ত গুনাহ? - -ইসমাঈল হোসেন সিরাজীনিজবলাইল, সারিয়াকান্দি, বগুড়া।
প্রশ্ন (৩২/৩২) : নামের শেষে আলী, মুরতাযা, হাসান, হোসাইন, ইত্যাদি যুক্ত করে নাম রাখলে গুনাহ হবে কি? - -আহমাদুল্লাহ, টাঙ্গাইল।
প্রশ্ন (৩/২০৩) : জনৈক খত্বীব বলেছেন, ফরয ছালাতের জন্য ‘আল্লাহুম্মা বা‘ইদ বায়নী’ এবং নফল ছালাতের জন্য ‘সুবহা-নাকা আল্লাহুম্মা...’ ছানা পড়তে হবে। তিনি আরো বলেন, ফরয ছালাতের ছানা নফল ছালাতে এবং নফলের ছানা ফরয ছালাতে পড়া যাবে না। উক্ত বক্তব্যের সত্যতা জানিয়ে বাধিত করবেন।
আরও
আরও
.