উত্তর : আলেমগণের মাঝে মতভেদের কারণগুলো হচ্ছে : (১) কুরআন এবং ছহীহ হাদীছ সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান না থাকা সত্ত্বেও ফৎওয়া প্রদান করা। (২) নিজ নিজ মাযহাবের অন্ধ অনুসরণ করা। (৩) ছহীহ দলীল পাওয়া সত্ত্বেও রেওয়াজ বা বাপ-দাদার দোহাই দিয়ে অথবা যিদ ও হঠকারিতা বশতঃ নিজের মতকে প্রাধান্য দেওয়া। (৪) সালাফে ছালেহীনের বুঝকে অগ্রাহ্য করা। এসব কারণে উক্ত আলেমগণ অবশ্যই গুনাহগার হবেন এবং উপরোক্ত নিদর্শনসমূহ কোন আলেমের মধ্যে পাওয়া গেলে তার থেকে দূরে থাকা সাধারণ মানুষের জন্য কর্তব্য হবে।

হকপন্থী আলেমগণের মাঝেও অনেকসময় বিভিন্ন ক্ষেত্রে মতভেদ পরিদৃষ্ট হয়। যার কারণসমূহ নিম্নরূপ : (১) কোন বিষয়ে কোন আলেমের নিকটে দলীল না পৌঁছা। (২) দলীল ভুলে যাওয়ার কারণে ফৎওয়া ভুল হওয়া (৩) দলীলের ব্যাখ্যায় বুঝ ভিন্ন হওয়া (৪) যে দলীলের ভিত্তিতে ফৎওয়া প্রদান করা হয়েছে, তা পরবর্তীতে যঈফ প্রমাণিত হওয়া (৫) ছহীহ দলীল সমূহের মাঝে সমন্বয়ে ব্যর্থ হওয়া ইত্যাদি। ছাহাবায়ে কেরামের যুগ থেকে শুরু করে যুগ পরস্পরায় এরূপ বহু দৃষ্টান্ত দেখা যায়। এরূপ অনাকাংখিত এবং ইজতিহাদী ভুলের কারণে তাদের গোনাহগার হতে হবে না। কিন্তু এইসব মতভেদকে কেন্দ্র করে কোন বিদ্বানের প্রতি অতিভক্তি বা অতিবিদ্বেষ পোষণের কারণেই মূলতঃ সামাজিক বিশৃংখলা সৃষ্টি হয়। এক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের কর্তব্য হবে বক্তব্যগুলি যাচাই করা এবং যাঁর বক্তব্য বিশুদ্ধতম হাদীছের সর্বাধিক অনুকূলে এবং খুলাফায়ে রাশেদীনের ব্যাখ্যা ও সালাফে ছালেহীনের বুঝের সাথে সামঞ্জস্যশীল হবে, সেটি গ্রহণ করা। সাথে সাথে হকপন্থী সকল বিদ্বানের প্রতি সুধারণা পোষণ করা।






প্রশ্ন (৩১/৪৭১) : ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানে সরকার নির্ধারিত ৫% ভ্যাট প্রদান করতে হয়। তাতে পণ্যের মূল্য বেড়ে যায়। তাই প্রতিষ্ঠানকে টিকিয়ে রাখতে আইনের নানা ফাঁক-ফোকর দিয়ে ভ্যাট ফাঁকি দেয়া বা কম দেয়া ছাড়া উপায় থাকে না। এটা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (৩৭/৩৭) : সতীসাধ্বী স্ত্রী পাওয়ার জন্য বিশেষ কোন দো‘আ আছে কী?
প্রশ্ন (৭/৪৪৭) : আমার স্বামীর কিছু অনৈতিক কর্মকান্ডের জন্য মাঝে মাঝে তার সাথে ঝগড়া হয়। একসময় আমি তার উপর অভিশাপ দেই যেন ঈমানহারা অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এরূপ অভিশাপ দেওয়া জায়েয কি? এর কোন কার্যকারিতা আছে কি? - -বিউটি বেগম, ময়মনসিংহ।
প্রশ্ন (১৯/২৯৯) : দুধ মা কি জন্মদাতা মায়ের মত দুধ সন্তানের প্রতি একই অধিকার রাখে?
প্রশ্ন (২৯/৬৯) : আমরা হানাফী মসজিদে ছালাত আদায় করতাম। সেখানে ছালাত আদায়ে সুন্নাতী আমল করতে বিভিন্ন প্রশ্নের সম্মুখীন হ’তে হয়। এক্ষণে সাময়িকভাবে জনৈক ব্যক্তির অনুমতিক্রমে তার জমিতে জুম‘আ ও অন্যান্য ছালাত আদায় করা যাবে কী?
প্রশ্ন (২৫/৪৬৫) : হজ্জ বা ওমরাহর সময় অনেকে সারা দিনে বার বার কা‘বাঘর তাওয়াফ করতে থাকেন। এভাবে ইচ্ছামত তাওয়াফ করা যাবে কি? তাওয়াফ করার ফযীলত কি?
প্রশ্ন (১৭/১৭৭) : ছালাত আদায়কালীন সময়ে কলিংবেল বাজলে করণীয় কি? - -হাফীযুর রহমান, রামরায়পুর, নওগাঁ।
প্রশ্ন (১৩/৫৩) : বর্তমানে সুন্নাত গণ্য করে আতর বা সুগন্ধি ব্যবহারে যেরূপ বাড়াবাড়ি ও অপব্যয় করা হচ্ছে, তা শরী‘আতসম্মত কি? - -আবুবকর, জেদ্দা, সঊদী আরব।
প্রশ্ন (২৬/৩০৬) : অসৎ সঙ্গী ও অসৎ প্রতিবেশী থেকে আশ্রয়ের দো‘আ জানতে চাই। - -আমীর হামযা, জামতৈল, সিরাজগঞ্জ।
প্রশ্ন (৪০/২৮০) : রাতের বেলা সূরা আলে-ইমরানের শেষ দশ আয়াত পাঠ করার কোন ফযীলত আছে কি?
প্রশ্ন (১৩/৪৫৩) : জনৈক ব্যক্তি হজ্জ করার নিয়তে পুরো টাকা জমা দেওয়ার পর মৃত্যুবরণ করে। টাকা গ্রহীতা এজেন্সী টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য পরিবারের সাথে যোগাযোগ করলেও পরিবার তা গ্রহণ করতে রাযী হয়নি। এক্ষণে তার পক্ষ থেকে হজ্জ করা যরূরী কি? - -সৈয়দ মুহাম্মাদ ইদ্রীস, বনশ্রী, ঢাকা।
প্রশ্ন (২৬/৩০৬) : কুরআনের বাইরে যেসব দো‘আ রয়েছে, সেগুলো পড়ার ক্ষেত্রে তাজবীদ ঠিক রাখা আবশ্যক কি?
আরও
আরও
.