উত্তরঃ ১ম কারণ হ’ল, আল্লাহ বাক্য না বলে আয়াত বলেছেন। ২য় কারণ হ’ল, কুরআন মানুষের কালাম নয়। এটি আল্লাহর কালাম। যিনি অদৃশ্য। কিন্তু তাঁর কালাম হ’ল তাঁর সত্তার বাহ্যিক নিদর্শন। তাই তাকে আয়াত বা নিদর্শন বলা হয়। বাংলায় উচ্চারিত কুরআন সঠিক তাজবীদ সহকারে পড়লে পূর্ণ নেকী পাওয়া যাবে। তবে সেজন্য একজন ভাল শিক্ষকের সাহায্য নিতে হবে। ছহীহ আক্বীদা ও আমল ভিত্তিক ইসলামী বই, পত্রিকা বা হাদীছ গ্রন্থ পাঠ করলে নেক আমল হিসাবে অবশ্যই ছওয়াব পাওয়া যাবে। কোন অমুসলিম কুরআন তেলাওয়াত করলে এতে তার কোন ছওয়াব হবে না। কেননা ছওয়াবের জন্য ঈমান শর্ত।






প্রশ্ন (৩১/১৫১) : তাকবীরে তাহরীমা বা সিজদার সময় হাতের আঙগুল মিলিয়ে রাখতে হবে কি?
প্রশ্ন (২/২৮২) : রাসূল (ছাঃ) বলেন, প্রোথিতকারী (পিতা) এবং যাকে প্রোথিত করা হয়েছে (সন্তান) উভয়েই জাহান্নামী (আবুদাঊদ হা/৪৭১৭)। হাদীছটির সঠিক ব্যাখ্যা জানতে চাই।
প্রশ্ন (৩৫/৭৫) : কোন ব্যক্তিকে জিনে ধরলে তাকে কবিরাজের মাধ্যমে গলায় তাবীয দিয়ে জিন ছাড়ানো হয়। তাবীযটি সর্বদা না বাঁধা থাকলে পুনরায় জিন আছর করে। এরূপ তাবীয ব্যবহার কি শরী‘আত সম্মত? যদি না হয়, তবে করণীয় কি?
প্রশ্ন (৩০/৭০) : আছর ছালাতের সঠিক সময় জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (১/৩২১) : ছালাত অবস্থায় হাঁচি আসলে হাঁচির দো‘আ পড়া যাবে কি? - -আজমাল হোসেননওদাপাড়া, রাজশাহী।
প্রশ্ন (১৬/১৭৬) : ছালাতে বা ছালাতের বাইরে কুরআন তেলাওয়াতের সময় সাধারণত আলিফ-এর টানগুলো সেভাবে অনুসরণ করা হয় না। জনৈক ক্বারী বলেন, এতে অর্থ পরিবর্তন হয়ে যাবে। একথা সঠিক কি?
প্রশ্ন (২৭/৩৮৭) : কুরআন তেলাওয়াত শেষে ‘ছাদাক্বাল্লাহুল আযীম’ বলার ব্যাপারে শরী‘আতের বিধান কি? - জি এম সফেদ আলী, মতিঝিল, ঢাকা।
প্রশ্ন (৭/১৬৭) : ওযূ করার পর কাপড় বা লুঙ্গি হাঁটুর উপর উঠে গেলে ওযূর কোন ক্ষতি হবে কি?
প্রশ্ন (১৮/৯৮) : সাংগঠনিক নিয়মে আমাকে ইহতিসাব রাখতে হয় এবং উর্ধ্বতন দায়িত্বশীলকে দেখাতে হয়। এটি কি রিয়া তথা লোক দেখানো আমলের অন্তর্ভুক্ত হবে? - -মুজাহিদুল ইসলাম, সারিয়াকান্দি, বগুড়া।
প্রশ্ন (৯/৯) : কায়িক শ্রমরত ঘর্মাক্ত শ্রমিক ছালাতের ওয়াক্ত হয়ে গেলে সময়স্বল্পতার কারণে কেবল ওযূ করে ছালাতে যোগদান করতে পারবে কি, না গোসল করতে হবে? - -ইদ্রীস মিয়া, মোহনপুর, রাজশাহী।
প্রশ্ন (১/৪০১) : সন্তানরা বিভিন্ন শহরে থাকে এবং ঈদের সময় পিতা-মাতার বাড়িতে বেড়াতে আসে। এমতবস্থায় ঈদুল আযহার সময় পিতা যদি সবার পক্ষ থেকে কুরবানী দেন, সেটাই কি যথেষ্ট হবে, নাকি প্রত্যেক সন্তানকে আলাদাভাবে কুরবানী দিতে হবে?
প্রশ্ন (৩৮/২৭৮) : বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং ইন্টারনেটে উপার্জনের একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। এরূপ একটি প্রতিষ্ঠান ডোলেন্সার বর্তমানে বেকার ছাত্রসমাজে ব্যাপক প্রচার পেয়েছে। যেখানে নির্দিষ্ট অংকের টাকা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হয় এবং এমএলএম সিস্টেমে একজন গ্রাহক যত জন গ্রাহক সৃষ্টি করে, তাদের ইনকামের একটি অংশ সেই গ্রাহক পায়। শরী‘আতের দৃষ্টিতে এরূপ উপার্জন কি হালাল হবে?
আরও
আরও
.