উত্তর: যদি কোন ঋণ তাৎক্ষণিকভাবে পরিশোধ করা আবশ্যিক হয়, তাহ’লে হজ্জের উপর ঋণ পরিশোধ প্রাধান্য পাবে। কেননা হজ্জ ফরয হওয়ার আগেই ঋণ হয়েছে। কিন্তু যদি তা দীর্ঘমেয়াদী ঋণ হয়, সেক্ষেত্রে ব্যক্তি যদি মনে করে যে, ঋণ পরিশোধের মেয়াদে সে তা পরিশোধ করতে পারবে এবং তার কাছে হজ্জের জন্য প্রয়োজনীয় খরচাদিও রয়েছে, তাহ’লে ঋণ থাকা সত্ত্বেও তার উপর হজ্জ ফরয হবে। আর যদি সে এ ব্যাপারে নিশ্চিত না হয়, তাহ’লে ফরয হবে না (উছায়মীন, মাজমূ‘ ফাতাওয়া ২১/৮৩)।