উত্তর : গান-বাজনা হারাম (লোকমান ৬)। বিশেষ করে ঈদুল ফিৎর উপলক্ষে আরো কঠিন পাপের কাজ। কারণ ঈদুল ফিৎর একটি পবিত্র ইবাদত অনুষ্ঠানের নাম। এ দিন উপলক্ষে কোন শরী‘আত বিরোধী কাজ করা যাবে না। এ সমস্ত মেলার আয়োজন করা এবং নাচ-গান ও বাজনার ব্যবস্থা করা মূলতঃ হিন্দুদের কাজ। তারা তাদের পূজা উপলক্ষে যুগ যুগ ধরে এ কাজ করে আসছে। কাজেই কোন মুসলিম এ মেলায় যেতে পারে না এবং এতে কোন প্রকার সহযোগিতা করতে পারে না। আল্লাহ বলেন, তোমরা নেকী ও তাক্বওয়ার কাজে পরস্পরকে সাহায্য কর এবং পাপ ও সীমালংঘনের কাজে সহযোগিতা করো না’ (মায়েদাহ ২)




বিষয়সমূহ: বিবিধ
প্রশ্ন (৪০/১৬০) : কতদিন পর্যন্ত ছালাত ক্বাযা হ’লে উক্ত ছালাত আদায় করে নিতে হবে? যেমন কেউ ১ মাস ছালাত আদায় না করলে উক্ত ছালাত পুনরায় আদায় করতে হবে, না তওবা করলেই যথেষ্ট হবে?
প্রশ্ন (১৮/১৮) : ফেরেশতাগণের নামে সন্তানের নাম রাখা যাবে কি? - -মেহেদী হাসানকানসাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
প্রশ্ন (২৯/৪২৯) : ওযূ ভেঙ্গে গেছে বলে ধারণা হ’লেও অলসতাবশতঃ একই ওযূতে একাধিক ছালাত আদায় করা শরী‘আতসম্মত হবে কি?
প্রশ্ন (১৩/২৯৩) : সম্প্রতি আমার মা মারা গেছেন। মৃত্যুর ৪র্থ দিনে আমাদের পরিবারের লোকজন মহিলা তা‘লীম, শিরণী খাওয়া এবং পরবর্তীতে কালেমা খতম, চল্লিশা খানা ইত্যাদি অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে যাচ্ছে। এসব জায়েয হবে কি? মৃত ব্যক্তির জন্য শরী‘আতসম্মত করণীয় কি কি? - -ছাকিবুল ইসলামমিরপুর, ঢাকা।
প্রশ্ন (৬/২৮৬) : একটি বিশেষ খাবারকে হালীম নামকরণ করা হয়ে থাকে। কোন কোন বক্তা আল্লাহর নাম হিসাবে এই শব্দটি কোন খাবারের নাম হিসাবে ব্যবহার করাকে নিষিদ্ধ মনে করেন। এটি কি সঠিক?
প্রশ্ন (৩৪/৩৪) : পেপার-পত্রিকা বা বইয়ে প্রকাশিত রাশিফলের কোন কার্যকারিতা আছে কি? এসব পড়া যাবে কি? - -শাহরিয়ার ছালেহীন, পবা, রাজশাহী।
প্রশ্ন (১৮/৪১৮) : রাসূল (ছাঃ) প্রথম কাতারে ছালাত আদায়কারীদের জন্য তিনবার ও ২য় কাতারে আদায়কারীদের জন্য ১ বার ক্ষমা প্রার্থনা করতেন। বর্তমানে কি এটা ইমাম ছাহেবদের জন্য প্রযোজ্য হবে? তারা এটা কখন করবেন? সশব্দে না নীরবে করবেন? - ওবায়দুল্লাহ , কুমারখালী, কুষ্টিয়া।
প্রশ্ন (১২/২৯২) : সন্তানের হারাম উপার্জন পিতা-মাতার জন্য গ্রহণ করা জায়েয হবে কি? বিশেষতঃ পিতা-মাতা যদি সচ্ছল হয়ে থাকেন।
প্রশ্ন (২৯/১০৯) : বিবাহের খুৎবা বর নিজেই পড়তে পারবে কি? এছাড়া উকীল পিতার কোন স্থান শরী‘আতে আছে কি? - -ইনসান আলী, দিনাজপুর।
প্রশ্ন (২৯/১৮৯) : সম্প্রতি ‘মিলাদ ও কিয়ামের অকাট্য প্রমাণ’ নামে জনৈক মুফতী একটি বই বের করেছেন। সেখানে আপনাদের প্রকাশিত ‘মীলাদ প্রসঙ্গ’ বইয়ের ও তার বিজ্ঞ লেখকের বিরুদ্ধে অশ্রাব্য ভাষায় গালি-গালাজ করা হয়েছে। উক্ত বইয়ে কুরআন-হাদীছের মাধ্যমে মীলাদ-কিয়াম প্রমাণ করা হয়েছে। তাতে মানুষ বিভ্রান্তিতে পড়ে যাচ্ছে। এ বিষয়ে আপনাদের বক্তব্য কি?
প্রশ্ন (৩৬/১৯৬) : মানুষ ও জিন যে বয়সে মারা যায় ক্বিয়ামতের দিন কি সেই বয়সেই উঠানো হবে?
প্রশ্ন (৩৩/১১৩) : জন্মের পর বাবা আমার আক্বীকা করেননি। আমার স্ত্রীরও আক্বীকা হয়নি। এখন আমরা কি নিজেরা আক্বীকা করব? আক্বীক্বা কতদিন পর্যন্ত করা যায়? কেমন যরূরী?
আরও
আরও
.