উত্তর : কোন ফরয ছালাত ছুটে গেলে যখন স্মরণ  হবে তখন আদায়  করে নিবে। কারণ ফরয ছালাত আদায়ের ব্যাপারে বিলম্বের কোন সুযোগ নেই। আনাস (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, ‘কোন ব্যক্তি যদি ছালাত পড়তে ভুলে যায় অথবা ছালাত রেখে ঘুমিয়ে যায়, তাহ’লে তার কাফফারা হচ্ছে যখন স্মরণ হবে তখন আদায় করে নিবে (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/৬০৩)






বিষয়সমূহ: ছালাত
প্রশ্ন (২৮/২৬৮) : আমাদের গ্রামে অনেকেই শুক্রবারে ছিয়াম রাখেন। এ ব্যাপারে শরী‘আতের নির্দেশনা কি?
প্রশ্ন (৩৩/৩১৩) : কোন্ কোন্ পাপ আল্লাহ ক্ষমা করবেন না? জুববুল হুযুন কী? তাতে কারা প্রবেশ করবে?
প্রশ্ন (৩/৪৪৩) : রাসূল (ছাঃ)-এর মুওয়াযযিন কতজন ছিলেন? কারা কোথায় আযান দিতেন? - -আব্দুল্লাহ আল-মামূন, শেখপাড়া, রাজশাহী।
প্রশ্ন (২৮/১৪৮) : যেকোন কাজ বাম দিক থেকে শুরু করলে বরকত থাকে না-কথাটির কোন ভিত্তি আছে কি?
প্রশ্ন (৪০/৪০) : জুম‘আর ছানী খুৎবায় দরূদ পাঠ করা কি যরূরী? - -আবুল বাশার, হুজুরীপাড়া, পবা, রাজশাহী।
প্রশ্ন (১৮/১৭৮) : জনৈক বক্তা বলেন, ওযর ব্যতীত হজ্জ থেকে বিরত থাকা ব্যক্তি ইহূদী বা খ্রিষ্টান অবস্থায় মৃত্যুবরণ করবে। একথা কোন সত্যতা আছে কি? - -সাইফুদ্দীন, মান্দা, নওগাঁ।
প্রশ্ন (১/২০১) : আমরা শুনেছি যে, পবিত্র কুরআনে নাকি নারী-পুরুষ আল্লাহর নিকট সমান এ কথা বলা হয়েছে। অপরদিকে হাদীছে পিতার চেয়ে মাতার অধিকার বেশী বলা হয়েছে। কিন্তু আক্বীক্বার ক্ষেত্রে দেখা যায় তার উল্টো। অর্থাৎ ছেলের জন্য ২টি আক্বীক্বা, আর মেয়ের জন্য ১টি। এখানে কার অধিকারকে অগ্রাধিকার দেওয়া হ’ল?
প্রশ্ন (৭/২৮৭) : মোহরানা আদায়ের গুরুত্ব জানতে চাই।
প্রশ্ন (২৪/১০৪) : শিরকী আক্বীদা ও আমলে লিপ্ত পিতা-মাতার যুবতী কন্যা ছহীহ আক্বীদা-আমল গ্রহণ করার পর আহলেহাদীছ পরিবারে বিবাহের ব্যাপারে পিতা-মাতার অমতের কারণে তাদের উপেক্ষা করে অন্য কোন নিকটাত্মীয়ের অভিভাবকত্বে বিবাহ করতে পারবে কি?
প্রশ্ন (৮/৪৪৮) : জনৈক বক্তা জুম‘আর খুৎবায় বলেন, ছাহাবী আবু ছা‘লাবা সম্পদ বৃদ্ধির কারণে জামা‘আতে ছালাত ত্যাগ করেছিলেন এবং তিনি যাকাত দিতেও অস্বীকার করেছিলেন। এ ঘটনা কতটুকু সত্য?
প্রশ্ন (১১/২৯১) : আমরা নতুন দম্পতি। এখনই সন্তান নিতে চাই না। কিন্তু একান্ত সময় ভুলবশতঃ কিছু হয়ে গেছে। এক্ষণে ঔষধের মাধ্যমে তা বন্ধ করায় শারঈ কোন বাধা আছে কি?
প্রশ্ন (৩৬/২৩৬) : রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, আল্লাহ তা‘আলা জিবরীল (আঃ)-এর মাধ্যমে কিছু শহরকে অধিবাসীসহ উল্টিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দান করেন। কিন্তু সেখানে একজন পরহেযগার ব্যক্তি থাকায় জিবরীল (আঃ) আপত্তি করেন। তখন আল্লাহ তা‘আলা বললেন, তার ও তাদের সকলের উপরই শহরটিকে উল্টিয়ে দাও। কারণ তার সম্মুখে পাপাচার হতে দেখে মুহূর্তের জন্যও তার চেহারা মলিন হয়নি (শু‘আবুল ঈমান হা/৭৫৯৫; মিশকাত হা/৫১৫২)। উক্ত হাদীছকে জনৈক আলেম যঈফ বললেন। তার দাবী কি সঠিক?
আরও
আরও
.