উত্তর : কুরআনের কোথাও সাত দিনের কথা নেই। আল্লাহ তা‘আলা সবকিছু ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন, যা কুরআনের সাত জায়গায় এসেছে (আ‘রাফ ৫৪; ইউনুস ৩; হূদ ৭; ফুরক্বান ৫৯; সাজদাহ ৪; ক্বাফ ৩৮; হাদীদ ৪; দ্রঃ মু‘জামুল মুফাহরাস লি আলফাযিল কুরআনিল কারীম, পৃঃ ৪২২)






প্রশ্ন (২৯/৪২৯) : রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) তাঁর পালক পুত্র যায়েদ বিন হারিছার স্ত্রী যয়নাবকে বিবাহ করেন। এটা কি সঠিক?
প্রশ্ন (৩৮/১১৮) : ঘরে কোন বই বা পত্র-পত্রিকার ভিতরে বা বাইরে যদি মানুষ বা প্রাণীর ছবি থাকে, তাহ’লে সেই ঘরে ছালাত হবে কি?
প্রশ্ন (৩৪/৩১৪) : আমার সাথে যার বিবাহের কথা হচ্ছে তার বাসায় তার প্রাপ্তবয়স্ক ছোট ভাই এবং পিতা-মাতা একত্রে অবস্থান করে। যদিও সে আমার ৮ বছরের ছোট। একই বাসা হওয়ায় তার সামনে সবসময় নেক্বাব দিয়ে থাকা অনেক কঠিন হবে। এমতাবস্থায় নেকাব খোলা রাখা যাবে কি?
প্রশ্ন (৩/১২৩) : ক্রোধ নিয়ন্ত্রণের গুরুত্ব ও এর সুফল সম্পর্কে কুরআন ও হাদীছ থেকে জানতে চাই। - -মামূনুর রশীদ, কক্সবাজার।
প্রশ্ন (৩৯/১৫৯) : ছোটকাল থেকে আমি মামীর কাছেই বড় হয়েছি। এক্ষণে মামীর সাথে আমার পর্দা করতে হবে কি? বিশেষত ঘরের মধ্যে আমার সামনে তাকে নেকাব পরে চলাফেরা করতে হবে কি? - -আবু সাঈদ, ভেন্নাবাড়ী, গোপালগঞ্জ।
প্রশ্ন (২২/৪৬২) : সাপের বিষ ঔষধসহ নানা উপকারী কাজে ব্যবহৃত হয়। আবার মানুষের মৃত্যুরও কারণ হিসাবে গণ্য হয়। এক্ষণে বিষাক্ত সাপ লালন-পালন করে তার বিষ বিক্রি করে উপার্জন করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৩০/৭০) : মক্কার বাসিন্দারা হজ্জ করার সময় আরাফা ও মুযদালিফায় ছালাত ক্বছর ও জমা করেন। অথচ তারা মুসাফির নন। ইমামও তাই করেন। তিনিও মক্কার বাসিন্দা। অথচ বাংলাদেশের হাজীগণ সেখানে গিয়ে ক্বছরও করেন না, জমাও করেন না। এর কারণ কি?
প্রশ্ন (৯/১২৯) : আমি প্রবাসে থাকি। দেশে থাকা পিতা-মাতা আমার পুরো উপার্জনই ভোগ করতে চান। আমার স্ত্রী-সন্তানদের জন্য খরচ করতে অনীহা পোষণ করেন। এক্ষণে আমার করণীয় কি? - -বদরুল আলম, দক্ষিণ কোরিয়া।
প্রশ্ন (১১/১৭১) : সূদ নেওয়া ও দেওয়া দু’টিই হারাম। কিন্তু দরিদ্র লোক কর্য চাইলে ধনীরা সূদ ব্যতীত দিতে চায় না। এক্ষণে দরিদ্র লোকদের উপায় কী? সংসার চালানোর জন্য সে সূদ দেওয়ার শর্তে ঋণ নিতে পারবে কি?
প্রশ্ন (২৬/২৬) : হোমিও ঔষধ সেবনে শরী‘আতে কোন বাধা আছে কি? - -নাছিরুদ্দীন, গাযীপুর।
প্রশ্ন (২২/২২২) : বর্ণিত আছে যে, খলীফা থাকাকালীন সময়ে ওমর (রাঃ) সন্তানদের জন্য ঈদের কাপড় ক্রয় করতে না পেরে বায়তুল মাল-এর প্রধান আবু ওবায়দা (রাঃ)-কে তার এক মাসের অগ্রিম বেতন দেয়ার জন্য চিঠি পাঠান। পত্র পেয়ে তিনি অশ্রুসিক্ত হ’লেও উত্তর লিখলেন যে, অগ্রিম বেতন বরাদ্দের জন্য দু’টি বিষয় বিবেচনা করতে হবে। প্রথমতঃ আগামী মাস পর্যন্ত আপনি বেঁচে থাকবেন কি-না? দ্বিতীয়তঃ বেঁচে থাকলেও মুসলমানেরা আপনাকে খিলাফতের দায়িত্বে বহাল রাখবে কি-না? উত্তর পাঠ করে ওমর (রাঃ) এত বেশী ক্রন্দন করেন যে তাঁর দাড়ি ভিজে গেল। তিনি আবু ওবায়দার জন্য আল্লাহর নিকটে রহমত ও হায়াত বৃদ্ধির জন্য দো‘আ করলেন। ফলে আর ঈদের কাপড়ও কেনা হ’ল না। এ ঘটনার সত্যতা আছে কি? - নাছিরুদ্দীন, মিরপুর, ঢাকা।
প্রশ্ন (১৬/২৯৬) : কোন পাখীকে তীর, ধনুক বা অন্য কিছু দ্বারা আঘাত করে মাটিতে ফেলে দিয়ে যবহ করা হলে খাওয়া যাবে কি?
আরও
আরও
.