উত্তর : প্রথমতঃ কোন ব্যক্তি কারো পক্ষ থেকে ছালাত করতে পারে না। কেননা মানুষ তা-ই পাবে, যা সে নিজে করে (নজম ৩৯)। কোন ব্যক্তি অসুস্থ থাকলে জ্ঞান থাকা পর্যন্ত তাকে ছালাত নিজেকেই আদায় করতে হবে যদি ইশারার মাধ্যমেও হয়। সময় মত আদায় করতে না পারলে সুস্থ হ’লে পরে ক্বাযা করবে। তবে প্রশ্নে উল্লেখিত ব্যক্তি এই হুকুমের অন্তর্ভুক্ত নন। কেননা সংজ্ঞাহীন থাকায় তিনি মা‘যূর। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, তিন ব্যক্তি থেকে কলম উঠিয়ে নেওয়া হয়েছে। (১) ঘুমন্ত ব্যক্তি যতক্ষণ না জাগ্রত হয় (২) শিশু যতক্ষণ না বালেগ হয় (৩) পাগল যতক্ষণ না বুদ্ধি ফিরে পায় (তিরমিযী, আবুদাঊদ, মিশকাত হা/৩২৮৭ ‘বিবাহ’ অধ্যায়, ‘খোলা ও তালাক’ অনুচ্ছেদ-১১)






বিষয়সমূহ: ছালাত
প্রশ্ন (২৮/২৬৮) : জনৈক আলেম বলেন, প্রত্যেক মূর্তির সাথে নগ্ন একটি মহিলা জিন থাকে। তাই যারা মূর্তি পূজা করে তারা মূলত ঐ নগ্ন জিনের পূজা করে। উক্ত দাবী কি সঠিক
প্রশ্ন (৩৯/১১৯) : ওযূ করার পর কাঁচা পেঁয়াজ বা রসুন খাওয়া যাবে কি? এতে ওযূ ভেঙ্গে যাবে কি?
প্রশ্ন (৭/২৪৭) : চেয়ারে বসে ছালাত আদায় করার বিধান কী?
প্রশ্ন (২/৩২২) : দুই ঈদের রাতে নির্দিষ্ট কোন ইবাদত আছে কি? এছাড়া ঈদের রাতে ইবাদত করলে হৃদয় জীবিত থাকে কি? - -আয়েশা ছিদ্দীকা, ধানমন্ডি, ঢাকা।
প্রশ্ন (৩/৪৩) : হজ্জ বা ওমরা করতে গিয়ে এক ব্যক্তি একাধিক ওমরা করতে পারবে কি? যেমন ওমরা করে মদীনায় গেল। ফিরে এসে আবার ওমরা করল এমনটি করতে পারবে কি? কিংবা একই ব্যক্তি বিভিন্ন ব্যক্তির নামে ওমরা ও ত্বওয়াফ করতে পারে কি?
প্রশ্ন (১০/১০): বিতর ছালাতের পরে ‘সুবহানাল মালিকিল কুদ্দূস’ বলা যাবে কি?
প্রশ্ন (৩০/৩১০) : দরিদ্র ব্যক্তি আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে বিবাহ না করলে তার গোনাহ হবে কি?
প্রশ্ন (১৯/২১৯) : এক ঘন্টা আল্লাহর সৃষ্টি জগৎ নিয়ে চিন্তা করা সারারাত তাহাজ্জুদ ছালাত আদায়ের চেয়েও উত্তম মর্মে প্রচলিত বর্ণনাটি ছহীহ কি?
প্রশ্ন (২৪/২২৪) : নাপিতের পেশা শরী‘আতসম্মত কি?
প্রশ্ন (৩১/২৩১) : ইমাম মাহদী আগমনের পূর্বে তিন বছর দুর্ভিক্ষ দেখা দিবে মর্মে কোন হাদীছ বর্ণিত হয়েছে কী?
প্রশ্ন (৩৪/২৩৪) : বিদেশে পণ্যবাহী জাহাযে কর্মরত জনৈক ব্যক্তি দুর্ঘটনায় পতিত হয়ে পানিতে ডুবে মারা গেছে। সে শহীদের মর্যাদা পাবে কি? - -আকবার হোসাইন, বাংলাদেশ ব্যাংক, রাজশাহী।
প্রশ্ন (১/৪০১) : বর্তমানে বাংলাদেশে ‘রেডিয়াম ইন্টারন্যাশনাল’ নামক একটি কোম্পানী ‘ক্রিপ্টোকারেন্সি বিনিয়োগে’র আহবান জানাচ্ছে। তাদের নিয়ম অনুযায়ী ১০ ইউএস ডলার দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হয়। এর বিনিময়ে তারা ‘রিপটন কয়েন’ নামে দুইশ’ কয়েন দিচ্ছে। যেটা একদিনে দেওয়া হয় না। বরং ন্যূনতম ছয় মাসে মাইনিং হিসাবে প্রতিদিন ১/২টা করে ছয় মাসের মধ্যে প্রদান করা হয়। তাদের দাবী অনুযায়ী আগামী ৬ মাসের মধ্যে এর রেট একটা উচ্চ পর্যায়ে যেতে পারে। আনুমানিক প্রতি কয়েন ১০ ডলার থেকে ১০০ ডলার হ’তে পারে। দ্বিতীয়তঃ তাদের সাথে কাজ করলে অর্থাৎ একাধিক ব্যক্তিকে রেফার করলে কোম্পানির পক্ষ থেকে ঐ ব্যক্তির বিনিয়োগের ৫% হারে মুনাফা প্রদান করবে। কিন্তু বিনিয়োগকারীর বিনিয়োগের কোন কমতি হবে না। এইভাবে বিভিন্ন পর্যায়ে কাজের বিনিময়ে তারা আরো পারসেন্টেজ লাভের ব্যবস্থা রাখছে। আবার এই কারেন্সির বিনিময় মূল্য রয়েছে এবং তারা বলছে অদূর ভবিষ্যতে বিশ্ববাজারে ভার্চুয়াল কারেন্সির ব্যাপক ব্যবহার শুরু হবে। ইতিপূর্বে ‘বিটকয়েন’ নামে এই ক্রিপ্টোকারেন্সি বাযারে এসেছিল ২০০৯ সালে। তখন তার মূল্য ছিল ৮/৯ টাকা। বর্তমানে ২০২০ সালে সেই কয়েনের মূল্য ৮ লক্ষ টাকা (১৩১১৯ সিঙ্গাপুরী ডলার)। ঠিক তেমনি ‘রিপটন কয়েন’ থেকে আয় আসবে বলে দাবী করা হচ্ছে। এখন প্রশ্ন হ’ল অধিক মুনাফা লাভের আশায় এ ধরনের কোম্পানিতে বিনিয়োগ করা যাবে কি? বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত জানালে উপকৃত হব।
আরও
আরও
.