উত্তর : আল্লাহর সাথে অন্য কাউকে শরীক করাকে শিরক বলা হয়। সেটা একক স্রষ্টার মর্যাদার সাথে হোক, তাঁর গুণাবলী ও তাঁর ইবাদত সমূহের সাথে হোক। এমনটিা মনে করা যে আল্লাহ ছাড়া অন্যরাও আহারদাতা, জীবন ও মৃত্যর মালিক, ধনদৌলত, সন্তানাদী, উপকার অপকারের ক্ষমতা রাখে। ইবাদতগুলোর মধ্য হতে কোন ইবাদত অন্য কারো জন্য সাব্যস্ত করা। যেমন ছালাত, ছিয়াম, হজ্জ, যাকাত, দো‘আ, মানত কুরবানী, ভালবাসা, ভয়ভীতি, ইত্যাদি অন্য কারো জন্য করা শিরকের অন্তর্ভুক্ত। অনুরূপ আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর মধ্যে কোন ধরনের বিকৃতি বা অস্বীকৃতির মাধ্যমে শিরক করা। সমাজে বহু শিরকী কাজ চালু রয়েছে। যেমন মাযার ও কবরপূজা, মাযারে শিরনী দেয়া, কবরবাসীর কাছে কিছু চাওয়া, কবরে চাদর চড়ানো, ফুল দেয়া, মানত করা, তাবীয লটকানো, গায়রুল্লার নামে যবহ করা ও কসম করা ইত্যাদি।






প্রশ্ন (২৫/৩৪৫) : আমরা জানি আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। কিন্তু মাসিক আত-তাহরীক-এ প্রকাশিত ‘পবিত্র কুরআনে বর্ণিত ২৫ জন নবীর কাহিনী’ প্রবন্ধে বিভিন্ন স্থানে আল্লাহর শানে ‘আমরা’ ব্যবহার করা হয়েছে। এর কারণ কী?
প্রশ্ন (৩৩/২৩৩) : নতুন মসজিদ উদ্বোধন করার শারঈ পদ্ধতি জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৩৩/৩১৩) : কোন পিতা বা অভিভাবক সাবালিকা মেয়ের মতামতের বাইরে বিবাহ দিতে পারেন কি?
সংশোধনী - -সম্পাদক
প্রশ্ন (৫/৮৫) : হাইকোর্টের বিচারপতিগণকে এডভোকেটদের বাধ্যগতভাবে ‘মাই লর্ড’ বলে সম্বোধন করতে হয়। অথচ শব্দটি আল্লাহ ব্যতীত কারো ব্যাপারে ব্যবহার করা নিষিদ্ধ বলে আমরা জানি। এক্ষণে এটা বলা যাবে কি? - -আবু ইজতিহাদ অহী, কুমিল্লা।
প্রশ্ন (৫/৪৪৫) : শিখা চিরন্তনে গিয়ে মাথা নত করা ও সেখানে নীরবতা পালন করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৭/২৪৭) : জানাযার ছালাতে অতিরিক্ত কাতার করানোতে কোন কল্যাণ আছে কি?
প্রশ্ন (২৩/১৪৩) : আমি একটি জন্মনিয়ন্ত্রণ ঔষধ কোম্পানীতে ইনিজনিয়ারিং সেকশনে কর্মরত আছি। আমি উক্ত ঔষধ তৈরির প্রয়োজনীয় পানি সরবরাহ কাজে জড়িত। এক্ষণে আমার এই চাকুরী হালাল হবে কি?
প্রশ্ন (৩৭/৩১৭) : আমার কাছে ৩ লক্ষ ৫০ হাযার টাকা আছে। আমি এই টাকা ব্যাংকে রেখে সূদ নিয়ে তা গরীব মাদ্রাসা ছাত্রীকে দিতে পারবো কি?
প্রশ্ন (৩৭/৭৭) : আমার স্ত্রী অত্যন্ত দ্বীনদার এবং দ্বীনের একজন একনিষ্ঠ দাঈ। কিন্তু সে যৌন জীবনের প্রতি চরম অনাগ্রহী। সে এ মানবীয় চাহিদাকে অস্বীকার করে এবং একে ইবাদত বন্দেগীর জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর হিসাবে গণ্য করে। এক্ষণে এ ব্যাপারে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি কি?
প্রশ্ন (২১/৪৬১) : জনৈক নারী হঠাৎ মারা গেছেন। তাদের কোন সন্তান নেই। স্বামী, পিতা-মাতা ও এক সহোদর বোন আছেন। স্বামী জীবদ্দশায় মোহর আদায় করেননি। এখন তিনি তা আদায় করতে চান। উক্ত মোহরের হকদার কে হবে? স্বামী তা দান করতে পারবে কি? স্ত্রীর চাকুরী থেকে প্রাপ্ত কিছু টাকা স্বামীর একাউন্টে জমা আছে। ঐ টাকার হকদার কে হবেন?
প্রশ্ন (৭/২৮৭) : জনৈক বক্তা বলেন, ভাতের পাত্রের মাঝখান থেকে চামচ ঢুকিয়ে ভাত বাড়া যাবে না। বরং যেকোন পাশ থেকে চামচ ঢুকাতে হবে। নইলে বরকত কমে যাবে। একথার কোন সত্যতা আছে কি? - -মুহাম্মাদ শামীম, গাইবান্ধা।
আরও
আরও
.