উত্তর : ফেতনায় পড়ার আশঙ্কা আছে, এমন স্থানে কাজ করা যাবে না, যদিও সে কাজ বৈধ হয়। রাসূল (ছাঃ) পুরুষদের জন্য নারীদেরকে সবচেয়ে ক্ষতিকর ফিৎনা হিসাবে উল্লে­খ করেছেন (বুখারী হা/৫০৯৬; মিশকাত হা/৩০৮৫)। আপনার কর্মটি যদি হারাম উৎপাদন বা হারাম বস্ত্তর সাথে জড়িত না থাকে, তাহ’লে উপার্জন অবশ্যই হালাল হবে। তবে ফেতনায় পড়ার আশঙ্কা থাকলে পরিবর্তন করতে হবে। এটাও সম্ভব না হ’লে সাধ্য মত আল্লাহকে ভয় করতে হবে ... (তাগাবুন ৬৪/১৬)।  






প্রশ্ন (১৮/৩৩৮) : আমেরিকায় দিনের বেলা শিশু জন্মগ্রহণ করলে বাংলাদেশে তখন রাত থাকে। এক্ষণে দেশে তার আক্বীক্বা প্রদান করা হ’লে বাংলাদেশ সময়কে জন্ম তারিখ হিসাবে ধরতে হবে কি? - -হাসান মাহমূদপেনসিলভানিয়া, আমেরিকা।
প্রশ্ন (৩৩/৩৩) : রাসূল (ছাঃ) আরবী ভাষায় খুৎবা দিতেন। এক্ষণে কোন দলীলের আলোকে বাংলা ভাষায় খুৎবা দেওয়া যাবে?
প্রশ্ন (২৫/৪২৫) : কাউকে বিভিন্ন ভাবে উপকার করা সত্ত্বেও সে যদি বিশ্বাসঘাতকতা ও প্রতারণাসহ নানা অপকর্মের মাধ্যমে অকৃতজ্ঞ আচরণ করে, তবে ক্রোধবশত তাকে প্রদত্ত সুবিধাদি কেড়ে নেওয়া উচিৎ হবে কি?
প্রশ্ন (৩৮/৩৯৮) : ইমাম মাহদী আসার ব্যাপারে নিশ্চিত হ’লে মুমিনদের জন্য করণীয় কি?
প্রশ্ন (২/৩৬২) : করোনার কারণে ময়দানে বা মসজিদে ঈদের ছালাত আদায় করা না গেলে বাড়িতে একাকী বা পরিবারের সদস্যদের নিয়ে তা আদায় করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৪০/৮০) : সালাফী বিদ্বানগণ বলেন, আগে ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম নয় বরং আগে মানুষের আক্বীদা-আমল শিরক-বিদ‘আতমুক্ত করতে হবে। কিন্তু শরী‘আতে কোন বিধান আগে বাস্তবায়ন করতে হবে, কোনটি পরে করতে হবে, এরূপ কোন নির্দেশনা আছে কি?
প্রশ্ন (১২/৫২) : জুম‘আর দিন ইমাম ছাহেব খুৎবায় উঠে গেলে তাদের নাম ফেরেশতাদের খাতায় উঠে না। এক্ষণে তাদের জুম‘আ হবে কি?
প্রশ্ন (২০/৪২০) : মৃত ব্যক্তির নামে কুরবানী করা যাবে কি? - -আতীকুল ইসলাম, নওদাপাড়া, রাজশাহী।
প্রশ্ন (১০/২১০) : জনৈক আলেম বলেন, ব্যক্তি মারা গেলে হানাফী মাযহাব অনুযায়ী এক বার ব্যতীত জানাযা পড়া জায়েয নয়। উক্ত বক্তব্যের শুদ্ধতা জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (২২/২২) : সিজদায় যাওয়ার সময় মাটিতে আগে হাঁটু না হাত রাখতে হবে?
প্রশ্ন (২০/৩৮০) : যে সকল গাড়ী ভাড়ায় খাটানো হয় বা কোম্পানীর মালিকানাধীন গাড়িগুলোর উপর কি যাকাত দিতে হবে?
প্রশ্ন (৩৫/৭৫) : জনৈক ইমাম জুম‘আর খুৎবায় বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) একদা রাতে পেশাব করে হাড়িতে রেখে সকালে একজন ছাহাবী আসলে তাকে প্রস্রাবগুলি ফেলে দিতে বললেন। ছাহাবী পেশাবের হাড়িটাকে বাহিরে নিয়ে গিয়ে রাসূলের প্রতি মহববতের কারণে তা খেয়ে নেন। এরপর রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর কাছে আসলে তিনি বলেন, কি ফেলে দিয়েছ? তখন ছাহাবী চুপ থাকেন। বারবার জিজ্ঞেস করার পর লোকটি বলেন আমি তা খেয়ে ফেলেছি। ফলে উক্ত ছাহাবী মারা গেলে তার শরীর থেকে সুগন্ধি বের হয়। উক্ত বক্তব্যের সত্যতা জানিয়ে বাধিত করবেন।
আরও
আরও
.