উত্তর :
যে যেখানেই অবস্থান করুক খাদ্য বা পানীয় হালাল কি-না তা জেনেই খেতে হবে।
এমনকি সন্দেহ হলেও খাওয়া যাবে না। কারণ সন্দেহযুক্ত বস্ত্তর সাথে যে জড়িত
হবে সে হারামের সাথে জড়িত হবে (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/২৭৬২)। সুতরাং চোরাই পথে আনীত এসব পণ্য জেনে-শুনে ভক্ষণ করা হালাল হবে না। তাছাড়া এটি অন্যায় কাজে সহায়তা করার শামিল (মায়েদা ২)। আর ইবাদত কবুলের শর্ত হ’ল হালাল রূযী (মুসলিম, মিশকাত হা/২৭৬০)।