উত্তর: ইমাম আহমাদ, বায়হাক্বী, নববী, বাযযার প্রমুখ বিদ্বানগণ হাদীছটি যঈফ বলেছেন। পক্ষান্তরে শায়খ আলবানীসহ অনেক বিদ্বান ‘ছহীহ’ বলেছেন। সেকারণ তাদের নিকটে বিসমিল্লাহ বলা ওয়াজিব। অন্য বিদ্বানগণের নিকটে ‘মুস্তাহাব’। কেননা কুরআনে বর্ণিত ওযূর নিয়মে বিসমিল্লাহ বলার বিষয়টি নেই। এছাড়া রাসূল (ছাঃ)-এর ওযূর নিয়ম বর্ণনায় বিসমিল্লাহ বলার নির্দেশনা নেই (আবুদাঊদ হা/৮৫৮)। সকল শুভকাজের পূর্বে হাদীছে বিসমিল্লাহ বলার নির্দেশনা এসেছে। সে হিসাবে ওযূর পূর্বের বিসমিল্লাহ বলা আবশ্যক। যদি কেউ না বলেন তাহ’লে তিনি এই সুন্নাতের নেকী হ’তে মাহরূম হবেন। অতএব ওযূর পূর্বে বিসমিল্লাহ বলা মুস্তাহাব, তবে ফরয নয়।







প্রশ্ন (১৫/৩৭৫) : মোহর পরিশোধের নিয়ত ব্যতীত স্ত্রী সহবাস করলে ঐ ব্যক্তি ক্বিয়ামতের দিন ব্যভিচারী হিসাবে গণ্য হবে কি? - -আশরাফুল আলমরাজশাহী ক্যান্টনমেন্ট, রাজশাহী।
প্রশ্ন (২২/১৪২) : আবুদাঊদ হা/৩৮৯৩ থেকে স্পষ্টভাবে বুঝা যায় যে, আব্দুল্লাহ বিন আমর (রাঃ) তাবীয লিখে তা সন্তানদের গায়ে লটকিয়ে দিতেন। এক্ষণে তাবীযের বিধান কি হবে? - -হারূনুর রশীদ, ডাকবাংলা বাজার, ঝিনাইদহ।
প্রশ্ন (১৭/২৯৭) : মসজিদের ভিতরের অংশ উঁচু এবং বারান্দা অংশ নীচু। এতে ছালাতের কোন সমস্যা হবে কি?
প্রশ্ন (১৪/৪১৪) : আত-তাহরীক পড়ে জানতে পারলাম রাসূল (ছাঃ) নূরের তৈরী নন, মাটির তৈরী। তাহলে ওছমান (রাঃ) ‘যিন নুরাইন’ বলা হয় কেন? রাসূল (ছাঃ)-এর ২ কন্যার সাথে বিবাহ হওয়ার কারণেই যদি তাকে যিন নুরাইন বলা হয় তাহলে রাসূল (ছাঃ) নূরের তৈরী। একথা কি সঠিক?
প্রশ্ন (১০/৪১০) : রাসূল (ছাঃ) মি‘রাজের রাত্রিতে জাহান্নামীদের বিভিন্ন ধরনের শাস্তি প্রত্যক্ষ করেছেন। প্রশ্ন হ’ল- এখনও তো ক্বিয়ামত শুরু হয়নি। তাহ’লে রাসূল (ছাঃ)-কে এসব দৃশ্য কিভাবে দেখানো হ’ল?
প্রশ্ন (৩৭/৪৩৭) : মহিলারা নিজেদের মধ্যে তা‘লীম করতে পারে কী? - তারিক হাসান, পাবনা।
প্রশ্ন (২৭/২২৭) : ‘আখেরী চাহার সোম্বা’ কাকে বলে। শরী‘আতে এরূপ কোন দিবসের অনুমোদন আছে কি? - -নাঈমুর রহমান নাঈম।
প্রশ্ন (৩৯/২৩৯) : আদম (আঃ) পৃথিবীতে কত ধাপে আগমন করেছিলেন? - -আসাদুয্যামান, গাযীপুর, ঢাকা।
প্রশ্ন (২৪/৪২৪) : নারী জাতিকে পুরুষের পাঁজরের হাড় থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে। রাসূল (ছাঃ)-এর এ বাণীটির ব্যাখ্যা কি?
প্রশ্ন (১৫/১৩৫) : একই আমল একাধিক নিয়তে করা যাবে কি? যেমন আইয়ামে বীযের নফল ছিয়ামের দিন সোম বা বৃহস্পতিবারের ছিয়াম রাখা। এছাড়াও অন্যান্য অনেক আমল রয়েছে। যার ফযীলত ভিন্ন ভিন্ন।
প্রশ্ন (২৩/৪২৩) : এ বছর যারা হজ্জের নিয়ত করেছিলেন, হজ্জ স্থগিত হওয়ার কারণে তাদেরকে কি আগামী বছর হজ্জে যাওয়ার নিয়ত করা যরূরী, না যেকোন সময় করলেই হবে? যদি কেউ আগামী বছর হজ্জের নিয়তের পর হজ্জের পূর্বেই মারা যান, তবে কি তিনি হজ্জের ছওয়াব পাবেন?
প্রশ্ন (২৯/৬৯) : যোহর, আছর, মাগরিব একত্রে জমা-ক্বছর করার ক্ষেত্রে অথবা ক্বাযা আদায়ের ক্ষেত্রে ধারাবাহিকতা রক্ষা করা যরূরী কি? - -আব্দুল্লাহ, চাঁপাই নবাবগঞ্জ।
আরও
আরও
.