উত্তর : উক্ত বক্তব্য ভিত্তিহীন। তবে রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, কোন (মুসলিম) ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে একদিন (নফল) ছিয়াম পালন করলে এবং এটিই তার জীবনের শেষ আমল হ’লে (অর্থাৎ এ আমলের পর মৃত্যুবরণ করলে) সে জান্নাতে প্রবেশ করবে (আহমাদ হা/২৩৩৭২; ছহীহ তারগীব হা/৯৮৫)






প্রশ্ন (৭/৩২৭) : যারা বিকলাঙ্গ ও নিজ হাতে খেতে পারে না তাদের উপর রামাযানের ছিয়াম কি ফরয?
প্রশ্ন (১৯/৯৯) : ‘তোমাদের প্রত্যেকে মৃত্যুবরণ করবে। তবে সৎ ব্যক্তিদের আগে উঠিয়ে নেওয়া হবে’ মর্মে হাদীছটির ব্যাখ্যা জানতে চাই। - -আহমাদুল্লাহ, নীলফামারী।
প্রশ্ন (৪/৪৪৪) : বর্তমানে বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে ইসলামিক মুভি দেখানো হয়। যেমন দ্যা মেসেঞ্জার, দ্যা ম্যাসেজ, এছাড়া ওছমানীয় খেলাফত নিয়ে তুর্কী মুভি ইত্যাদি। এই ধরণের মুভিতে শিক্ষণীয় ও ঈমানবর্ধক অনেক কিছু থাকলেও বিভিন্ন বাজনা ও নারীর উপস্থিতি রয়েছে। এসব দেখা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (১১/৩৩১) : ইসলামী শরী‘আতে স্বামীকে আপনি, তুমি বা তুই সম্বোধন করার ব্যাপারে কোন নির্দেশনা আছে কি?
প্রশ্ন (১৪/৪১৪) : আমাদের এলাকা হানাফী অধ্যুষিত। আমি কি তাদের সাথে ৬ তাকবীরে ঈদের ছালাত পড়ব, না ছালাত আদায় থেকে বিরত থাকব?
প্রশ্ন (১১/১৩১) : জুম‘আর খুৎবা কয়টি? হানাফী মসজিদে খুৎবার আযানের পূর্বে বাংলায় দীর্ঘ সময় বয়ান করতে দেখা যায়। অতঃপর খুৎবার আযানের পরে আরবীতে ২টি খুৎবা পাঠ করা হয়। এতে খুৎবা তিনটি হয়ে যায়। এটা কতটুকু হাদীছ সম্মত? দলীল ভিত্তিক জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (২/৩২২) রামাযান মাসে দিনের বেলা পুকুরে ডুব দিয়ে গোসল করা বা সাতার কাঁটা যাবে কি?
প্রশ্ন (২৭/২২৭) : যে ব্যক্তি জুম‘আর রাত্রিতে সূরা ফাতিহাসহ চার রাক‘আত ছালাত আদায় করবে এইভাবে যে, প্রথম রাক‘আতে ইয়াসীন, দ্বিতীয় রাক‘আতে দুখান, তৃতীয় রাক‘আতে সাজদাহ এবং চতুর্থ রাক‘আতে সূরা মুলক পড়বে, সে কুরআনের কোন অংশ ভুলে যাবে না। হাদীছটির সনদ সম্পর্কে জানতে চাই।
প্রশ্ন (৩৫/৪৭৫) : ‘পাঁচটি রাত্রির দো‘আ ফিরিয়ে দেওয়া হয় না। রজব মাসের ১ম রাত্রি, শা‘বানের মধ্যরাত্রি, জুম‘আর রাত্রি, ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহার রাত্রি।’ উক্ত হাদীছটি কি ছহীহ?
প্রশ্ন (১৩/৩৩৩) : জনৈক বক্তা বলেন, ‘মাক্কী সূরায় মুসলমানদেরকে ‘হে ঈমানদারগণ’ বলা হয়নি। কিন্তু মাদানী সূরায় বলা হয়েছে। এ থেকে বুঝা যায় রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ব্যতীত পূর্ণ ঈমানদার হওয়া সম্ভব নয়’। একথা গ্রহণযোগ্য কি?
প্রশ্ন (১৪/৩৭৪) : জনৈক আলেম বলেন, আইয়ূব (আঃ)-এর শরীরে পোকা হওয়ায় তার পরিবার তাকে ছেড়ে চলে যায়। গ্রামবাসী তাকে গ্রামের বাইরে আবর্জনাস্থলে ফেলে আসে। একমাত্র স্ত্রী রহীমা তাকে ছেড়ে যায়নি। তিনি মানুষের বাড়ি কাজ করে তাকে খাওয়াতেন। একদিন খাদ্য সংগ্রহ করতে না পেরে মাথার চুল বিক্রি করে খাদ্য সংগ্রহ করেন। যেহেতু আইয়ূব (আঃ) তার চুল ধরে নড়াচড়া ওঠাবসা করতেন। সেদিন আর তা করতে পারলেন না। তখন তিনি বললেন, আমি কি দুঃখ-কষ্টে পতিত হয়েছি। তখন শয়তান এসে তাকে বলল, আপনার স্ত্রী যেনা করে ধরা পড়ায় তার মাথার চুল কেটে নিয়েছে, তখন তিনি বললেন তাকে আমি দোররা মারবো। এই তাফসীরের সত্যতা জানতে চাই।
প্রশ্ন (৩৯/৭৯) : ‘তোমরা কম সম্পদ ও অধিক সন্তান হতে আল্লাহর কাছে পানাহ চাও’ মর্মে বর্ণিত হাদীছটি ছহীহ কি?
আরও
আরও
.