উত্তর :
বিদ‘আতীর বিদ‘আত যদি শিরক বা কুফরীর পর্যায়ভুক্ত হয়, তাহ’লে তাকে সালাম
প্রদান করা যাবে না। যেমন নবী করীম (ছাঃ)-এর নিকট কিছু প্রার্থনা করা বা
তাকে অসীলা ধরা, অথবা আওলিয়াগণ মরেন না, তারা অপরকে সাহায্য করতে পারেন
এরূপ আক্বীদা পোষণ করা। শিরক বা কুফরের পর্যায়ভুক্ত না হলেও সালাম দেয়া
থেকে বিরত থাকা যাবে, যদি এর দ্বারা ধর্মীয় কোন উপকার হয়। যেমন সালাম না
দিলে যদি তার বিদ‘আত পরিত্যাগের সম্ভাবনা থাকে। তবে যদি এরূপ ধর্মীয় উপকার
হওয়ার সম্ভাবনা না থাকে, তাহ’লে তাকে সালাম দিয়ে নছীহত করা অব্যাহত রাখবে।
কেননা কোন মুসলিম ভাইয়ের সাথে তিন দিনের বেশী কথা বলা বন্ধ রাখতে রাসূল
(ছাঃ) নিষেধ করেছেন (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/৫০২৭)।