উত্তর : অমুসলিমদের ধর্মীয় উৎসব উপলক্ষে শুভেচ্ছা বিনিময় ও তাতে অংশগ্রহণ করা মুসলমানদের জন্য নিষিদ্ধ। এর মাধ্যমে তাদের বাতিল ধর্মবিশ্বাসকে সমর্থন করা হয়, যা হারাম। আল্লাহ বলেন, ‘যে ব্যক্তি ইসলাম ব্যতীত অন্য কোন দ্বীন তালাশ করে, তার নিকট থেকে তা কখনোই কবুল করা হবে না এবং এমন ব্যক্তি পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে’ (আলে ইমরান ৩/৮৫)। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কোন সম্প্রদায়ের সাদৃশ্য অবলম্বন করবে, সে ব্যক্তি (ক্বিয়ামতের দিন) তাদের অন্তর্ভুক্ত হবে’ (আবুদাঊদ, মিশকাত হা/৪৩৪৭)। তিনি বলেন, যে আমাদের ব্যতীত অন্যদের রীতি- নীতির অনুসরণ করে, সে আমাদের দলভুক্ত নয় (তিরমিযী হা/২৬৯৫, মিশকাত হা/৪৬৪৯)। তিনি আরো বলেন, শীঘ্রই আমার উম্মতের কিছু দল মূর্তিপূজা করবে এবং মুশরিকদের সাথে মিশে যাবে (ইবনু মাজাহ হা/৩৯৫২, আবূদাঊদ হা/৪২৫২; মিশকাত হা/৫৪০৬)। ইবনুল ক্বাইয়িম (রহঃ) বলেন, কুফরযুক্ত শে‘আর বা নিদর্শন যা তাদের জন্য খাছ তা দ্বারা শুভেচ্ছা জানানো সর্বসম্মতিক্রমে হারাম। যেমন তাদের ঈদ ও ছওমের দিনে শুভেচ্ছা জানানো (আহকামু আহলিয যিম্মাহ ১/১৪১)।    ওছায়মীন (রহঃ) বলেন, কাফেরদের বিভিন্ন উৎসব উপলক্ষে উপহার বিনিময়, মিষ্টান্ন বিতরণ, রকমারি খাদ্য তৈরী করা, কাজ বন্ধ রাখা ইত্যাদির মাধ্যমে তাদের সাদৃশ্য অবলম্বন করা মুসলমানদের জন্য হারাম (মাজমূ ফাতাওয়া ৩/৪৬)

প্রশ্নকারী : মকবূল হোসাইন

 ভোলাহাট, চাঁপাই নবাবগঞ্জ।






প্রশ্ন (৩/৮৩) : ধর্ষণ ও যেনা/ব্যভিচারের শাস্তির মধ্যে কোন পার্থক্য আছে কি? ধর্ষক অবিবাহিত হ’লেও কি সে মৃত্যুদন্ডের উপযুক্ত?
প্রশ্ন (৩২/১৯২) : আমি একজন ছাত্র এবং চাকুরীও করি। আমার পরিবারের সূদী ঋণ রয়েছে, যার দায়িত্ব এখন আমার কঁাধে। চাকুরীতে যা পাই তা দিয়ে ঋণ পরিশোধ করি। অন্যদিকে ফেৎনা থেকে বাঁচার জন্য বিবাহ করাও একান্ত যরূরী। কিন্তু ঋণ পরিশোধের আগ পর্যন্ত বিবাহ করতে পারছি না। এক্ষণে আমার করণীয় কি?
প্রশ্ন (৩২/১১২) : অমুসলিমদের মৃত্যুতে বা তাদের কোন বিপদে আনন্দিত হওয়া যাবে কি? - -ফারূক হোসাইন, পাঁচদোনা, নরসিংদী।
প্রশ্ন (৯/৪৪৯): পিতা-মাতার অবাধ্য হয়ে ছেলে-মেয়ে বিবাহ করায় পিতা-মাতা উক্ত সন্তানকে পরিত্যাগ করেছে। এ ছেলে-মেয়ে কি পিতা-মাতার সম্পদের ওয়ারিছ হবে?
প্রশ্ন (২৮/২৮) : মাক্বামে মাহমূদ কি? এটা কি রাসূল (ছাঃ)-এর জন্য খাছ? কোন ব্যক্তি এই অবস্থান লাভের জন্য দো‘আ করতে পারবে কি? - -জাহাঙ্গীর আলম, আজীজুল হক কলেজ, বগুড়া।
প্রশ্ন (২৩/২৩) : বিবাহের ওয়ালীমার ন্যায় আক্বীক্বার দাওয়াত দেওয়া যাবে কি? - -সোহাইল আহমাদ, পত্নীতলা, নওগাঁ।
প্রশ্ন (২৬/২২৬) : আমার পিতা হোটেল ব্যবসা করতে গিয়ে গ্রাস কার্প মাছকে রুই মাছ বলে চালানো, ঘুষ দিয়ে বিদ্যুৎ বিল কম দেওয়া ইত্যাদি নানা গুনাহের কাজ করেছেন, যা আমরা এখন বুঝতে পারছি। এক্ষণে তার ক্ষমা পাওয়ার কোন উপায় আছে কি? - -নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, ধোবাউড়া, ময়মনসিংহ।
প্রশ্ন (৭/১৬৭) : কোন বিবাহিতা মহিলা স্বামী-সন্তান ফেলে অভিভাবকের অনুমতি ব্যতীত অন্যের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে ঐ মহিলা পিতার সম্পদের অংশ পাবে কি? তাকে পিতার বাড়ীতে জায়গা দেওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (২৩/৩০৩) : স্ত্রীকে ছালাত আদায়, পর্দা সহ শরী‘আত সম্মতভাবে চলার নির্দেশ দিলেও সে তা মেনে চলছে না। এতে স্বামী কি গোনাহগার হবে? এক্ষণে তার করণীয় কি?
প্রশ্ন (৭/২০৭) : জনৈক মাওলানা বললেন যে, ছালাতের মধ্যে ইমাম আমীন বলার পর সূরা ফাতেহা পড়তে হবে। ইমামের সঙ্গে সঙ্গে পড়া যাবে না। এ ব্যাপারে জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (১৬/১৬) : সফর অবস্থায় তাহাজ্জুদ ছালাত আদায়ে কোন বাধা আছে কি? - -শামীম ইসলাম, ঢাকা।
প্রশ্ন (১৭/১৭) : ইমাম আবু হানীফা কি তাবেঈ ছিলেন? তিনি কতজন ছাহাবীর সাক্ষাৎ লাভ করেন? তিনি কি হাদীছ সংগ্রহ ও সংকলন করেছিলেন? আমলের ক্ষেত্রে কুতুবুস সিত্তার চেয়ে ইমাম আবু হানীফার মতামত অধিক গ্রহণযোগ্য হবে কি?
আরও
আরও
.