উত্তর : শী‘আদের ইছনা ‘আশারিয়া ফেরকা থেকে বের হওয়া এই গোষ্ঠীটির আক্বীদা কুফরীর পর্যায়ভুক্ত। তাদের প্রধান আক্বীদাগুলি হ’ল : (১) এরা বিশ্বাস করে যে, আলী (রাঃ) তাদের প্রভু। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তাকে কেউ জন্ম দেয়নি। তিনি মারা যাননি, তিনি পানাহার করেন না। (২) তারা খ্রিষ্টানদের ন্যায় ত্রিত্ববাদে বিশ্বাস করে। তাদের মতে, আলীর মধ্যে আল্লাহ প্রবেশ করেছেন। অতঃপর আলী মুহাম্মাদকে সৃষ্টি করেছেন, মুহাম্মাদ সৃষ্টি করেছেন সালমান ফারেসীকে, আর সালমান ফারেসী সৃষ্টি করেছেন পঞ্চ ইয়াতীমকে, যাদের হাতে রয়েছে আসমান-যমীনের নিয়ন্ত্রণ। তারা হ’লেন, মিকদাদ, আবু যর গিফারী, আব্দুল্লাহ বিন রাওয়াহা, উছমান বিন মায‘উন ও কুন্বর বিন কাদান (ইনি মানুষের শরীরে রূহ সঞ্চারকারী)। (৩) তারা মনে করে যে, মৃত্যুর পর আলী-এর রূহ মেঘমালায় অবস্থান করছে। সেজন্য তারা মেঘকে সালাম দেয় এবং বিশ্বাস করে যে, মেঘের গর্জন আলী (রাঃ)-এর ধমক এবং বিদ্যুতের চমক তার চাবুকের আঘাত। (৪) তারা হজ্জব্রত পালন করে না। বরং একে কুফরী এবং মূর্তিপূজা বলে আখ্যায়িত করে (৫) তারা মানুষের পুনর্জন্মে বিশ্বাসী। ফলে কিয়ামত, পরকাল, প্রতিদান ও হিসাব-নিকাশকে তারা অস্বীকার করে (ড. গালিব বিন আলী ইওয়াজী, ফিরাক্ব মু‘আছারাহ ২/৫৬১-৬৩)

এদের সম্পর্কে শায়খুল ইসলাম ইমাম ইবনু তায়মিয়াহ (রহঃ) বলেন, এরা ইহুদী-নাছারাদের চেয়েও এমনকি মূর্তিপূজক হিন্দুদের চেয়েও বড় কাফের। এরা মুসলমানদের সাথে যুদ্ধরত তাতার ও ফিরিঙ্গী যোদ্ধাদের চেয়ে অধিক ক্ষতিকর। অতীতে বাগদাদের ইসলামী খেলাফত কেবল তাদের সহযোগিতার কারণেই তাতারদের হাতে ধ্বংস হয়েছিল (ইবনু তায়মিয়াহ, মাজমূ‘ ফাতাওয়া ৩৫/১৪৯-১৫০)

(এদের বর্তমান ভূমিকা বিস্তারিত জানার জন্য পাঠ করুন ‘তাওহীদের ডাক’ পত্রিকা, সেপ্টে-অক্টো’১৩ পৃঃ ৩০-৩৭)






প্রশ্ন (২০/৪২০) : ছেলে সন্তানের পেশাব থেকে কতদিন যাবৎ পানি ছিটিয়ে পবিত্র হওয়া যায়?
প্রশ্ন (৩৭/২৭৭) : ঝড়-তুফান বা বৃষ্টির সময় তাকবীর দেওয়ার বিধান কী? - -আব্দুল আলীম, ভূগরইল, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৩৯/৩৯৯) : আমি ৩ বছর যাবৎ লিবিয়ায় আছি। প্রায় দিন স্ত্রীর সাথে আমার যোগাযোগ হয়। কিন্তু একজন ইমাম ছাহেব আমাকে বলেছেন যে, ১ বছরের বেশী এরূপ পৃথক থাকলে দেশে যাওয়ার পর পুনরায় বিবাহ করে সংসার করতে হবে। এক্ষণে আমার করণীয় কি?
প্রশ্ন (৩২/৩১২) : রোগমুক্তির জন্য কোন আলেমের দেওয়া তাবীয ব্যবহার করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৫/৪৪৫) : যাদের হজ্জ কবুল হয় তাদের নিক্ষিপ্ত কংকর আল্লাহ উঠিয়ে নেন। আর যাদের হয় না তাদেরগুলি সেখানেই পড়ে থাকে। উক্ত কথাটি ছহীহ হাদীছ দ্বারা প্রমাণিত কি? - -শাহ আলম, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা।
প্রশ্ন (১৯/২৯৯) : রাসূল (ছাঃ) সাতটি অঙ্গের উপর সিজদা করতে বলেছেন। এক্ষণে কেউ যদি ছয়টি অঙ্গের উপর সিজদা করে তাহ’লে তার ছালাতে কোন ক্ষতি হবে কি? - -মামূন বিন জালাল, শিবগঞ্জ, চাঁপাই নবাবগঞ্জ।
প্রশ্ন (৪/৪) : একই পাপ বারবার করছি আর তওবা করছি। কিন্তু কোনক্রমেই ছাড়তে পারছি না। এক্ষণে আমার করণীয় কি?
প্রশ্ন (২৮/১৮৮) : মসজিদে নববীতে আয়েশা খুঁটি, হান্নানা খুঁটি এরূপ বিভিন্ন খুঁটি রয়েছে। এসব স্থানের পাশে ছালাত আদায় করায় বিশেষ কোন ফযীলত আছে কি?
প্রশ্ন (৩৪/১৫৪) : ক্বিয়ামতের দিন জিন জাতি কি মানুষের মতই বিচারের সম্মুখীন হবে? তাদের নবী কে?
প্রশ্ন (৩৯/২৭৯) : দেশের বিভিন্ন এলাকায় দোকানে বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে সকাল-সন্ধ্যায় আগরবাতি জ্বালানোর প্রচলন রয়েছে। শারঈ দৃষ্টিকোন থেকে বিষয়টি বৈধ কি? - -মাযহারুল ইসলাম, মিরপুর, ঢাকা।
প্রশ্ন (২১/৬১) : পিতা-মাতার মাঝে গন্ডগোল লাগলে সন্তানের করণীয় কি? - -উম্মে হাসীবারেহাইয়ের চর, চাঁপাই নবাবগঞ্জ।
প্রশ্ন (১৩/২৯৩) : আমি জীবনে বহু মানুষের গীবত করেছি, তোহমতও দিয়েছি। আমার জানামতে এ গোনাহ আল্লাহ ক্ষমা করবেন না। যাদের গীবত করেছি তাদের অনেকের সাথে আমার যোগাযোগও নেই। আবার ক্ষমা চাওয়াও লজ্জার ব্যাপার। এক্ষণে এ পাপ থেকে বাঁচার জন্য আমার করণীয় কি?
আরও
আরও
.