উত্তর : বিপজ্জনক কিছু মনে করলে ফরয ছালাত ত্যাগ করে হলেও সাড়া দিতে হবে। কেননা চোর ধরার জন্য ফরয ছালাত ছেড়ে দেয়ার অনুমতি রয়েছে (বুখারী হা/১২১১, ২১ অধ্যায়, ১১ অনুচ্ছেদ)। ছালাত যদি নফল হয়, তবে তা ছেড়ে দিয়ে পিতামাতার ডাকে সাড়া দিতে হবে (বুখারী হা/১২০৬, মুসলিম হা/৬৬৭২; ওছায়মীন, শরহ রিয়াযুছ ছালেহীন ৩/৭৩-৭৪)






প্রশ্ন (২৭/২২৭) : মাসিক অবস্থায় ভুল বা অজ্ঞতাবশতঃ স্ত্রী সহবাস করে ফেললে করণীয় কি?
প্রশ্ন (৯/২৮৯) : বছরের কোন কোন দিন ছিয়াম পালন করা হারাম? - -মুজাহিদুল ইসলাম, চাঁপাই নবাবগঞ্জ।
প্রশ্ন (৯/১২৯) : কোন ব্যক্তি হাজীকে ইহরামের কাপড় উপহার দিলে তা দ্বারা হজ্জ করা জায়েয হবে কি? - -ছফীউদ্দীন, সরোজগঞ্জ বাজার, চুয়াডাঙ্গা।
প্রশ্ন (২২/১৮২) : আমার পিতা মৃত্যুর পূর্বে একটি সম্পদ ব্যতীত সকল সম্পদ বণ্টন করে দেন। কিন্তু পরে বুঝতে পারেন যে, আমাকে কিছু অংশ বেশী দেওয়া হয়েছে। সেজন্য তিনি আমাকে অছিয়ত করেন যে, যে অংশটুকু বণ্টন হয়নি তা থেকে তুমি কিছুই গ্রহণ করবে না। কিন্তু আমার নিকট যা বেশী আছে তা অবণ্টিত সম্পত্তিতে পাওনা সম্পদের সমান নয়। এক্ষণে আমার পিতার অছিয়ত পূরণ করা কি আমার জন্য আবশ্যক? আমার করণীয় জানতে চাই। - -হাফীযুর রহমান, মহিষবাথান, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৫/৫) : ফজরের আযান দেওয়া অবস্থায় সাহারী খাওয়া শুরু করে ছালাত শেষ হওয়া পর্যন্ত খাবার খেয়েছি। আমাদের ছিয়াম কবুল হবে কি? - -ইবরাহীম খলীল, গুলশান, ঢাকা।
প্রশ্ন (২৫/১০৫) : বাজারে শেয়ার বেচাকেনা হয়। এর লাভ লটারীর মাধ্যমে শেয়ার হোল্ডারদের মাঝে বণ্টন করা হয় অথবা একাউন্টে জমা হয়। এভাবে লটারীর মাধ্যমে বেচাকেনা করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৮/১১৮) : আগামী ২০২৩ সালে দেশে দূর্ভিক্ষ দেখা দিতে পারে, এভাবে ভবিষ্যদ্বাণী করা জায়েয কি?
প্রশ্ন (১৭/১৩৭) : ওযূর ক্ষেত্রে মাথা মাসাহ করার সময় মহিলাদের মাথায় খোপা বা ব্যান্ডজাতীয় কিছু থাকলে তা খুলে রাখতে হবে কি?
প্রশ্ন (২৮/২৮) : আমাদের এলাকায় ঈদুল আযহার এক সপ্তাহ পূর্বেই কুরবানীর পশুর চামড়া বিক্রি হয়ে যায়। এটা শরী‘আত সম্মত কি? - -মকবূল, আড়াই হাযার, নারায়ণগঞ্জ।
প্রশ্ন (১২/৩৩২) দাঁড়িয়ে পানি পান করলে শয়তানের পেশাব পান করা হয়। একথার কোন সত্যতা আছে কি?
প্রশ্ন (৩০/৩০) : মসজিদে ২জন একসাথে প্রবেশ করে দেখি সামনের কাতারে ১জন দাঁড়ানোর জায়গা আছে। এমতাবস্থায় আমরা কাতার ফাঁকা রেখেই পেছনের কাতারে দাঁড়াবো কি? - -মুহাম্মাদধানমন্ডি, ঢাকা।
প্রশ্ন (১৬/৯৬) : জনৈক আলেম বলেন, সাত প্রকারের ঘুম আছে। যেমন ১. নাওমুল গাফেলীন, ওয়ায মাহফিলে ঘুমানো। ২. নাওমুল আশক্বিয়া, ছালাতের সময় ঘুমানো। ৩. নাওমুল মালঊনীন, ফজরের ছালাতের সময় ঘুমানো। ৪. নাওমুল মু‘আয্যিবীন, ফজরের আযান থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত ঘুমানো। ৫. নাওমুর রাহাহ অর্থ প্রশান্তির ঘুম। এসময়ের স্বপ্ন সত্য হয়। ৬. নাওমুল মারখূছ, মাগরিব ও এশার ছালাতদ্বয়ের পরে ঘুমানো। এসময় ঘুমানোয় কোন দোষ নেই। ৭. নাওমুল হাসরাহ অর্থ ক্ষতির ঘুম। এটি হ’ল জুম‘আর রাতের ঘুম। এমন ভাগাভাগির কোন শারঈ ভিত্তি আছে কি? - -আনছারুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও।
আরও
আরও
.