উত্তর : দিবস পালন শিরক নয়। তবে নিঃসন্দেহে বিদ‘আত।  যেমন- ঈদে মীলাদুন্নবী, শবেবরাত, শবেমি‘রাজ ইত্যাদি। রাসূল (ছাঃ) ও ছাহাবায়ে কেরামের যামানায় এসব দিবসের কোন অস্তিত্ব ছিল না। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘যে ব্যক্তি আমাদের শরী‘আতে এমন কিছু নতুন সৃষ্টি করল, যা তার মধ্যে নেই, তা প্রত্যাখ্যাত’ (বুখারী হা/২৬৯৭; মুসলিম হা/১৭১৮; মিশকাত হা/১৪০)। এতদ্ব্যতীত অমুসলিমদের অনুকরণে যেসব দিবস পালিত হয়, তার সাথে ইসলামের কোনই সম্পর্ক নেই। এগুলি স্রেফ জাহেলিয়াত এবং বিজাতীয় সংস্কৃতি মাত্র। যেমন- নববর্ষ, থার্টিফার্স্ট নাইট, ভালোবাসা দিবস, মা দিবস, বাবা দিবস, হাত ধোয়া দিবস ইত্যাদি। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কোন সম্প্রদায়ের সাদৃশ্য অবলম্বন করবে, সে ব্যক্তি (কিয়ামতের দিন) তাদের অন্তর্ভুক্ত হবে’ (আবুদাঊদ, সনদ হাসান, মিশকাত হা/৪৩৪৭ ‘পোষাক’ অধ্যায়)






প্রশ্ন (১২/৪১২) : বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া এবং বিভিন্ন মাধ্যমে একে অপরকে লিখিতভাবে দো‘আ করা হয় এবং তার জবাব দেওয়া হয়। এভাবে পরস্পরের জন্য দো‘আ করলে নেকী হবে কি?
প্রশ্ন (২৬/৪২৬) : কোন দোকানীকে ৫০,০০০/= (পঞ্চাশ হাযার) টাকা এই শর্তে কর্য দেয়া যাবে কি যে, প্রতি মাসে দাতাকে ৭০০ টাকার চাউল, ডাল, তেল ইত্যাদি দিবে?
প্রশ্ন (২/২৮২) : বাউলদের উৎপত্তি কোথা থেকে? বাউল-ফকীরদের আক্বীদা-বিশ্বাস সম্পর্কে জানতে চাই। - -হাসান শহীদসরকারী আজিজুল হক কলেজ, বগুড়া।
প্রশ্ন (২০/১৮০) : পাঁচ ওয়াক্ত ছালাতের মধ্যে তিন ওয়াক্ত সরবে ক্বিরাআত করে পড়া হয় আর দুই ওয়াক্ত নীরবে। এর কারণ কি?।
প্রশ্ন (৩৭/২৭৭) : জনৈক আলেম বলেন, জুম‘আর খুৎবা চলা অবস্থায় সুন্নাত ছালাত আদায় করা হারাম। এ বক্তব্য কি সঠিক?
প্রশ্ন (১১/৪৫১) : ছিয়াম পালনে অক্ষম ব্যক্তির ফিদইয়া ফকীর-মিসকীনকে না দিয়ে কোন মাদরাসা বা ইয়াতীম খানায় দেয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (৯/৪৯) : স্ত্রী কি স্বামীর নাম ধরে ডাকতে পারবে?
প্রশ্ন (২৮/২৬৮) : জনৈক আলেম বলেন, প্রত্যেক মূর্তির সাথে নগ্ন একটি মহিলা জিন থাকে। তাই যারা মূর্তি পূজা করে তারা মূলত ঐ নগ্ন জিনের পূজা করে। উক্ত দাবী কি সঠিক
প্রশ্ন (২৭/৪২৭) : দ্বীনী শিক্ষা প্রদানের লক্ষ্যে যদি কেউ একটি বা দু’টি সন্তানের অধিক না নেওয়ার পরিকল্পনা করে, তবে তা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (৩৫/৩৫) : বৃদ্ধা মহিলাদের জন্য গায়ের মাহরাম পুরুষের সামনে নেকাব বিহীন চলা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (২২/২২) : সূরা বাক্বারার ৬২ ও মায়েদার ৬৯ আয়াত অনুযায়ী বুঝা যায় যে, ইহূদী, নাছারা ও অগ্নিপূজকেরাও কেবল আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করলে এবং সৎকর্ম করলে জান্নাতে চলে যাবে। হাদীছ অস্বীকারকারীরা এর দ্বারা বলতে চায় যে, তারাও জান্নাতে যাবে। এর সঠিক ব্যাখ্যা জানতে চাই।
প্রশ্ন (২২/৪৬২) : প্রখ্যাত বিদ্বান ইমাম সুয়ূতী বর্ণনা করেন- ইমাম আবু হানীফা ৪০ বছর এশার ওযূ দিয়ে ফজরের ছালাত আদায় করেছেন (তাবয়ীজুস ছহীফাহ) এবং আব্দুল হক মুহাদ্দিছ দেহলভী (তাকমীলুল ঈমান) লিখেছেন আবু হানীফা ১০০ বার স্বপ্নে আল্লাহকে দেখেছেন। এর সত্যতা আছে কি? - -নযরুল ইসলাম, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা।
আরও
আরও
.