উত্তর : প্রত্যেক রাক‘আতে সূরা ফাতিহা পাঠ করতে হবে।  জেহরী ছালাতে ইমামের পিছনে কেবল সূরা ফাতিহা পাঠ করবে। আর যোহর ও আছর তথা সের্রী ছালাতে ইমামের পিছনে ১ম ও ২য় রাক‘আতে সূরা ফাতিহা এবং অন্য একটি সূরা এবং শেষ ২ রাক‘আতে কেবল সূরা ফাতিহা পাঠ করতে হবে। জাবের (রাঃ) বলেন, আমরা যোহর ও আছর ছালাতের প্রথম দু’রাক‘আতে ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা ও অন্য সূরা এবং শেষ দু’রাক‘আতে কেবল সূরা ফাতিহা পাঠ করতাম (ইবনু মাজাহ হা/৮৪৩, সনদ ছহীহ)।  কেবল  সূরা  ফাতিহা  পাঠ করলেও যথেষ্ট হবে (মুসলিম হা/৪৫১)

তবে শেষ দু’রাক‘আতেও সূরা ফাতিহার সাথে অন্য সূরা মিলানো যায়। আবূ সাঈদ খুদরী (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) যোহরের প্রথম দু’রাক‘আতে ৩০ আয়াত পরিমাণ এবং শেষের দু’রাক‘আতের প্রতি রাক‘আতে ১৫ পনের আয়াত পরিমাণ পাঠ করতেন (মুসলিম হা/৪৫২)। আলবানী (রহঃ) বলেন, শেষ দু‘রাক‘আতে সূরার ফাতিহার সাথে অন্য সূরা মিলানো সুন্নাত হওয়ার ব্যাপারে অত্র হাদীছে দলীল রয়েছে (ছিফাতু ছালাতিন নবী (ছাঃ) ১১৩ পৃ.)। উছায়মীন (রহঃ) বলেন, শেষ দু’রাক‘আতেও মুক্তাদী ইমাম রুকূতে না যাওয়া পর্যন্ত সূরা ফাতিহার সাথে অন্য সূরা পাঠ করতে পারে (মাজমূ‘ ফাতাওয়া ১৫/১০৮)

প্রশ্নকারী : শফীউদ্দীন আহমাদ, পাথরঘাটা, বরগুনা।






বিষয়সমূহ: ছালাত
প্রশ্ন (৩৪/২৩৪) : জনৈক আলেম বলেন, ‘আল-হামদুলিল্লাহিল্লাযী আত্ব‘আমানা...’ মর্মে খাওয়ার পরের দো‘আটি যঈফ। তাহলে ছহীহ দো‘আ কী?
প্রশ্ন (৭/২০৭) : অনেককেই দেখা যাচ্ছে পিস টিভি দেখা ও ওলামায়ে কেরামের বক্তব্য শোনার জন্য টেলিভিশন-ইন্টারনেট নিচ্ছেন। কিন্তু পরিবারের অন্য সদস্যরা এগুলির মাধ্যমে বিভিন্ন শরী‘আত বিরোধী কর্মকান্ডে জড়িয়ে যাচ্ছে। এক্ষণে পিতা হিসাবে আমাদের করণীয় কি?
প্রশ্ন (১৫/৪১৫) : ঈদায়েনের ১২ তাকবীর তাকবীরে তাহরীমা সহ না ব্যতীত? এ বিষয়ে বিধান কি? - -আবুল হাশেম, বড়পেটা, আসাম।
প্রশ্ন (২০/৩৪০) : জনৈক আলেম বলেন, পূর্বরাতে স্ত্রী সহবাসকারী পুরুষ কবরে নামতে পারবে না। এটা সঠিক কি? সঠিক হ’লে এর পিছনে কারণ কি? এছাড়া লুঙ্গী পরে কবর খনন করা যাবে না- এরূপ কোন বিধান আছে কি?
প্রশ্ন (৪০/৩২০) : করোনা ভাইরাসের কারণে ধারাবাহিকভাবে জুম‘আর ছালাত পরিত্যাগ করতে হচ্ছে। এমতাবস্থায় মসজিদের পরিবর্তে বাড়িতে বা মহল্লায় জুম‘আ কায়েম করা যাবে কি? - -আবুল বাশার, নওদাপাড়া, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৩৪/২৩৪) : আলু, মরিচ, শাক-সবজি প্রভৃতির যাকাত দিতে হবে কি?
প্রশ্ন (১৬/৯৬) : জনৈক আলেম বলেন, সাত প্রকারের ঘুম আছে। যেমন ১. নাওমুল গাফেলীন, ওয়ায মাহফিলে ঘুমানো। ২. নাওমুল আশক্বিয়া, ছালাতের সময় ঘুমানো। ৩. নাওমুল মালঊনীন, ফজরের ছালাতের সময় ঘুমানো। ৪. নাওমুল মু‘আয্যিবীন, ফজরের আযান থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত ঘুমানো। ৫. নাওমুর রাহাহ অর্থ প্রশান্তির ঘুম। এসময়ের স্বপ্ন সত্য হয়। ৬. নাওমুল মারখূছ, মাগরিব ও এশার ছালাতদ্বয়ের পরে ঘুমানো। এসময় ঘুমানোয় কোন দোষ নেই। ৭. নাওমুল হাসরাহ অর্থ ক্ষতির ঘুম। এটি হ’ল জুম‘আর রাতের ঘুম। এমন ভাগাভাগির কোন শারঈ ভিত্তি আছে কি? - -আনছারুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও।
প্রশ্ন (২৯/৩৮৯) : ছালাতে ক্বওমা, রুকূ, সিজদা ও তাশাহহুদের সময় দৃষ্টি কোন দিকে রাখতে হবে? আশে-পাশে বা আসমানের দিকে দৃষ্টি দিলে ছালাত ত্রুটিপূর্ণ হবে কি?
প্রশ্ন (৩/২৮৩) : মদীনার সনদ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাই।
প্রশ্ন (২৬/৩৬৬) : গ্রামাঞ্চলে অনেককে গলার সমস্যা, কাশি ইত্যাদি কারণে তেজপাতা পুড়িয়ে তার ধোঁয়া গ্রহণ করতে দেখা যায়। এটা শরী‘আতসম্মত কি? - -খন্দকার নাছীফ, বাগমারা, রাজশাহী।
প্রশ্ন (১৫/১৫) : আমি সরকারী চাকুরীজীবি। আমাদের অফিস থেকে মসজিদ, কবরস্থান, মন্দির, শ্মশান ইত্যাদির ধর্মীয় অবকাঠামো নির্মাণ করার নির্দেশনা ও ব্যয়ভার বহন করতে হয়। যার জন্য আমাকে ফাইলে স্বাক্ষর করতে হয়। এক্ষেত্রে আমি গোনাহগার হব কি? - -শফীকুল ইসলাম, ঢাকা।
প্রশ্ন (৩৬/২৭৬) : মানুষ যখন জান্নাতে বা জাহান্নামে প্রবেশ করবে, তখন তার কি দুনিয়ার কথা মনে থাকবে? জান্নাত ও জাহান্নাম বর্তমানে সৃষ্ট? ক্বিয়ামতের দিন কি তা নষ্ট হয়ে যাবে?
আরও
আরও
.