উত্তরঃ
প্রেক্ষাপট বিবেচনায় বিভিন্নভাবে দো‘আ করা যায়। যেমন রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)
তাঁর খাদেম আনাসের জন্য নিম্নোক্ত ভাবে দো‘আ করেছিলেন, اَللَّهُمَّ
أَكْثِرْ مَالَهُ وَوَلَدَهُ وَبَارِكْ لَهُ فِيْمَا أَعْطَيْتَهُ ‘হে
আল্লাহ! আপনি তার মাল ও সন্তান বৃদ্ধি করুন এবং আপনি তাকে যা দিয়েছেন, তাতে
বরকত দান করুন! আনাস বলেন, এতে তার মাল ও সন্তানে বিপুল প্রবৃদ্ধি আসে’ (মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/৬১৯৯ ‘মানাক্বিব’ অধ্যায় ১২ অনুচ্ছেদ)। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) আয়েশার জন্য নিম্নরূপ দো‘আ করেছিলেন-
اَللَّهُمَّ اغْفِرْ لِعَائِشَةَ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنِبْهَا وَمَا تَأَخَّرَ وَمَا أَسَرَّتْ ومَا أَعْلََنَتْ-
‘হে আল্লাহ! আপনি আয়েশার পূর্বাপর এবং গোপন ও প্রকাশ্য সকল গোনাহ মাফ করে দিন’ (বাযযার, সিলসিলা ছাহীহাহ হা/২২৫৪)।