উত্তর : মুসলিম স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখার জন্যই আরবীতে সুন্দর অর্থবহ নাম রাখা আবশ্যিক। রাসূল (ছাঃ) মন্দ নাম পরিবর্তন করে দিতেন (তিরমিযী, মিশকাত হা/৪৭৭৪; ছহীহাহ হা/২০৭-৯)। অমুসলিমদের সাথে সামঞ্জস্যশীল ও শিরক-বিদ‘আতযুক্ত নাম বা ডাকনাম রাখা যাবে না। তাছাড়া অনারবদের জন্য আরবী ভাষায় নাম রাখা উচিৎ। কেননা অনারব দেশে এটাই মুসলিম ও অমুসলিমের নামের মধ্যে পার্থক্য নির্দেশ করে। আজকাল এ পার্থক্য ঘুচিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা চলছে। তাই নাম রাখার আগে সচেতন ও যোগ্য আলেমের কাছে পরামর্শ নিতে হবে। এক্ষণে কারু নামের অর্থ মন্দ হ’লে এবং ধর্মীয় পরিচয় বহন না করলে তা পরিবর্তন করতে হবে। আদালতে এফিডেভিটের মাধ্যমে এটা সহজেই করা যায়। অথবা নিজেই নিজের পরিচিতি পাল্টে দিতে পারেন (বিস্তারিত দ্রঃ মাসায়েলে কুরবানী ও আকীকা’ বই)






বিষয়সমূহ: বিধি-বিধান
প্রশ্ন (৩৪/৩১৪) : রামাযানের দিনের বেলায় এন্ডোস্কপি পরীক্ষা করালে কি ছিয়াম ভঙ্গ হয়ে যাবে? - -আব্দুল্লাহ, বড়পেটা, আসাম, ভারত।
প্রশ্ন (৩৭/৩৯৭) : বিবাহের পর স্ত্রী চাইলে শারীরিক সম্পর্ক থেকে দূরে থেকে স্বামীর প্রতি অন্যান্য বৈবাহিক দায়িত্ব পালন করতে পারবে কি? এ ব্যাপারে শারঈ কোন নিষেধাজ্ঞা আছে কি?
প্রশ্ন (৫/৩২৫) : আমার স্বামী গত বছর ৩১শে ডিসেম্বর এক তালাক দেয়। অতঃপর এই বছরের ৭ই জানুয়ারী রাজ‘আত করে ও আমাদের মিলন হয়। আবার ১২ তারিখে এক তালাক দেয়। পরে ফেব্রুয়ারীর ২৬ তারিখে ঋতুকালীন সময় আবার তালাক দেয়। মার্চের ২০ তারিখে পবিত্র অবস্থায় আরেক তালাক প্রদান করে। এক্ষণে আমার স্বামীর সাথে সংসার করার কোন সুযোগ আছে কি?
প্রশ্ন (৩৫/২৭৫) : মলদ্বার দিয়ে সাপোজিটরী ব্যবহার করলে ওযূ ভঙ্গ হবে কি?
প্রশ্ন (২৯/১৮৯) : সম্প্রতি ‘মিলাদ ও কিয়ামের অকাট্য প্রমাণ’ নামে জনৈক মুফতী একটি বই বের করেছেন। সেখানে আপনাদের প্রকাশিত ‘মীলাদ প্রসঙ্গ’ বইয়ের ও তার বিজ্ঞ লেখকের বিরুদ্ধে অশ্রাব্য ভাষায় গালি-গালাজ করা হয়েছে। উক্ত বইয়ে কুরআন-হাদীছের মাধ্যমে মীলাদ-কিয়াম প্রমাণ করা হয়েছে। তাতে মানুষ বিভ্রান্তিতে পড়ে যাচ্ছে। এ বিষয়ে আপনাদের বক্তব্য কি?
প্রশ্ন (১৫/৩৭৫) : ছালাতরত অবস্থায় কোন কারণে ছালাতের স্থান থেকে ডানে-বামে সরে যাওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (১৯/১৯) : ছালাতের মধ্যে কোন রাক‘আত কম-বেশী হওয়া বা অন্য কোন ভুল করার পর সহো সিজদা দিতে ভুলে গেলে পরবর্তীতে তা কিভাবে আদায় করতে হবে? - .
প্রশ্ন (১৬/৯৬) : জনৈক আলেম বলেন, সাত প্রকারের ঘুম আছে। যেমন ১. নাওমুল গাফেলীন, ওয়ায মাহফিলে ঘুমানো। ২. নাওমুল আশক্বিয়া, ছালাতের সময় ঘুমানো। ৩. নাওমুল মালঊনীন, ফজরের ছালাতের সময় ঘুমানো। ৪. নাওমুল মু‘আয্যিবীন, ফজরের আযান থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত ঘুমানো। ৫. নাওমুর রাহাহ অর্থ প্রশান্তির ঘুম। এসময়ের স্বপ্ন সত্য হয়। ৬. নাওমুল মারখূছ, মাগরিব ও এশার ছালাতদ্বয়ের পরে ঘুমানো। এসময় ঘুমানোয় কোন দোষ নেই। ৭. নাওমুল হাসরাহ অর্থ ক্ষতির ঘুম। এটি হ’ল জুম‘আর রাতের ঘুম। এমন ভাগাভাগির কোন শারঈ ভিত্তি আছে কি? - -আনছারুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও।
প্রশ্ন (১৯/৩৩৯) : জুম‘আর দিন আমাদের মসজিদে পিতা-মাতাগণ ছোট বাচ্চাদের নিয়ে আসে, যারা মুছল্লীদের সামনে দিয়ে দৌড়াদৌড়ি, মারামারি করে ছালাতে বিঘ্ন ঘটায়। এভাবে তাদেরকে মসজিদে আনা যাবে কি? - -কামাল শেখ, চরকান্দি, মোল্লাহাট, বাগেরহাট।
প্রশ্ন (১৯/৩৭৯) : সিজদার সময় মহিলারা স্বীয় পেটকে রানের সাথে মিলিয়ে রাখবে কি? দলীল সহ জানতে চাই।
প্রশ্ন (২৫/৩৪৫) ব্যাংকে চাকুরী করে উপার্জিত সকল অর্থই কি হারাম হবে?
প্রশ্ন (৩১/৩১১) : স্বামী বলেছেন তুমি অমুক কাজ করলে আমি তোমার সাথে থাকবো না। কিন্তু কখনো আমি অসাবধানতাবশে তা করেও ফেলতে পারি। এক্ষণে এমন কিছু করে ফেললে সত্যিই কি আমাদের তালাক হয়ে যাবে?
আরও
আরও
.