উত্তর : ‘রওযা’ ও ‘মাযার’ উভয়টি আরবী শব্দ। প্রথমটির অর্থ বাগান এবং দ্বিতীয়টির অর্থ যিয়ারত বা পরিদর্শনের স্থান। উক্ত শব্দদ্বয়কে মূলতঃ পথভ্রষ্ট ও ভ্রান্ত আক্বীদাসম্পন্ন একদল মানুষ তাদের পীর-আউলিয়াদের কবরস্থানের বিশেষ গুরুত্ব বুঝানোর জন্য ব্যবহার করে থাকে। অথচ নববী যুগ থেকে শুরু করে ছাহাবায়ে কেরাম, তাবেঈনে ইযাম থেকে রাসূল (ছাঃ)-এর কবর বা অন্য কারু কবরকে এরূপ রওযা বা মাযার নামে অভিহিত করার কোন প্রমাণ পাওয়া যায় না। অতএব রাসূল (ছাঃ)-এর কবরকে এসব বিদ‘আতী নামে আখ্যায়িত করা যাবে না।

স্মর্তব্য যে, রাসূল (ছাঃ)-এর কবর নয় বরং হাদীছে রাসূল (ছাঃ)-এর মিম্বার ও তাঁর বাড়ির মধ্যবর্তী স্থানকে রিয়াযুল জান্নাহ বা জান্নাতের বাগান বলা হয়েছে (বুখারী হা/১১৯৫; মিশকাত হা/৬৯৪)






প্রশ্ন (১৬/৩৭৬) : সাহারীর শেষ সময় এবং ফজরের আযানের সময় কি আলাদা? - -আবুল কালাম আযাদ, নিয়ামতপুর, নওগাঁ।
প্রশ্ন (৫/৪৪৫) : মসজিদের বামে বা ডানে কবর থাকলে এবং মসজিদ ও কবরস্থানের মাঝে কোন দেয়াল না থাকলে উক্ত মসজিদে ছালাত হবে কি? - -রবীউল আলম, অলীপুর, চাঁদপুর।
প্রশ্ন (৩৬/৪৭৬) : লেখাপড়া ও পরীক্ষা আরম্ভ করার সময় নির্দিষ্ট কোন দো‘আ আছে কি? - -হাসীবুর রশীদ, কাযীপুর, সিরাজগঞ্জ।
প্রশ্ন (১৪/১৭৪) : সিজদায়ে সহো দিতে ভুলে গেলে উক্ত ছালাত বাতিল হবে কি?
প্রশ্ন (৩১/৩১১) : পুরুষদের জন্য হাতে বা নখে মেহেদী মাখা শরী‘আতসম্মত হবে কি?
প্রশ্ন (১/৪৪১) : ইসলামিক টিভি-র প্রশ্নোত্তর পর্বে জনৈক মুফতী বলেন, ফজরের আযানের পর এবং মাগরিবের আযানের কিছু পূর্বে মসজিদে প্রবেশ করার পর তাহিইয়াতুল ওযূ বা দুখূলুল মসজিদের ছালাত আদায় করা যাবে না। তবে ফজরের সুন্নাতের সাথে বা মাগরিবের আযানের পর সুন্নাতের সাথে দুখুলুল মসজিদের নিয়তে ছালাত আদায় করলে একই সঙ্গে উভয় সুন্নাত আদায় হয়ে যাবে। উক্ত কথার দলীল আছে কি?
প্রশ্ন (৫/১৬৫) : জনৈক হিন্দু ব্যক্তি সুস্থ হওয়ায় নিয়ত অনুযায়ী মসজিদে কিছু টাকা ও কুরআন দিয়ে মানত পূরণ করতে চায়। এক্ষণে উক্ত মানত গ্রহণ করা যাবে কি?
প্রশ্ন (২/২০২) : জনৈক ব্যক্তি আল-বিদায়াহ ওয়ান নিহায়াহ ৬/৩৭০ পৃষ্ঠায় বর্ণিত ‘আলা ইবনুল হাযরামী কর্তৃক লোকদেরকে নিয়ে একত্রিত মুনাজাত করার ঘটনাটিকে সম্মিলিত মুনাজাতের পক্ষে দলীল হিসাবে উল্লেখ করেছেন। এর সত্যতা জানতে চাই।
প্রশ্ন (২/২০২) : কাপড়ে বা দেহের কোন অংশে সাদা স্রাব লেগে গেলে তা সহ ছালাত আদায় করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৪/৩৪) : ‘আল্লাহ ততক্ষণ বিরক্ত হননা, যতক্ষণ না তোমরা বিরক্ত হও’ হাদীছটির ব্যাখ্যা কি? বিরক্ত হওয়ার গুণ কি আল্লাহর গুণাবলীর অন্তর্ভুক্ত?
প্রশ্ন (৪০/২৮০) : বুখারী হা/৩১-এ বর্ণিত হয়েছে, আহনাফ বিন ক্বায়েস (রাঃ) ছিফফীনের যুদ্ধে যাওয়ার সময় পথিমধ্যে আবু বাকরাহ (রাঃ)-এর সাথে সাক্ষাৎ হ’লে তিনি তার যাত্রার কারণ শুনে বললেন, তুমি বাড়ি ফিরে যাও। কারণ রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, যখন দু’জন মুসলমান পরস্পর মুখোমু - কাদেরুল ইসলাম রংপুর। উত্তর : 
প্রশ্ন (৯/২৪৯) : শরী‘আতে প্রাণীর ছবি ঘরে রাখতে নিষেধ করা হয়েছে। এক্ষণে যেহেতু গাছ-পালারও প্রাণ রয়েছে, সেহেতু গাছ-পালা ঘরে রাখা যাবে কি?
আরও
আরও
.