দিনের পর দিন পরিবেশ ও আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে উষ্ণ হয়ে যাচ্ছে বিশ্ব। তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন আন্তর্জাতিক মহল। কারণ তাপমাত্রা বেড়ে গেলে ভাইরাস, পোকামাকড়, সুনামি ও ঘূর্ণিঝড় বৃদ্ধি পাবে। আর বৈশ্বিক তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার ফলে জীবাণু বহনকারী মশারা রক্ত পানের জন্য ব্যাকুল হয়ে পড়ে। এজন্য তারা মানুষকে কামড়ায়।

৩০ বছর আগের চেয়ে বর্তমানে মশাবাহিত রোগের পরিমাণ ৩০ গুণ বেড়ে গেছে। বর্তমানে বছরে চারশ’ মিলিয়ন বা ৪০ কোটি মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়। এডিস মশার কারণে চিকুনগুনিয়া, ডেঙ্গু ও জিকা ভাইরাস ছড়াচ্ছে। গবেষকরা বলছেন, আর মাত্র ৩০ বছরে অর্থাৎ ২০৫০ সাল নাগাদ বিশ্বের ৪৯ শতাংশ মানুষ ডেঙ্গু মশার নাগালের মধ্যে থাকবে। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা বলছেন, আর মাত্র ৩০ বছরের মধ্যে ইউরোপে মশাবাহিত রোগ মহামারী আকার ধারণ করবে। ২০৮০ সালে পৃথিবীর ১৯৭টি দেশে মশাবাহিত রোগ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।






কীটনাশকের বিকল্প হিসাবে কাজ করছে হাঁস!
রামপাল ও রূপপুর প্রকল্প বাতিল করুন (পরিবেশ ধ্বংস করে উন্নয়ন বিপর্যয় ডেকে আনবে)
কাশ্মীর বিরোধ নিরসনে প্রস্তাব
অবিবাহিত নারীরা দেশের বোঝা : কানজি
১০৬ ভাষায় দক্ষ ৮ বছরের শিশু
জাতীয় সংসদের ব্যতিক্রমধর্মী বাজেট বক্তব্য পেশ করলেন অর্থমন্ত্রী
সোনার মেডেল সহ ১০ লাখ টাকার চেক দিয়ে ঘোড়ার গাড়িতে চড়িয়ে প্রিয় শিক্ষককে বিদায়
কাশ্মীরে নিরাপত্তা বাহিনীর নৃশংসতা উপেক্ষা করছে বিশ্ব
৭০০ যাজকের বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ
যে দেশে মুসলিমদের মরদেহ দাফন করা কঠিন
বাংলাদেশে ১০% ধনীর হাতে ৪১% আয়
ভারতীয় মন্ত্রীর দাবী : বন্যার জন্য দায়ী ফারাক্কা বাঁধ
আরও
আরও
.