উত্তর : মাথাসমেত দাড়িতে লাল মেহেদী ব্যবহারে কোন বাধা নেই। যেকোন রঙে দাড়ি ও মাথা রাঙানো যেতে পারে (আবুদাঊদ হা/৪২১১; মিশকাত হা/৪৪৫৪, সনদ জাইয়েদ তবে এর মর্ম ছহীহ হাদীছ দ্বারা প্রমাণীত, আহমাদ হা/২২৩৩৭; ছহীহাহ হা/১২৪৫)। তবে কালো রং ব্যবহার করা নিষিদ্ধ (মুসলিম হা/২১০২; মিশকাত হা/৪৪২৪)। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, শেষ যামানায় একদল লোক কালো রং দ্বারা খেযাব করবে। তারা জান্নাতের সুগন্ধিও পাবে না (আবুদাউদ হা/৪২১২)। মনে রাখা আবশ্যক যে, চুল রঙিন করার ক্ষেত্রে কাফেরদের অনুসরণ করা বা নারীদের সাদৃশ্য অবলম্বন করা নিষিদ্ধ (বুখারী হা/৫৪৩৫; আবুদাউদ হা/৪০৩১, সনদ ছহীহ)

উল্লেখ্য যে, কালো চুলকে কালো রাখতে হবে। একইভাবে ছেলেদের চুলকে খাটো এবং মেয়েদের চুলকে লম্বা রাখতে হবে। এটাই আল্লাহর সৃষ্টিগত রীতি। এর পরিবর্তন করা শয়তানের রীতি (নিসা ১১৯; বুঃ মুঃ মিশকাত হা/৪৪৩১)। যারা কালো চুলকে লাল করে বা বিভিন্ন ফ্যাশন করে, হাতে-মুখে উল্কি দেয়, সাদা চুল উঠিয়ে ফেলে, ভ্রু কেটে সরু করে, দাড়ি ছেটে স্টাইল করে, দাড়ি মুন্ডন করে, তারা আল্লাহ প্রদত্ত সৌন্দর্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে।

বস্ত্ততঃ বরকতময় আল্লাহ কতই না সুন্দর সৃষ্টিকর্তা! (মুমিনূন ১৪)। রাসূল (ছাঃ) দো‘আ করতেন, ‘হে আল্লাহ! তুমি আমার আকৃতিকে সুন্দর করেছ। অতএব তুমি আমার চরিত্রকে সুন্দর কর’ (আহমাদ হা/৩৮২৩; মিশকাত হা/৫০৯৯)। 






প্রশ্ন (২৩/৩০৩) : জেনে-শুনে চুরির মাল ক্রয় করা যাবে কি?
প্রশ্ন (২৩/২৬৩) : আমাদের সমাজে একটা রেওয়াজ আছে স্ত্রী যখন সন্তান-সম্ভবা হয় তখন তার পিতার বাসার পক্ষ থেকে বেশ কিছু আত্মীয় আসে এবং সঙ্গে নিয়ে আসে মাছ, গোশত, লাড্ডু ও মিষ্টিসহ আরও অনেক কিছু। এভাবে তারা ঘটা করে মেয়েকে নিয়ে যায়, যাকে বিদায় বলে। অনুরূপভাবে সন্তান হওয়ার পর স্বামীর পক্ষ থেকেও নিয়ে আসা হয়। এই সমস্ত রেওয়াজ কতটা শরী‘আত সম্মত? - -হুসাইন আহমাদ, মুর্শিদাবাদ, ভারত।
প্রশ্ন (২১/২২১) : জনৈক আলেম বলেন, যে ব্যক্তি লায়লাতুল ক্বদরে রাত্রি জাগরণ করে ইবাদত করল, তার জন্য জান্নাতে ঘর নির্মাণ করা হবে। বক্তব্যটির সত্যতা জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (২৭/২৭) : ছালাত আদায় কালে কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে বা কোন বিপদের সংবাদ পেলে ছালাত পরিত্যাগ করা যাবে কি?
প্রশ্ন (১২/১৩২) : আমাদের এলাকায় প্রায় মসজিদের ইমামগণ ছালাত শেষে মুছল্লীদেরকে নিয়ে গোল হয়ে বসেন। বিভিন্ন রকমের দরূদ পড়ে থাকেন। যেমন- বালাগাল উলা, ছাল্লাল্লাহু, ইয়া মুহাম্মাদ, ইয়া রাসূলুল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ইত্যাদি। এসব দরূদ পড়া কি জায়েয।
প্রশ্ন (২/২৮২) : জনৈক আলেম বলেন, সফরকালীন এমন পরিমাণ স্বর্ণের আংটি ব্যবহার করা যাবে, যা কাফনের কাপড় কেনার জন্য যথেষ্ট হয়। উক্ত বক্তব্যের সত্যতা জানতে চাই।
প্রশ্ন (১২/২১২) : নওমুসলিম সন্তান অমুসলিম পিতার সম্পদের অংশীদার হ’তে পারবে না। এক্ষণে পিতার মৃত্যুর পর স্বাভাবিকভাবে প্রাপ্ত সকল সম্পদ দান করে দিতে হবে কি? - -তাওসীফুর রহমান, ঢাকা।
প্রশ্ন (৪/১৬৪) : একই সাথে একাধিক ব্যক্তির জানাযা হ’লে যতজনের জানাযা হবে তত ক্বীরাত ছওয়াব পাওয়া যাবে কি? - -মুজাহিদুল ইসলামফুলকুঁড়ি, চাঁপাই নবাবগঞ্জ।
প্রশ্ন (১২/২৯২) : অজ্ঞাত কোন মহিলার লাশ নদীতে বা সীমান্ত এলাকায় পাওয়া গেলে তার জানাযা পড়া যাবে কি?
প্রশ্ন (১৫/১৭৫) : ফজরের আযানের পূর্বে মানুষকে জাগিয়ে দেওয়ার জন্য মসজিদের মাইকে কুরআন তেলাওয়াত, দো‘আ বা ইসলামী গান গাওয়া যাবে কি? - -নাছিরুদ্দীন, বায়া, রাজশাহী।
প্রশ্ন (১৩/৪৫৩) : اللهم صمت لك وتوكلت على رزقك وأفطرت برحمتك يا أرحم الراحمين উক্ত দো‘আ পড়ার কোন দলীল আছে কি?
প্রশ্ন (২৬/১০৬) : খলীফাগণের নির্বাচন পদ্ধতি কি ছিল?
আরও
আরও
.