উত্তর : উত্তম মাল থাকা সত্ত্বেও খারাপ মাল দিয়ে যাকাত আদায় করা শরী‘আত সম্মত নয়। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘হে ঈমানদারগণ! তোমরা স্বীয় উপার্জন থেকে এবং যা আমি তোমাদের জন্য ভূমি থেকে উৎপন্ন করেছি, তা থেকে উৎকৃষ্ট বস্ত্ত ব্যয় কর এবং তা থেকে নিকৃষ্ট বস্ত্ত ব্যয় করতে মনস্থ করো না, যা তোমরা মুদিত চক্ষু ব্যতীত গ্রহণ করো না’ (বাক্বারাহ ২৬৭)। আওফ ইবনু মালেক (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, একদা রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) মসজিদে প্রবেশ করে নিম্নমানের খেজুর ঝুলানো দেখে বলেন, এই দানকারী ব্যক্তি ইচ্ছা করলে এর চেয়ে উৎকৃষ্ট মাল দান করতে পারত। অতঃপর বললেন, এই ব্যক্তি অবশ্যই ক্বিয়ামতের দিন ঐ নিম্নমানের খাদ্যই খাবে (আবুদাঊদ হা/১৬০৮; ইবনু মাজাহ হা/১৮২১; সনদ হাসান)। সুতরাং উচ্চমানের মাল থাকা সত্ত্বেও নিম্নমানের মাল দ্বারা যাকাত আদায় করলে তা পাপের কারণ হবে।






প্রশ্ন (২৬/১০৬) : শারঈ দৃষ্টিকোণ থেকে ছোট-বড় হওয়ার মানদন্ড কি? বয়স না পেশাগত পদমর্যাদা? বিস্তারিত জানতে চাই।
প্রশ্ন (৩৬/৩৬) : যে ব্যক্তি কুরবানীর নিয়ত করেছে, সে যদি যিলহজ্জের চাঁদ ওঠার পর চুল-নখ ইত্যাদি কর্তন করে, তবে তার বিধান কি? তাছাড়া এরূপ চুল-নখ কর্তনের পিছনে হেকমত কি? - -মারজান মারযূক, লাবসা, সাতক্ষীরা।
প্রশ্ন (৪/২৮৪) : তাক্বদীর কি? এ সম্পর্কে সঠিক আক্বীদা কি? বিস্তারিত জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (১৮/১৩৮): ফেরেশতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (২০/১৪০) : শরী‘আতে বার্ধক্যের কোন চিকিৎসা আছে কি?
প্রশ্ন (৩৭/৭৭) : ‘যে ব্যক্তি চুপ থাকল সে মুক্তি পেল’ হাদীছটি কি ছহীহ? এর ব্যাখ্যা কি? - -মাইদুল ইসলাম, ঝাউডাঙ্গা, সাতক্ষীরা।
প্রশ্ন (৩৭/৪৩৭) : আমি সরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকুরী করি। আমাদের গভর্নিং বডি সম্প্রতি মাত্র ৫.৫% সূদে গৃহ নির্মাণ ঋণ প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই সামান্য সূদে উক্ত টাকা গ্রহণ করা যাবে কি?
প্রশ্ন (২৮/৩৮৮) : রামাযান মাসে দিনের বেলা স্ত্রী সহবাস করলে স্বামী-স্ত্রী উভয়কে কাফফারা দিতে হবে, না কেবল স্বামী দিলেই যথেষ্ট হবে? - আব্দুল্লাহ, ঢাকা।
প্রশ্ন (১৬/১৭৬) : জনৈক আলেম সূরা মায়েদাহ ৩৩ আয়াত এবং আবুদাঊদ হা/৪৩৫৩ উল্লেখ করে ৪ প্রকার দন্ডের কথা উল্লেখ করেন। আমরা জানি মুরতাদের শাস্তি কেবল মৃত্যুদন্ড। এক্ষণে এ ব্যাপারে সমাধান জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (২৬/১৮৬) : টিভিতে কার্টুন ছবি দেখা যাবে কি? - -আব্দুল মাজেদ, টিকরামপুর, চাঁপাই নবাবগঞ্জ।
প্রশ্ন (২৮/৪২৮) : আমরা জানি, মেঘের উপরে থাকে পজিটিভ চার্জ আর নীচে থাকে নেগেটিভ চার্জ। যেহেতু বিপরীতধর্মী চার্জ পরস্পরকে আকর্ষণ করে। তাই এই পজিটিভ চার্জ ও নেগেটিভ চার্জ পরস্পরের সংস্পর্শে আসলে উপর থেকে নীচের দিকে চার্জের নির্গমন ঘটে। এর ফলে শক্তির নিঃসরণ ঘটে, শব্দ হয় ও আলোর ঝলকানি সৃষ্টি হয়। কিন্তু হাদীছে (তিরমিযী হা/৩১১৭) এই শব্দকে ফেরেশতাদের হাকডাক বলা হয়েছে এবং বলা হয়েছে যে, এ হাকডাক দিয়েই মেঘমালাকে নির্দিষ্ট দিকে নিয়ে যাওয়া হয়। এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে চাই।
প্রশ্ন (৭/৩২৭) : কুরবানীর চামড়া বিক্রয় করে এর অর্থ ফকীর বা মিসকীনকে দান করা যাবে কি?
আরও
আরও
.