উত্তর : ই‘তিকাফের মূল উদ্দেশ্যই হচ্ছে দুনিয়াবী কাজকর্ম থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে নিবিষ্ট মনে পরকালীন পাথেয় সঞ্চয়ে ব্যস্ত থাকা। তাই এসময় সাধারণ গল্প-গুজব জায়েয নয়। তবে দ্বীনী বিষয়ে বা প্রয়োজনীয় কথা বলায় বাধা নেই। নবী-সহধর্মিনী ছাফিয়া (রাঃ) বর্ণনা করেন যে, একবার তিনি রামাযানের শেষ দশকে মসজিদে রাসূল (ছাঃ)-এর খিদমতে হাযির হন। তখন রাসূল (ছাঃ) ই‘তিকাফরত ছিলেন। এমতাবস্থায় তিনি তাঁর সঙ্গে কিছুক্ষণ কথাবার্তা বলে ফিরে যান (বুখারী হা/২০৩৫; মুসলিম হা/২১৭৫)







প্রশ্ন (২০/২২০) : কবর খনন করার ফযীলত কি? - -রূহুল আমীন, নওদাপাড়া, রাজশাহী।
প্রশ্ন (১/১২১) : ওয়ালীমায় ছেলেকে মেয়ে পক্ষ বা বিবাহের দিন বরযাত্রীদের জন্য খাবার ব্যবস্থাপনায় ছেলে পক্ষ মেয়ে পক্ষকে সহযোগিতা করতে পারবে কি?
প্রশ্ন (২৩/১০৩) : স্ত্রীকে মোহর দেওয়ার ক্ষেত্রে সাক্ষী রাখা কি যরূরী? স্ত্রী পরবর্তীতে অস্বীকার করলে সেক্ষেত্রে স্বামীর করণীয় কি? - -আবু ছালেহ, বগুড়া।
প্রশ্ন (৩৪/৭৪) : আমার আপন ভাই নানা প্রকার সূদী ঋণ নিয়ে বেশুমার খরচ করে এখন ঋণগ্রস্ত। একই সাথে তার নেশাখোর সন্তান নানাভাবে বহু অর্থ নষ্ট করে চলেছে। এক্ষণে তার ঋণমুক্তির জন্য আমরা ভাই-বোনেরা যাকাতের টাকা প্রদান করলে তা জায়েয হবে কি? উল্লেখ্য যে, বিষয়টি স্বভাবগত হওয়ায় হয়তবা সে আবারো ঋণগ্রস্ত হবে। এমতাবস্থায় করণীয় কি? - -রূহুল হাসান, ধানমন্ডি, ঢাকা।
প্রশ্ন (৩২/৪৩২) : মাসিক আত-তাহরীকে নবী-রাসূলগণের সংখ্যা ১ লক্ষ ২৪ হাযার উল্লেখ করা হয়েছে এবং এ সংক্রান্ত হাদীছটিকে ছহীহ বলা হয়েছে। কিন্তু ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর ‘হাদীসের নামে জালিয়াতি : প্রচলিত মিথ্যা হাদীস ও ভিত্তিহীন কথা’ বইয়ের ২২৯ পৃষ্ঠায় হাদীসটিকে দুর্বল বলেছেন। কোনটি সঠিক?
প্রশ্ন (৩৫/৪৭৫) : মৃত ব্যক্তির নামে মসজিদে ধনী-গরীব সম্মিলিতভাবে সবাইকে খাওয়ানো যাবে কি?
প্রশ্ন (৪০/৪৪০) : আছহাবুল উখদূদের লোকসংখ্যা কতজন ছিল? সঠিক সংখ্যা জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (১৯/১৭৯) : কোন কোন দেশে ৬ মাস রাত ও ৬ মাস দিন। তাহ’লে সেদেশের মানুষ কিভাবে ছালাত ছিয়াম পালন করবে?
প্রশ্ন (২২/২২) : নিজস্ব জমিতে মায়ের কবর রয়েছে। এখন সন্তানেরা উক্ত কবর সরিয়ে সরকারী কবরস্থানে দাফন করতে এবং উক্ত জমি বিক্রয় করতে চায়। এটা জায়েয হবে কি? - -আদিল, কোরপাই, কুমিল্লা।
প্রশ্ন (৪০/২০০) : পশুর পেটে বাচ্চা থাকা অবস্থায় ঐ পশু কুরবাণী করা যাবে কি?
প্রশ্ন (১২/২৫২) : মাওলানা আশরাফ আলী থানবী (রহঃ) তার ‘পূর্ণাঙ্গ নামায’ বইয়ে লিখেছেন, ওযূর পর সূরা ক্বদর পাঠ করতে হবে (পৃঃ ৪৫)। কিন্তু কোন দলীল উল্লেখ করেননি। উক্ত সূরা পড়ার দলীল জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৬/৪০৬) : অনেক চাকুরীজীবী আছেন যারা নির্দিষ্ট সময়ে অফিস করেন না। ফলে জনগণের কষ্ট ও ভোগান্তি হয়। সরকারী নানা জটিলতার কারণে অফিস প্রধানরাও কোন ব্যবস্থা নেন না। এদের পরিণতি কি?
আরও
আরও
.