উত্তর : ওয়ারিছগণ কে কতটুকু পাবে তা স্বয়ং আল্লাহ নির্ধারণ করে দিয়েছেন (নিসা ৪/৭, ১১)। সুতরাং বণ্টনের ক্ষেত্রে উক্ত নীতির ভিত্তিতেই ভাগ করতে হবে। এক্ষেত্রে কোন কমবেশী করা নিঃসন্দেহে কাবীরা গুনাহ এবং তা হক বিনষ্টের শামিল। প্রশ্ন অনুযায়ী পিতা ও ভাই উভয়ে দায়ী হবে। বান্দার হক বিনষ্টের পরিণাম সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি কারো এক বিঘত পরিমাণ যমীন যুলুম করে নেয়, ক্বিয়ামতের দিন তার গলায় সাত তবক যমীন বেড়ী পরানো হবে’ (মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/২৯৩৮)। অন্য হাদীছে এসেছে, ক্বিয়ামতের দিন ঐ মাটির বোঝা তার গর্দানে চাপিয়ে দেওয়া হবে’ (আহমাদ, ছহীহাহ হা/২৪২)

এক্ষণে নিজেকে ও পিতাকে বাঁচানোর জন্য উক্ত সম্পদ এককভাবে ভোগকারী ভাইয়ের কর্তব্য হবে শরী‘আত সম্মতভাবে পুরো সম্পদ হকদারদের মধ্যে বণ্টন করে দেওয়া এবং পিতার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা। এর ফলে পিতার উক্ত গোনাহ ক্ষমা হবে ইনশাআল্লাহ (সিলসিলা ছহীহাহ হা/১৫৯৮; মিশকাত হা/২৩৫৪; মির‘আত ৮/৬১)






প্রশ্ন (২৩/৬৩) : আমাদের বাড়ির সাথে অন্য মানুষের মালিকানাধীন ডোবা আছে। যেখানে প্রাকৃতিকভাবে জন্মানো কৈ, টাকি, শোল ইত্যাদি মাছ পাওয়া যায়। এসব মাছ তাদের না জানিয়ে ধরা যাবে কি?
প্রশ্ন (১৭/২১৭) : অজ্ঞতাবশত আপন ভাগ্নির মেয়ের সাথে বিবাহ হয়। ১ ছেলে ১ মেয়ের জন্ম হয়। হারাম জানার পর বিয়ে ভেঙ্গে দেয়া হয় এবং মেয়েকে অন্য ছেলের সাথে বিবাহ দেয়া হয়। এক্ষণে উক্ত ২ সন্তান কার বংশ পরিচয় পাবে? তারা কি মায়ের সাথে না পিতার সাথে থাকবে? যেহেতু হারাম বিয়ে থেকে জন্ম হয়েছে তারা পিতার সম্পদের অংশীদার হবে কি?
প্রশ্ন (১৩/১৩) : বছরের সর্বোত্তম দিন কোনটি, কুরবানীর দিন না-কি আরাফার দিন? - -আরীফুল ইসলাম, বদরগঞ্জ, রংপুর।
প্রশ্ন (৩৮/৩১৮) : আমি বিবাহের সময় কনের পক্ষের লোকজনের চাপে ৫ লক্ষ টাকা মোহর ধার্য করে বিবাহ করি, যার সম্পূর্ণটা বাকী। কিন্তু স্ত্রীর সম্মতিতে ও কাযীর পরামর্শে কাবিন নামায় গহনা বাবদ ২ লক্ষ টাকা নগদ ও ৩ লক্ষ টাকা বাকী উল্লেখ করা হয়। কিন্তু এসব টাকার কিছুই পরিশোধ করা হয়নি। উক্ত বিবাহ কি বৈধ হয়েছে? এখন আমাকে কি ঐ সমুদয় টাকা পরিশোধ করতে হবে? বর্তমানে পুনরায় মোহর নির্ধারণের কোন সুযোগ আছে কি?
প্রশ্ন (২/২০২) : কাপড়ে বা দেহের কোন অংশে সাদা স্রাব লেগে গেলে তা সহ ছালাত আদায় করা যাবে কি?
প্রশ্ন (১/২৪১) : আল্লাহর কোন বাণীর ক্ষেত্রে এ কথা বলা যাবে কি যে, কুরআন বলেছে বা কুরআনে বলা হয়েছে। কারণ কুরআন তো আল্লাহর বাণী।
প্রশ্ন (৬/২৮৬) : ছিয়াম পালনকারী মহিলার সূর্য ডোবার পূর্ব মুহূর্তে যদি ঋতু আসে, তাহ’লে তার ছিয়াম নষ্ট হবে কি? নষ্ট হ’লে ঐ ছিয়ামের ক্বাযা করতে হবে কি?
প্রশ্ন (১৯/৪১৯) : আইয়ামে বীযের নফল ছিয়াম কি মাসের যেকোন তিনদিন রাখলে হবে, না কি ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখেই রাখতে হবে? তারিখ যদি নির্দিষ্ট হয় সেক্ষেত্রে যিলহজ্জ মাসের ১৩ তারিখে তথা নিষিদ্ধ দিনটিতে করণীয় কি?
প্রশ্ন (৪০/৩৬০) : আলমে বরযখ কী? বরযখ এবং আখেরাতের জীবন কি একই?
প্রশ্ন (২৫/২৬৫) : হাদীছে দ্রুত ইফতার করতে বলা হয়েছে। আবার সময়ের আগে ইফতার করার কঠিন শাস্তি বর্ণনা করা হয়েছে। আমাদের করণীয় কী?
প্রশ্ন (৩৬/৩৫৬) : সালাম ফিরানোর সময় চোখ কোন দিকে থাকবে? কাঁধের দিকে না যেকোন স্থানে? বিস্তারিত জানতে চাই।
প্রশ্ন (২৫/৩৮৫) : হাফহাতা বা স্যান্ডো গেঞ্জি পরে ছালাত আদায় করা যাবে কি? - রফীক আহমাদ - বিরামপুর, দিনাজপুর
আরও
আরও
.