উত্তর : ছেলে সন্তান থাকলে ভাইয়েরা অংশীদার হবে না। কেবল স্ত্রী ও কন্যা সন্তান থাকলে ব্যক্তি মারা গেলে এবং তার পিতা-মাতা বেঁচে না থাকলে ভাইয়েরা অংশীদার হবে। এটি আল্লাহর দেওয়া বিধান, যা প্রশ্নাতীতভাবে মেনে নেওয়া আবশ্যক। তবে স্ত্রীর নিজস্ব সম্পদে স্বামীর কোন ঊর্ধ্বতন আত্মীয় অংশীদার হবে না (নিসা ৪/১১-১২)







প্রশ্ন (৩৩/১৫৩) : আমি স্ত্রীর সাথে ঝগড়া করে তাকে পিতার বাসায় রেখে আদালতে গিয়েছিলাম তালাক দেয়ার জন্য। কিন্তু আদালত বন্ধ থাকায় তা সম্ভব হয়নি। তবে স্ত্রীকে আমি না জানালেও মন থেকে আমি তালাকের নিয়ত করেছিলাম। এক্ষণে এটা তালাক হিসাবে গণ্য হবে কি?
প্রশ্ন (১০/৩৫০) : ছালাতরত অবস্থায় ছেলে শিশু গায়ে পেশাব করে দিলে সেক্ষেত্রে করণীয় কি? - -আযাদ শেখ, বীরভূম, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত।
প্রশ্ন (৩৭/৩৭) : সতীসাধ্বী স্ত্রী পাওয়ার জন্য বিশেষ কোন দো‘আ আছে কী?
প্রশ্ন (২/২) : হানাফী ইমামের পিছনে ছালাত আদায়ের সময় তাদের ন্যায় বিদ‘আতী রীতিতে একদিকে সালাম ফিরানোর পর সিজদায়ে সহো দিতে হবে কি?
প্রশ্ন (১৪/১৪): জনৈক আলেম বলছেন, নারী-পুরুষের ছালাতের মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। তার বক্তব্য কি সঠিক?
প্রশ্ন (৩০/৭০) : স্বামীর নিকট থেকে আমি নববই হাযার টাকা ঋণ নিয়ে তা পরিশোধ না করেই তাকে ডিভোর্স দিয়েছি এবং পরে চাইলে তা অস্বীকার করেছি। এক্ষণে আমার করণীয় কি? তা ফেরত না দিলে গোনাহগার হ’তে হবে কি? - -মুনীরা খাতুনকাসেমপুর, সাতক্ষীরা।
প্রশ্ন (১৮/১৮) : মা মারা যাওয়ার পর তার নেকীর জন্য তার পক্ষ থেকে ওমরাহ পালন করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৩০/৩৯০) : আমি বেকার হওয়ায় শ্বশুর আমার স্ত্রীকে তার বাসায় নিয়ে গেছে। স্ত্রী আমার কাছে আসতে চায়। কিন্তু শ্বশুর পরিবার আসতে দিতে রাযী নয়। তারা মেয়েকে বলেছে, স্বামীর কাছে ফিরে যেতে হ’লে তাদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে। এক্ষেত্রে স্ত্রীর করণীয় কি?
প্রশ্ন (২/২৪২) : দুই তলাবিশিষ্ট মসজিদের ২য় তলায় ছালাতের স্থান এবং নীচতলা ছাত্রাবাসে পরিণত করা জায়েয হবে কি? - -মসজিদ কমিটির সদস্যবৃন্দরাজারবাগান, সাতক্ষীরা।
প্রশ্ন (২৯/৪২৯) : আমাদের দেশে গভীর রাত পর্যন্ত ইসলামী সম্মেলন হয়। এটা কি শরী‘আত সম্মত? উক্ত সম্মেলনে মহিলারা যেতে পারে কি?
প্রশ্ন (৪০/১৬০) : টিকা গ্রহণ করার মাধ্যমে রোগ হওয়ার পূর্বেই প্রতিষেধক নেয়া হয়। অতি সম্প্রতি জরায়ু ক্যান্সার প্রতিরোধে টিকা দেয়া হচ্ছে। এটা গ্রহণ করা যাবে কি?
প্রশ্ন (১২/২৫২) : মাওলানা আশরাফ আলী থানবী (রহঃ) তার ‘পূর্ণাঙ্গ নামায’ বইয়ে লিখেছেন, ওযূর পর সূরা ক্বদর পাঠ করতে হবে (পৃঃ ৪৫)। কিন্তু কোন দলীল উল্লেখ করেননি। উক্ত সূরা পড়ার দলীল জানিয়ে বাধিত করবেন।
আরও
আরও
.